প্রথম পাতা » Rabindrasangeet » Page 2
গোরা সর্বাধিকারী ছিলেন একজন অসম্ভব ধৈর্যশীল মাস্টারমশাই। ১৯৬৫ সালে তাঁর যোগাযোগ হয় কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এরপর থেকে গোরাদা তাঁর প্রিয় মোহরদির সর্বক্ষণের ছায়াসঙ্গী হয়ে ওঠেন। ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণে
রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী স্বপন গুপ্ত এক নেপথ্যচারী নিরসল সাধক। দেবব্রত বিশ্বাসের মতো কিংবদন্তী গুরুর শিষ্য হয়েও আজীবন এক অব্যক্ত আড়ালে রেখে সঙ্গীতচর্চা করে গিয়েছেন এই মানুষটি। আজ
বিশিষ্ট রবীন্দ্রসঙ্গীতশিল্পী সুনীল ঘোষের জন্মশতবর্ষ আজ, ১৩ সেপ্টেম্বর। কাজি নজরুল ও পঙ্কজকুমার মল্লিকের স্নেহধন্য এই শিল্পীকে নিয়ে লিখলেন কৃষ্ণ রাস্না ঘোষ।
১৮৯৭ সালে রচিত "বহে নিরন্তর অনন্ত আনন্দধারা" গানটি ধ্রুপদ অঙ্গের একটি হিন্দী গান "দু:সহ দখ -দুখ দলনি" ভেঙে তৈরী হয়| পরিবেশিত হল সেঁজুতি গুপ্তর কণ্ঠে।
জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ও রবীন্দ্রনাথ-- একই বাড়িতে দুই সহোদর ভাই ছিলেন সংস্কৃতি ও সাহিত্যের দুই দিকপাল। তাঁদের সখ্যও ছিল অটুট। দু'জনের জন্মদিনও কাছাকাছি। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
গুরুর জন্মতিথিতে শিষ্যার চিরবিদায়, এমনটা সচরাচর দেখা যায় না। সুচিত্রা মিত্রের জন্মদিনে পূর্বা দামের প্রয়াণ এমনই এক বিরল ঘটনার সাক্ষী করে দিল তাঁর অগণিত ভক্তকে। তাঁকে
আশির দশকে হাওড়ার বর্ধিষ্ণু যৌথ পরিবারের ঘোরাটোপ ছেড়ে বেরিয়ে বিজ্ঞান গবেষণা করতে মার্কিনদেশে চলে এসেছিলেন রাজাবাজার সায়েন্স কলেজের প্রাক্তনী স্বপ্না রায়।
কালপুরুষ। আশ্চর্য এক চরিত্র। কখনও পুরাণের কখনও জ্যোতির্বিজ্ঞানের কখনও বা শাস্ত্রের। এক এক ধর্মে, এক এক সংস্কৃতিতে তার রূপব্যাখ্যার বদল ঘটে যায়। কিন্তু আসলে কে এই
Notifications