Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

নাহারগড়

রমেশ দাস

জুলাই ১১, ২০২৫

Nahargarh
Bookmark (0)
Please login to bookmark Close
(Nahargarh Fort)

নাহারগড়ের পূর্বনাম সুদর্শনগড়। গড় শব্দের মানে কেল্লা, দুর্গ বা ইংরেজিতে ফোর্ট তথা ক্যাসেল। পরে এটি নাহারগড় নামে পরিচিতি পায় যার অর্থ ‘ব্যাঘ্রাবাস’। দ্বিমতে নাহার সিং ভোমিয়ার নাম থেকে দুর্গের নাম এসেছে। জনশ্রুতি নির্মাণের সময়ে নাহারের আত্মা-তাড়িত হয়ে নির্মাণ বাধাপ্রাপ্ত হলে তার তুষ্টিতে একটা মন্দির স্থাপন করে কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছিল। রাজস্থানের রাজধানী শহরের দুই দুর্গ জয়গড় আর আম্বের (আমের) ফোর্টের পাশাপাশি প্রতিরক্ষা বলয়ে অন্য মাত্রা এনে দিয়েছিল নাহারগড়– যার নির্মাণকাল ১৭৩৪ খ্রিস্টাব্দ। এর উচ্চতা ৭০০ ফুট বা ২১৩ মিটার। (Nahargarh Fort)

আরও পড়ুন: ধান্যকুড়িয়া গাইন গার্ডেন ও ছোট রেল

মহারাজা সওয়াই জয় সিং দ্বারা স্থাপিত এই কেল্লাটি। এর অনেকটা অংশই প্রায় ধ্বংসের করাল গ্রাসে, কালের অমোঘ নিয়মে। তবে দ্বিতীয় সওয়াই রাম সিং এবং দ্বিতীয় সওয়াই মাধো সিং দ্বারা নির্মিত কিছু অংশ এখনও অবলুপ্ত হয়নি আর এগুলোই আজকের দিনের পর্যটকদের আকর্ষণের মূলে বিরাজ করছে। এর বৈশিষ্ট এই, যে কখনও শত্রু দ্বারা আক্রান্ত হয়নি দুর্গ। (Nahargarh Fort)

Nahargarh Fort
নাহারগড়ের ছাদ থেকে আরাবল্লীর কোলে জয়পুরের রুপ।

কলকাতার নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে ধরেছিলাম ইন্ডিগোর ফ্লাইট। তার আগে আমরা এয়ারপোর্টের ‘ট্রাভেল ক্লাব’-এ পেট ভরে খেয়েছিলাম বুফে প্রথায় বহু পদ। ছেড়েও দিলাম কিছু, উদরে ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই আবস্থায়। আমার সহযাত্রী অরিন্দম ও নিলীমা দত্ত (দত্ত-দম্পতি)। ভারি অমায়িক আর ভ্রমণের নেশায় মাতাল। আকাশপথ ছাড়াও রেলপথে ভাল যোগাযোগ রয়েছে কলকাতার কয়েকটি রেলের বড় বড় টার্মিনাল স্টেশনের সঙ্গে। সরাসরি ট্রেনে টিকিট না পেলে সুবিধা মতো কোনও ট্রেনে দিল্লি বা নয়া দিল্লি এসে সেখানকার যেকোনও ট্রেনে জয়পুর আসা যায়। তবে আকাশপথে গেলে সেই দিনেই নাহারগড় দেখা হয়ে যায় যেদিন সকালে রওনা দিচ্ছেন। (Nahargarh Fort)

