প্রথম পাতা » short story » Page 5
কলফিল্ড গোমড়া হয়ে খেয়ে গেলেন, হুঁ হাঁ ছাড়া বিশেষ কিছু বললেন না। ওঁর ধারণা কেউ ইচ্ছে করেই আমাদের শিকার নষ্ট করছে। খাওয়া শেষ করে সকলে বিশ্রাম
তিস্তা টর্চটা বন্ধ করে মোবাইলটা ট্রের ওপরেই রাখল। টর্চ আর লাগবে না। আর কটা সিঁড়ি ও টর্চ ছাড়াই উঠে যেতে পারবে। দুটো সিঁড়ি তিস্তা নির্বিঘ্নে উঠে
মাত্রাতিরিক্ত গরম আর তাপপ্রবাহের কারণে ক'দিন পরেই স্কুলে ছুটি পড়ে গেল। গরমে কাবু বাবানকে নিয়ে সুজাতা-মলয় হাজির হল মেঘেদের বাড়ি—মৌসিনরামে। যে নামটা শুনলে প্রথমেই মেঘের কথা
চোখ থেকে ফাইবার গ্লাসের চশমাটা খুলে হতভম্বের মতো এদিক ওদিক তাকাল শোভন। একটু আগে দেখা ঘরটাকে, মানুষগুলোকে খুঁজতে চাইল যেন। অসুস্থ লাগছিল ওর। ক্লান্ত, বিধ্বস্ত, যেন
মৃন্ময়ী দেবীর ঘরে ঢুকে পিকু দ্যাখে বিশাল পালঙ্কের মাথার দিকে হেলান দিয়ে মৃন্ময়ী দেবী শুয়ে আছেন আর কোলের উপর মাথা রেখে শুয়ে আছে সেই লোকটি, যার
যেকোনও সাধারণ তাসের প্যাকেট দেখলে তুমি দেখবে রুইতনের বাদশার একটা চোখ। কিন্তু এটা তো সাধারণ প্যাকেট নয়। এগুলো ম্যাজিক কার্ড। তাই এখানে দুটো করেই চোখ আছে।
এই সময়টা অন্যদিন ওর জিম থেকে ফেরার সময়। আজ যায়নি। বড় ম্যাচের আগে জিমে যেতে বারণ করে মানুদা। ওতে হ্যামস্ট্রিংয়ে টান লাগতে পারে। তবে জিম থেকে
বরাবরই উচ্চাকাঙ্ক্ষী মেয়ে সুচরিতা। টাকাই ব্রহ্ম– এরকমই ধ্যানধারণা। টাকা ছাড়া যে দুনিয়া অচল, চোখের সামনে সেটা দেখেই বড় হয়েছে। চুমকি চট্টোপাধ্যায়ের ছোটগল্প।
Notifications