ভিডিও: চিরচেনা ভবঘুরে, অচেনা চ্যাপলিন – জন্মদিনে শ্রদ্ধার্ঘ্য (১৮৮৯ – ১৯৭৭)
সিনেমার ইতিহাসেই নয়, মানবসভ্যতার ইতিহাসে চার্লি চ্যাপলিন একজন প্রকৃত মানবদরদী শিল্পী। ১৩৫-তম জন্মদিনে তাঁকে বাংলালিভের কুর্নিশ!
সিনেমার ইতিহাসেই নয়, মানবসভ্যতার ইতিহাসে চার্লি চ্যাপলিন একজন প্রকৃত মানবদরদী শিল্পী। ১৩৫-তম জন্মদিনে তাঁকে বাংলালিভের কুর্নিশ!
পুরো নাম উৎপলরঞ্জন দত্ত। জন্ম ১৯২৯ সালের ২৯ মার্চ, অবিভক্ত বাংলার বরিশালে। পাশ্চাত্য শিক্ষার আবহে কেটেছিল তাঁর ছেলেবেলা। ১৯৩৯ সালে বাবা গিরিজাশঙ্করের সঙ্গে বদলি হয়ে কলকাতায় আসার পরই উৎপলের পেশাদার থিয়েটার দেখার সূত্রপাত। তিনি লিখছেন, “সেইসব মহৎ কারবার দেখে মনে হল, আমার পক্ষে অভিনেতা ছাড়া আর কিছুই হবার নেই। আমার বয়স তখন তেরো।” উৎপল ভর্তি হলেন সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুলে। এই স্কুল ও কলেজ জীবনই তাঁকে ভবিষ্যতের সফল নট-নাট্যকার হিসাবে গড়ে তুলেছিল। ১৯৪৭ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সে সহপাঠীদের নিয়ে তিনি তৈরি করেন তাঁর প্রথম নাট্যদল ‘দ্য অ্যামেচার শেক্সপিরিয়ানস’।
বলিউডের আকাশে অসংখ্য তারকা জ্বলেছে, কিন্তু কিছু নাম মৃদু হাসির মতোই চিরকাল স্মৃতিতে গেঁথে থাকে। আজকের প্রতিবেদন তেমনই এক নায়িকাকে ঘিরে, যার হাসি আর অশ্রু, প্রেম আর বেদনা রুপোলি পর্দায় ঝলমলে স্মৃতি হয়ে রয়ে গেছে। তিনি হিন্দি চলচ্চিত্রের মায়াকুহক, ‘ভেনাস অফ ইন্ডিয়ান স্ক্রিন’ মধুবালা।
সংবাদপত্র প্রকাশনায় চার দশক। যিনি বলেছেন, তিনি সংবাদপত্র ছাপার জগতে প্রথম গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ার। যাঁকে অশোককুমার সরকার মশাই বলেছিলেন, ‘আপনি অন্য কোথাও নয়, আজীবন আনন্দবাজারে থাকবেন’। কথোপকথনে ওই পত্রিকার প্রাক্তন মুদ্রক-প্রকাশক পবিত্রকুমার মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে লেখক অশোককুমার মুখোপাধ্যায়।
In this session of Banglalive Addascope, Newspaper Printing and Publishing expert Pabitra Kumar Mukhopadhyay in conversation with writer Ashok Mukhopadhyay
বাঙালি মিষ্টান্ন প্রস্তুতকারক নবীনচন্দ্র দাশের একমাত্র পুত্র কৃষ্ণচন্দ্র দাশ বা কে সি দাশ ছিলেন বিশ শতকের গোড়ার দিকের সফল বাঙালি উদ্যোক্তা । তিনি রসগোল্লা উদ্ভাবন করে বিখ্যাত হন এবং বাংলার মিষ্টিকে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছে দেন। আজকের অতিথি সেই পরিবারের উত্তরসূরি এবং বর্তমানে কে সি দাশ প্রাইভেট লিমিটেডের দায়িত্বপ্রাপ্ত ধীমান দাশ। তাঁর সঙ্গে আলাপচারিতায় প্রকাশক রূপা মজুমদার।
১৯৪৪ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি দক্ষিণ পুরুলিয়ার আনারাতে জন্মগ্রহণ করেন বুদ্ধদেব। তাঁর বাবা তারাকান্ত দাশগুপ্ত রেলের ডাক্তার ছিলেন বলে তাঁর বদলির চাকরি ছিল। ছোটবেলায় ভারতের নানা জায়গায় ঘুরেছিলেন বুদ্ধ। প্রকৃতি তখন থেকেই টানত তাঁকে। সমাজের প্রান্তিক মানুষরাই ছেলেবেলায় বুদ্ধর কাছে হিরো ছিল। ঠিক যেমন পরবর্তীকালে প্রান্তিক চরিত্রেরা বুদ্ধদেবের ছবিতে বারবার এসছে। ১৯৬৮ সালে ১০ মিনিটের একটি তথ্যচিত্র ‘দ্য কন্টিনেন্ট অফ লাভ’ প্রথম নির্মাণ করেন বুদ্ধদেব। সুযোগ এসেছিল স্কলারশিপ নিয়ে অর্থনীতি পড়াতে দেশের বাইরে চলে যাবার। বুদ্ধদেব বলতেন “আমার প্রথম প্রেম ছিল সিনেমা, দ্বিতীয় প্রেম অর্থনীতি। আমি প্রথম প্রেমটাকেই নির্বাচন করলাম।”