Nahargarh Fort
ফিটনগাড়ি দেখা গেল দুর্গের এক প্রান্তে।

আমাদের উড়ান ১১.৪০-এ উড়ে জয়পুরের মাটিতে নামে ১৩.৫০-এ সঠিক সময়ে। উপর থেকে মেঘের নীচে মরুভূমি সাদৃশ প্রকৃতি ধরা দিচ্ছিল। কলকাতার রাজস্থান ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন (আর টি ডি সি) থেকে আমাদের গাড়ি ‘অরা’ তখন অপেক্ষায়। ডিকিতে সিলিন্ডার থাকায় সব লাগেজ ধরে না। রাজস্থানের গাড়িতে এখন এই এক সমস্যা। দত্ত দম্পতির প্রচুর মালপত্র, রাখতে গিয়ে হিমশিম। তাই ছাদের ক্যারিয়ারে গেল বড় লাগেজ। যানজট কাটিয়ে এসে উঠলাম রাজস্থানের রাজধানী জয়পুর নগরীর হাওয়া মহলের পাশের একটা এলাকা ব্রহ্মপুরীর ‘ক্লাব মহিন্দ্রা’-য়। (Nahargarh Fort)

“বিমানবন্দর থেকেই এই গোলাপি নগরীর ঐতিহ্য মন ভরিয়ে দিচ্ছিল। বরং আধুনিক ঘরানার হালফিলের কিছু ঘরবাড়ি করছিল বিরক্ত। এরা এটা না করলেই মনে হয়‌ ভাল ছিল।”

এখানে ছিলেন ইয়া চওড়া মোচওয়ালা পাগড়িধারী সুসজ্জিত এক দ্বাররক্ষী। আর স্বাগতম চত্বরে একরকম ইন্সট্রুমেন্ট নিয়ে নেচে-গেয়ে চলেছিলেন একজন স্থানীয় লোকশিল্পী। ওই যন্ত্রের নাম রাবনহাট, আমাদের পরিচিত বেহালার মতো খানিকটা। সফর সঙ্গী অরিন্দম দত্ত রাবণহাটের সুর মূর্ছনায় আপ্লুত হয়ে সফরের ক্লান্তি ভুলে নতুন উদ্যমে নেচে নিলেন একটু। এরপরে চেক ইন। এসে গেল ওয়েলকাম ড্রিংক। জলজিরার সরবৎ ও অরেঞ্জ জুস জাতীয় ঠাণ্ডাপানীয়। (Nahargarh Fort)

Nahargarh Fort
নাহারগড়ের বহিরাঙ্গ।

আমাদের এখানে অবস্থান ২ দিনের, তিনতলার ২৯৩ নম্বর স্যুইটে। ফেরার পথেও জয়পুরে দুই দিন কাটাব শহরের বাইরের এক রিসোর্টে। এর মধ্যেই এই পিঙ্ক সিটির যাবতীয় প্রধান দ্রষ্টব্যগুলো দেখে নিতে হবে। সেদিক থেকে দেখলে সময় টায়েটুয়ে। তাই এখনই শুরু করতে হবে। সুইমিংপুলের হাতছানি উপেক্ষা করে ঘণ্টা খানেকের মধ্যে বেরিয়ে পড়ি রাজার দেশ রাজস্থান সফরের প্রথম দ্রষ্টব্য, নাহারগড়ের লক্ষ্যে। আজ অপরাহ্নের পুরো সময়টা ওখানে কাটাতে বদ্ধপরিকর। ইনডোর ব্যাপার স্যাপারে আগ্রহ আমাদের কম। বিমানবন্দর থেকেই এই গোলাপি নগরীর ঐতিহ্য মন ভরিয়ে দিচ্ছিল। বরং আধুনিক ঘরানার হালফিলের কিছু ঘরবাড়ি করছিল বিরক্ত। এরা এটা না করলেই মনে হয়‌ ভাল ছিল। (Nahargarh Fort)

