প্রথম পাতা » Trekking
ঝিনু- ছমরঙ- ব্যাম্বু- দেওরালি- মচ্ছপুছাড়ে বেসক্যাম্প হয়ে ‘অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্প’। সে রাস্তার শোভা কীভাবে বর্ণনা করা যায়, জানিনা। স্বর্গ যদি থেকে থাকে তাহলে বোধহয় এখানেই। পৃথ্বীরাজ
সমুদ্র, অনন্ত জলরাশির এক অফুরান ভান্ডার। অজানা রহস্যের জাল বিছিয়ে রেখেছে তার সীমাহীন অতল গহীনে।দিগন্ত বিস্তৃত নীল জলরাশির অন্দরমহল যেন এক বৈচিত্রময় রহস্যঘন থ্রিলার।প্রতি মুহূর্তে সে
রুদ্রপ্রয়াগের বেশ কাছেই ২৮০০ মি: উচ্চতায়, পোখরি-র পথে একটি গ্রাম কনকচৌরি। এখান থেকেই খুব অল্প দূরত্বে, কমবেশি ৩.৫ কিমি সহজ চড়াই ভেঙে, অনন্য সুন্দর পরিবেশে প্রায়
উত্তরাখণ্ডের পঞ্চচুলি বেস ক্যাম্প যাত্রাপথের মুহূর্তগুলিকে ক্যামেরাবন্দী করেছেন অপূর্ব বণিক।
লর্চ এক পরমাসুন্দরী কনিফার প্রকৃতির বৃক্ষ। তার সূচালো পাতায় হেমন্তে সোনার রং ধরে। সারা উপত্যকা সোনারঙে উজ্জ্ব হয়ে যেন আগুন লাগিয়ে দেয় প্রকৃতিতে। দুর্গাপুজোর মরসুমে ঘুরে
চা-বাগানে কাটানো শৈশব-কৈশোর-প্রথম যৌবনের স্বাধীন অবাধ দিনগুলি ছিল রোদ বৃষ্টিতে মাখামাখি প্রকৃতির সান্নিধ্যে। সেই সময়ে জয়ন্তী পাহাড়ের মহাকাল গুহায় পৌঁছবার অভিযান-গল্প অপূর্ব দাশগুপ্তের কলমে।
এগোতে থাকি গৌরিকুণ্ডের দিকে। বাঁ দিকের পাহাড়ে এক পথরেখা দেখতে পাই, সোজা উঠে গেছে পাহাড়ের মাথায়। ও পথেও যাওয়া যায় গৌরিকুণ্ড। তবে মানুষের মতো দু'পায়ে ভর
রেলগাড়িতে হিমাচল ভ্রমণের সিংদরজা পাঠানকোট। সেখান থেকে বাসে চাম্বা শহর। দূরত্ব ১২০ কিমি। সময় লাগে ঘণ্টা পাঁচেক। বাস ছাড়ার কিছুক্ষণ পর থেকেই রাস্তা ধীরে ধীরে ঊর্ধ্বমুখী।
Notifications