প্রথম পাতা » rain romance
এলানো দুপুরগুলো রাখা থাকে নোঙরবিহীন। গাছে গাছে এলোমেলো শীত ফুটে থাকে! বড় বেশি মিঠে লাগে কাকভেজা বিডিও অফিস। স্যাঁতস্যাঁতে দিনের আখ্যান অনুপ ঘোষালের কলমে।
চার দিক জলের ফোঁটারা জাপটে ধরত যখন, সেই গন্ধটা কেমন প্রবল হয়ে উঠত। মনে হত, যেন একটা ডিওডোরেন্ট স্প্রে করতে করতে এগিয়ে চলেছে একটা সাদা পর্দা।
বর্ষা সর্বদাই অঘটন-ঘটন-পটিয়সী। কখনও কোমর জলে উল্টে যাওয়া হাত রিকশা, কখনও ম্যানহোলের খোলা ঢাকনা, আবার কখনও বা নেহাতই কাদায় পা পিছলে আলুদ্দম! তার মাঝে মাঝে কখনও
আমাদের বাংলার বুকে, প্রকৃতি বিশেষত বর্ষাকালে, অর্থাৎ আষাঢ় শ্রাবণে বড়ো স্নিগ্ধ হয়ে হাজির হয়। ফলে গরমের দাবদাহে অতিষ্ঠ চিত্ত বিহ্বল হয়ে পড়ে। মন ব্যাকুল হয়ে ওঠে।
ঝমঝমে বৃষ্টি মানেই ভিজে ইউনিফর্ম আর ঢংঢং করে ঘণ্টা... আজ রেইনি ডে! এ স্বাদের ভাগ হবে কী করে! বড়ো হোক বা ছোট... কোনও বেলাতেই এই অনাবিল
বাদলা করে এলে মনকেমনের উথাল পাহাড় ডিঙিয়ে ডিঙিয়ে লাফ দিয়ে চলতে চাই। প্রতিটি লাফেই স্মৃতির কাদা, অতল মাখামাখি, রুখু মাটিতে মাতাল করা জলগন্ধ। বর্ষার রোম্যান্স আর
সেপ্টেম্বরে রোজ বৃষ্টি মানে আকাশের চরিত্র খারাপ , আর মেঘলা শার্টে গোপন ঠিকানা লেখা আছে – ঝিল রোড , ডান দিকের গলি পেরিয়ে একটা মোমোর দোকান,
Notifications