Nahargarh Fort
অলিন্দ, নাহারগড়।

পাহাড়ের গায়ে ঘুরে ঘুরে চলতে পথমধ্যে ‘জলমহল’-এর দৃশ্য দেখে একটু থামতে বলি ‘আর টি ডি সি’-র গাড়ি চালক গৌরীশঙ্করকে। হাসিখুশি আর দরাজ দিলের যুবক শঙ্করজি ‘জো হুকুম জি’ বলেই পথের এমন জায়গায় দাঁড় করায় যেখান থেকে জলমহল আর একটা ছাদবিহীন ছোট প্রাসেদের ছবি তোলা সুবিধা। জলমহল দেখতে গিয়ে মনে পড়ে গেল—  ত্রিপুরায় রয়েছে যে ‘নীরমহল’ তা এই ‘ওয়াটার প্যালেস’ দেখার পরেই সাধ হয়েছিল ত্রিপুরার মাহারাজা বীর বিক্রম কিশোর মাণিক্য বাহাদুরের। তখনই রাজ্যের চিফ ইঞ্জিনিয়ারকে তলব করে জানিয়েছিলেন সেকথা। মার্টিন অ্যান্ড বার্ন কোম্পানির সহায়তায় নীরমহল তৈরি হয়েছিল ১৯৩০ সালে, যা এই মুহূর্তে ভারতের বৃহত্তম জল প্রাসাদ। অবস্থান মেলাঘরের রুদ্রসাগর লেকে, ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলা থেকে ৫৩ কিমি দূরে। (Nahargarh Fort)

Nahargarh Fort
নাহারগড়ের খোলা ছাদ।

রাজস্থানের এই জলমহল জয়পুরের মানসাগর হ্রদের ঠিক মধ্যিখানে অবস্থিত। এই প্রাসাদের নির্মাণকাল ১৬৯৯ সাল। তবে ১৮শ শতকে আম্বেরের (আমেরের) মহারাজা জয় সিং এর সংস্কার সাধন করেছিলেন। আমরা ছবি তুললাম পাহাড়ের উপর থেকে জলমহলের। তারপরে সেই ছাদবিহীন প্রাসাদের। ওটার কোনও পরিচিতি ফলক ছিল না, তবে থাকা উচিত ছিল। আসলে এই রাজাদের দেশ রাজস্থানে চলার পথে এমন আকছার দেখা যায়, এদের কাছে যা গুরুত্বহীন। চলার পথের এক বিভাজন থেকে একদিকে গিয়েছে জয়গড়ের পথ। এই জয়গড় একদিকে, অন্যদিকে নাহারগড়— গোলাপি শহর জয়পুরকে প্রহরীর মতো আগলে রেখেছে আবহমান কাল। ওটা অন্যদিনের জন্যে রেখে আমরা নাহাড়গড়ে এসে পৌঁছলাম। (Nahargarh Fort)

Nahargarh Fort
ইতিহাস যেন ফিরে আসে।

আমরা জনপ্রতি ৫২ টাকার টিকিটে প্রবেশ করি নাহারগড় কেল্লায়। এখানে শিসমহল দেখতে আলাদাভাবে ৫০০ টাকা টিকিট জনপ্রতি। তাও আবার ছবি তোলা যাবে না। তাই এটা আমাদের না-পসন্দ। বাইরে থেকে তেমন বোঝা যায়নি এই আপাত জৌলুসহীন কেল্লার ভেতরে এর বৈভবের বিষয়। নাহারগড় বা নহরগড়ের নানান কক্ষ-অলিন্দ-খিলান-খোলা ছাদ দেখে ঘুরলাম তিন ঘণ্টার মতো। প্রচুর ওঠানামা করে দেখা, খোলা ছাদে গিয়ে বসা। জয়পুর শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা ধরা দেয় আরাবল্লীর কোলে। পর্যটকের পাশাপাশি স্থানীয় মানুষেরা রয়েছেন দর্শনার্থী হিসেবে। এখানে প্রাকবিবাহ-র ছবি তোলার আদর্শ জায়গা হিসেবে বেছে নিয়েছে একটা ইউনিট। পেশাদার ছবিকারীদের ভাড়া করে যন্ত্রপাতি সহকারে ছবি তুলছে প্রি-ম্যারেজ ফোটোশুটের। পাত্র-পাত্রীর অঙ্গে নিজ ঘরানার ঐতিহ্যশালী পোশাক, পাত্রের কটিবন্ধে বক্র দীর্ঘ অসি। এই জায়গায় বেশ ভাল রকম ভিড় জমেছিল। (Nahargarh Fort)

