প্রথম পাতা » short story » Page 4
গার্ডেনরিচ ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট থেকে ফিল্টার করে আসা জল বিনা কাজে লেগে, ভবানীপুরের কোনও এক ফ্ল্যাটবাড়ির ড্রেনপাইপ বেয়ে ভরপুর অবহেলায় ফিরে যাচ্ছে মাটির তলায়, এটা ভাবতেই
লোকালয় থেকে অনেকটা দূরে, পাহাড়ের মাথায় একটা পুরনো মন্দির আর রাজবাড়ির ধ্বংসস্তূপ, ঘিরে চারিদিকে ঘন জঙ্গল। মূলতঃ শাল, সেগুন, পলাশ, অর্জুন জাতীয় গাছে ভরা। ভাঙা রাজবাড়ির
এই ভরা কাজের সময় এমন একজন কাস্টমারকে ডিল করা সত্যিই সমস্যা। অফিসসুদ্ধ সবাইকে তটস্থ করে তুলতে ভালোবাসেন ইনি। আর প্রতিবারই একটা কমপ্লেন লিখে দিয়েও যাবেন। এখানে
ক্লান্ত লাগছিল খুব দময়ন্তীর। নিচু গলায় বলল, ‘সব তো নিজেরা ঠিক করেই ফেলেছ তোমরা! তাহলে আর আমার মতামত আসছে কোথা থেকে? শুধু একটাই কথা, আমি কিন্তু
হঠাৎ অর্কর মনে হল একটা লোক একটু বেশি উৎসাহী হয়ে মণিদীপার কাছে এসে নাচবার চেষ্টা করছে। হাত ধরে পা মেলাতে চাইছে। মণিদীপা একটু আড়ষ্ট। এক পাশ
অধর বকশি সে-বার নৌকা যাত্রা করিবার ঠিক পূর্বদিন সন্ধ্যাবেলায় আবছায়া জ্যোস্নায় নিজেরই ছায়া দেখিয়া আঁৎকাইয়া উঠিয়াছিল,--- প্রাঙ্গণে লাফাইয়া লাফাইয়া সে নিজেরই ছায়ার দিকে আঙুল দেখাইয়া ভীতস্বরে
গত এক মাস থেকে একটি ছেলেও নিয়মিত আসছিল কফি শপে। তার মত সেও একাই একটা টেবিলে বসত। চোখে পড়ার মতন সুদর্শন, সম্ভবত বেশ অবস্থাপন্নও। অথচ সোবার।
এই অবস্থায় সিকাডাদের বলে নিম্ফ। গায়ে কোনও ডানা নেই, তাই উড়তে পারে না। এদের সবারই বয়স সতেরো। এদের জন্ম হয়েছিল ওদের মা ডিম পাড়ার ছয় থেকে
Notifications