প্রথম পাতা » Sakyajit Bhattacharya
কেহ উত্তর দিল না। তাহারা হাঁটিতে লাগিল এক অমর স্তব্ধতার অভ্যন্তর ভেদ করিয়া, অপর স্তব্ধতার অভিমুখে। তাহাদের সাক্ষী থাকিল মূক শবদেহ, অনির্বাণ রক্তিম আকাশ, ভগ্ন স্কাইস্ক্র্যাপার।
মূলধারার সাহিত্য আগে বেস্টসেলার দিত। কিছু কিছু বই বহুকাল মুখে মুখে ফিরত আমাদের মা কাকিমাদের। বুদ্ধদেব গুহ থেকে নারায়ণ সান্যাল, আশাপূর্ণা দেবী, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়— সকলেই আম-পাঠককে
আমি রাজনীতির প্রত্যাশা করি না, কারণ ভিন্নধারার লেখালেখি যে একটা রাজনৈতিক প্রক্রিয়া সে সত্য বহুদিন আমরা ভুলেছি। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে কীভাবে একজন কমিটেড লেখককে হত্যা করা
তাঁর বাড়িতে প্রায়ান্ধকার ঘরে একটা টেবিলের ধারে বসে থাকেন সম্পাদক। তাঁকে সর্বশক্তিমান লাগে। তিনি নিজে লেখক হলে তো কথাই নেই। আমার কাছ থেকে জানতে চান টুকটাক,
বাংলালাইভ আড্ডাস্কোপ-এর এই পর্বে কলিকাতা লিটল ম্যাগাজিন লাইব্রেরি ও গৱেষণা কেন্দ্রর প্রতিষ্ঠাতা সন্দীপ দত্তর সঙ্গে আলাপচারিতায় লেখক শাক্যজিৎ ভট্টাচার্য
তার মানে কিন্তু এই নয় যে প্রতিজ্ঞা ছিল না। আমরা দেখেছি চোয়ালচাপা লড়াই। হারতে হারতেও শেষবারের মত ঘুরে ইয়াহু বলে চিৎকারের বাসনা। অসামান্য সব লিটল ম্যাগাজিন
আমাদের বন্ধুরা নিজেদের মধ্যে রসিকতার ছলে বলাবলি করে যে বাংলা কবিতায় নানা রকম কাল্টের যুগ আসে। নব্বই দশকের জয় গোস্বামী সম্পর্কিত হাজারো প্রবাদ-রূপকথা ও বাংলা কবিতায়
অন্তত চারটে কাগজের কথা মনে করতে পারি যারা আমার কলেজজীবনের তিন বছরের মধ্যে কফিহাউসে জন্ম নিয়েছিল। জন্ম নেওয়া মানে, টেবিলে বসেই প্ল্যান করে ফেলা...। শাক্যজিৎ ভট্টাচার্যের
Notifications