Nahargarh Fort
রঙিন কাঁচ মোড়া ঘুলঘুলি।

নাহাড়গড়ের নানান গ্যালারির সঙ্গে সুসজ্জিত একটা ফিটনগাড়ি দেখা গেল দুর্গের এক প্রান্তে। বেশ কিছু কামান রাখা রয়েছে জায়গায় জায়গায়। নানান মহলে নানা রকমের সিঁড়ি। সিঁড়ির দেওয়ালের ঘুলঘুলির রঙিন কাচগুলো আকৃষ্ট করে। সিঁড়িপথে এই ব্যবস্থায় আলোকিত করা। এত পুরানো দিনের প্রাসাদ হলেও এর মধ্যে প্রাকৃতিকভাবে তাই আলো বাতাসের অভাব হয় না। বাতাস কোথা থেকে কোন ঘুলঘুলি পথে আসছে সব সময় তা আমাদের নজরের বাইরে। কিছু কামান দারোয়াজাও রয়েছে। প্রাক-বিবাহ ফোটোশুটের দৃশ্য যেন ইতিহাসকে ফিরিয়ে আনে সুসজ্জিত বস্ত্রে-অস্ত্রে আর খোলাছাদ থেকে শহরের ঠাসা বুনটের ঘরবাড়ির অনেকখানি দেখার ভাল সুযোগ মেলে। ভেতরে আলো-বাতাস চলাচলের বাস্তুকারিক নিদর্শন প্রশংসনীয়। দর্শনের জন্যে ধার্য্য সময় বেলা ১০টা থেকে বিকেল ৫টা ৩০মিনিট পর্যন্ত। (Nahargarh Fort)

Nahargarh Fort
সূর্যাস্তের দর্শন কেন্দ্রে মুক্তবায়ুর রেস্তোরাঁ।

ওখান থেকে বেরিয়েই বেশ খিদে পেয়ে গিয়েছিল। তাই ভাল রেস্তরাঁর খোঁজ করতেই শঙ্করজি আমাদের নিয়ে গেল ওই পাহাড়ের একেবারে টঙে। খুব কাছেই কেল্লা। এটাও নাহারগড়ের এক দ্রষ্টব্য স্থান, যার পোশাকি নাম— সানসেট পয়েন্ট অব নাহারগড়। গৌরীশঙ্কর গাড়ি পার্ক করে আমাদের বসার জন্যে একটা জায়গা নির্বাচন করে দিল, একেবারে খাড়াই পাহাড়ের রেলিঙের গা-ঘেঁষে। টিলার মাথায় খোলামেলাভাবে গড়ে ওঠা এই ‘পড়হাও রেস্তরাঁ’-য় টেবিল বুক না করে এলে বসার সুযোগ হয় না সাধারণত। জনপ্রতি ১০০ টাকা প্রবেশ মূল্য গুণতে হয়। তবে ওই টিকিটে চা, জল, কফি জাতীয় কিছু একটা মেলে। (Nahargarh Fort)

Nahargarh Fort
আরাবল্লীর দিগন্তে সূর্যাস্ত।

আমাদের দরকার ছিল সময় নিয়ে অনেকক্ষণ থাকা সূর্যাস্ত অবধি। দরকার এমন খাবারের যাতে নৈশভোজের ব্যাপারটা সম্পূর্ণ হয়ে যায় অনেকটাই। বরাত নিয়ে সারবরাহ করতে বিলম্ব হয় এই সময়। কেন না, সূর্যাস্ত দেখতে অনেকেই এখন এখানে ভিড় করেছে। নাহারগড় ভ্রমণের এটাও একটা গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। (Nahargarh Fort)