পণ্ডিত যশরাজ। যাকে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করতে গিয়ে ‘দ্য গার্ডিয়ান’ পত্রিকা লিখছে— ‘এমন অতুলনীয় প্রতিভা শতাব্দীতে একবারই জন্মায়।’ ২০২০ সালের ১৮ আগস্ট প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে পণ্ডিত যশরাজকে সম্বোধন করতে গিয়ে এমনও লেখা হয়েছে— তিনি ‘ডেপথ অব সফটনেস (Depth Of Softness)।’ যার সহজ সরলীকরণ, তিনি ছিলেন সেই মার্গের সঙ্গীতসাধক যিনি কোমলতার গভীরতম সুর স্পর্শ করতে পেরেছিলেন। পণ্ডিত যশরাজ ভারতের সেই সন্তান, যার প্রাপ্তির ঝুলিতে রয়েছে ‘পদ্মশ্রী’, ‘পদ্মভূষণ’ এবং ‘পদ্মবিভূষণ’। পণ্ডিত যশরাজ সেই কতিপয় ব্যক্তিত্বদের একজন, যাকে চতুর্থ, তৃতীয় এবং দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ নাগরিক সম্মানে সম্মানিত করে সম্মানিত হয়েছে দেশ।
নিজের কাজ, নিজের প্যাশন নিয়ে অকপটে আলোচনা করলেন বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ফটো জার্নালিস্ট আবীর আবদুল্লাহ। সাক্ষাৎকার নিলেন শ্রাবস্তী ঘোষ।
Established: 1999
Website URL: https://banglalive.com and https://thespace.ink
Social media handles
Facebook: https://www.facebook.com/banglaliveofficial
Instagram: https://www.instagram.com/banglalivedotcom
Twitter: @banglalive
Needs: Banglalive.com/thespace.ink are looking for fiction and poetry. They are also seeking travelogues, videos, and audios for their various sections. The magazine also publishes and encourages artworks, photography. We however do not accept unsolicited nonfiction. For Non-fictions contact directly at editor@banglalive.com / editor@thespace.ink
Time: It may take 2-3 months for the decision and subsequent publication. You will be notified. so please do not forget to add your email address/WhatsApp number.
Tips: Banglalive editor/s and everyone in the fiction department writes an opinion and rates the fiction or poetry about a story being considered for publication. We may even send it out to external editors/readers for a blind read from time to time to seek opinion. A published story may not be liked by everyone. There is no one thing or any particular feature or trademark to get published in the magazine. A story must grow on its own terms.
How to Submit: Upload your fiction and poetry submissions directly on this portal or submit via email (see the guidelines below).
Guidelines: