প্রথম পাতা » Rabindranath Thakur
এতক্ষণে যেন সকলের বাইরের দিকে নজর পড়ল। একটু আগের বর্ষা-বোওয়া ছলছলে আকাশ। যেন একটি বিরাট নীল পদ্ম। তারই মাঝে শরতের চাঁদ যেন পদ্মমণি। চারপাশে তারা যেন
দেবগণকর্তৃক আদিষ্ট হইয়া বৃহস্পতিপুত্র কচ দৈত্যগুরু শুক্লাচার্যের নিকট হইতে সঞ্জীবনী বিদ্যা শিখিবার নিমিত্ত তৎসমীপে গমন করেন। সেখানে সহস্র বৎসর অতি-বাহন করিয়া এবং নৃত্যগীতবাদ্যদ্বারা শুক্লদুহিতা দেবযানীর মনোরঞ্জনপূর্বক
শিলাইদহ কুঠিবাড়ির অন্যতম প্রধান আকর্ষণ ছিল ফুলের আর ফলের বাগান। এই বাগানেই দেখা যেত স্থলপদ্ম, রঙ্গন, জবা, বা অপরাজিতা ফুটে আলো করে আছে। রবীন্দ্রনাথের বাগান নিয়ে
রবীন্দ্রনাথ পৃথিবী ঘুরেছেন। বিশ্বের ত্রিশটিরও বেশি দেশে গেছেন। অনেক দেশেই একাধিকবার। সেসব রান্নার প্রভাব কই? কী খেতেন তিনি বিদেশে? খুঁজতে বসলেন সংগ্রামী লাহিড়ি।
ভাষায় মাঝে মাঝে নতুন সূত্রের জোড় লেগেছে, কোথাও কোথাও ছিন্ন হয়ে তাতে বেঁধেছে পরবর্তী কালের গ্রন্থি, কোথাও কোথাও অনার্য হাতের ব্যবহারে তার সাদা রঙ মলিন হয়েছে,
তরুণ চিত্রকরের সঙ্গে কবির সাক্ষাৎ হল ১৯১০ সালে। নন্দলালের আঁকা জলরঙে মা তারা-র ছবি দেখে কবি তাঁর সাক্ষাৎপ্রার্থনা করেন। আমৃত্যু শ্রদ্ধা ভালবাসার সম্পর্কের সেই শুরু। লিখছেন
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যখন ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধাচরণ করে 'পথের দাবী' উপন্য়াস লিখলেন এবং তা বিপুল জনপ্রিয়তা পেল, তখন ব্রিটিশ সরকার তা বাজেয়াপ্ত করল। হতাশ, দুঃখিত শরৎবাবু প্রতিবাদের
রবীন্দ্রনাথের আজন্ম অকুণ্ঠ পূজারী বাঙালিকুল পড়েছে মহা আতান্তরে। শান্তিনিকেতনে আর একটুও রবীন্দ্রনাথ মিলছে না। গরুখোঁজা খুঁজেও পাওয়া যাচ্ছে না তাঁকে। নোবেলের সঙ্গে তিনিও উধাও! কী করে?
Notifications