“কেল্লার ছাদ থেকে দেখা জয়পুর শহরের বাড়িঘর এখন অস্তরাগে পুরোপুরি গোলাপি। এখানে সূর্যদেব এপ্রিলের মাঝামাঝি প্রায় সাড়ে ছ’টার পরে অস্তরাগ ছড়িয়ে দিনশেষের ঘণ্টা বাজালেন আরাবল্লীর দিগন্তে।”

আমাদের চর্ব্য-চোষ্য-লেহ্য-পেয় এল সময়মতো। দিবাকরও পশ্চিমাকাশে ক্রমশ ঢলে পড়ছে। কেল্লার ছাদ থেকে দেখা জয়পুর শহরের বাড়িঘর এখন অস্তরাগে পুরোপুরি গোলাপি। এখানে সূর্যদেব এপ্রিলের মাঝামাঝি প্রায় সাড়ে ছ’টার পরে অস্তরাগ ছড়িয়ে দিনশেষের ঘণ্টা বাজালেন আরাবল্লীর দিগন্তে। আমরা এখানে ঘণ্টা দেড়েক কাটালাম। সময় কাটাতে বা আসন আগলে রাখতে দু’বার কফি, দু’বার ভেজ পকোড়া আর চার পিস করে মচমচে স্যান্ডউইচে প্রায় নৈশভোজের মতো হয়ে গেল সান্ধ্যকালীন খাবার। ঠিক যেমনটা চেয়েছিলাম। (Nahargarh Fort)

আরও পড়ুন: বন্যপ্রাণের খোঁজে পুরুলিয়া

একসময়ে সূর্যদেব অস্তরাগ ছড়িয়ে দিনশেষের ঘণ্টা বাজায় দিগন্তে। কেল্লাঘেঁষা টিলার মাথায় গড়ে ওঠা রেস্তরাঁয় মোহাবিষ্টের মতো কেটে যায় তখন, চর্ব্য-চোষ্য-লেহ্য-পেয় ভুলে। আরাবল্লীর সূর্যাস্ত দেখতে ঐতিহাসিক দুর্গের নিকটেই ‘পড়হাও রেস্তরাঁ’-র এই অবস্থান, সত্যিই অনবদ্য স্থানে। মুক্তবাতাসে, একপাশে আচ্ছাদন সামান্যই। সূর্যাস্তর পরেও আরাবল্লী পর্বতমালার আকাশ অনেকক্ষণ সিঁদুরে আবেশ বজায় রাখে। তিনজনের খাওয়ার খরচ তবে ৭৯০ টাকার বেশি লাগেনি। (Nahargarh Fort)

ফেরার পথে আলো ঝলমলে জল মহলের রূপ মোহময় লাগে।

বিশেষ তথ্য-
কলকাতায় রাজস্থান ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন কার্যালয়ঃ ২, গনেশ চন্দ্র অ্যাভিনিউ, গ্রাউন্ড ফ্লোর, রুম নম্বর – জি-২, কমার্স হাউস, কলকাতা ৭০০০১৩। ফোন ০৩৩-২২১৩২৭৪০ (হিংলাজ দান রত্ন)। ই-মেল:
kolkata.rtdc@rajasthan.gov.in

মুদ্রিত ও ডিজিটাল মাধ্যমে সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

Author Ramesh Das

প্রথম ছাপার অক্ষরে লেখা প্রকাশ‌ সেপ্টেম্বর ১৯৭৫ সালে। আপাতত এক কুড়ি গ্রন্থের প্রণেতা। বাংলা গ্রন্থ জগতে ভ্রমণ, রেল, রেল-ভ্রমণ, রহস্য-ভ্রমণ ও অরণ্য-ভ্রমণের ওপরে নজর কেড়েছেন । প্রণীত করেছেন ভ্রমণ কাব্যগ্রন্থও।

Picture of রমেশ দাস

রমেশ দাস

প্রথম ছাপার অক্ষরে লেখা প্রকাশ‌ সেপ্টেম্বর ১৯৭৫ সালে। আপাতত এক কুড়ি গ্রন্থের প্রণেতা। বাংলা গ্রন্থ জগতে ভ্রমণ, রেল, রেল-ভ্রমণ, রহস্য-ভ্রমণ ও অরণ্য-ভ্রমণের ওপরে নজর কেড়েছেন । প্রণীত করেছেন ভ্রমণ কাব্যগ্রন্থও।
Picture of রমেশ দাস

রমেশ দাস

প্রথম ছাপার অক্ষরে লেখা প্রকাশ‌ সেপ্টেম্বর ১৯৭৫ সালে। আপাতত এক কুড়ি গ্রন্থের প্রণেতা। বাংলা গ্রন্থ জগতে ভ্রমণ, রেল, রেল-ভ্রমণ, রহস্য-ভ্রমণ ও অরণ্য-ভ্রমণের ওপরে নজর কেড়েছেন । প্রণীত করেছেন ভ্রমণ কাব্যগ্রন্থও।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Subscribe To Newsletter

কথাসাহিত্য

সুতীর্থ দাশ
মহুয়া সেন মুখোপাধ্যায়

সংস্কৃতি

আহার

অমৃতা ভট্টাচার্য
শমিতা হালদার
অমৃতা ভট্টাচার্য

বিহার

রমেশ দাস
ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়
ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়

কলমকারী

ফোটো স্টোরি

নির্মাল্য চ্যাটার্জি
নির্মাল্য চ্যাটার্জি

উপন্যাস

মহুয়া সেন মুখোপাধ্যায়
মহুয়া সেন মুখোপাধ্যায়
মহুয়া সেন মুখোপাধ্যায়

Banglalive.com/TheSpace.ink Guidelines

Established: 1999

Website URL: https://banglalive.com and https://thespace.ink

Social media handles

Facebook: https://www.facebook.com/banglaliveofficial

Instagram: https://www.instagram.com/banglalivedotcom

Twitter: @banglalive

Needs: Banglalive.com/thespace.ink are looking for fiction and poetry. They are also seeking travelogues, videos, and audios for their various sections. The magazine also publishes and encourages artworks, photography. We however do not accept unsolicited nonfiction. For Non-fictions contact directly at editor@banglalive.com / editor@thespace.ink

Time: It may take 2-3 months for the decision and subsequent publication. You will be notified. so please do not forget to add your email address/WhatsApp number.

Tips: Banglalive editor/s and everyone in the fiction department writes an opinion and rates the fiction or poetry about a story being considered for publication. We may even send it out to external editors/readers for a blind read from time to time to seek opinion. A published story may not be liked by everyone. There is no one thing or any particular feature or trademark to get published in the magazine. A story must grow on its own terms.

How to Submit: Upload your fiction and poetry submissions directly on this portal or submit via email (see the guidelines below).

Guidelines:

  1. Please submit original, well-written articles on appropriate topics/interviews only. Properly typed and formatted word document (NO PDFs please) using Unicode fonts. For videos and photos, there is a limitation on size, so email directly for bigger files. Along with the article, please send author profile information (in 100-150 words maximum) and a photograph of the author. You can check in the portal for author profile references.
  2. No nudity/obscenity/profanity/personal attacks based on caste, creed or region will be accepted. Politically biased/charged articles, that can incite social unrest will NOT be accepted. Avoid biased or derogatory language. Avoid slang. All content must be created from a neutral point of view.
  3. Limit articles to about 1000-1200 words. Use single spacing after punctuation.
  4. Article title and author information: Include an appropriate and informative title for the article. Specify any particular spelling you use for your name (if any).
  5. Submitting an article gives Banglalive.com/TheSpace.ink the rights to publish and edit, if needed. The editor will review all articles and make required changes for readability and organization style, prior to publication. If significant edits are needed, the editor will send the revised article back to the author for approval. The editorial board will then review and must approve the article before publication. The date an article is published will be determined by the editor.

 

Submit Content

For art, pics, video, audio etc. Contact editor@banglalive.com