

















(Waterfalls) বর্ষা শেষ। শরতের নীল আকাশে সাদা মেঘের সাম্পান। তারই মাঝে এক চিলতে কালো মেঘ এসে বুঝিয়ে দেয় বিদায় বেলায় বর্ষার অস্তিত্বকে। সে যেন যাবো যাবো করেও যেতে চায় না। কাশ ফুলের মাঠ আবার ভিজে ওঠে।
এখনই তো বাউন্ডুলের ঝোলা কাঁধে নিয়ে ঝরনা (Waterfalls) দেখতে যাওয়ার আদর্শ সময়। দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে আছে অসংখ্য ঝরনা (Waterfalls)। কেউ নামজাদা, কেউ আবার ঘন জঙ্গলের আড়ালে লুকিয়ে থাকা পাগলা ঝোরা। বৃষ্টির জলে পুষ্ট হয়ে এখন তাদের ভরা যৌবন। অনেক উঁচু থেকে লাফিয়ে পড়া, ছিটকে ওঠা জলকণার ধোঁয়া, রামধনুর রঙছটা- এ যেন বোবায় পাওয়া মুগ্ধতা।
আরও দেখুন: ফটো স্টোরি: ভিয়েতনামের লণ্ঠন উৎসব
শ্রাবণ মাস থেকে আশ্বিনের মাঝামাঝি পর্যন্ত ঝরনার এই মনকাড়া রূপ দেখতে পর্যটকরা ভিড় জমায় দক্ষিণ ভারতের পশ্চিমঘাট ও পূর্বঘাট পাহাড়ে। অতদূরে যেতে না পারলেও, ঘরের কাছে পড়শি রাজ্য বিহার, ওড়িশা তো আছে! ছোটনাগপুর মালভূমির পাথুরে খাঁজে ধাক্কা খেতে খেতে নেমে এসেছে জলধারা। বর্ষায় সে উদ্দাম! কী অপরূপ তার রূপ!
দীর্ঘদিন ধরে ভ্রমণ সংক্রান্ত লেখালিখির সঙ্গে যুক্ত। ভ্রমণ, আনন্দবাজার ই-পেপার, ভ্রমী পত্রিকার নিয়মিত লেখক। এছাড়া যারা-যাযাবর, তথ্যকেন্দ্র, লেটস্-গো, আজকাল, প্রতিদিন, গণশক্তি প্রভৃতি পত্র-পত্রিকায় ভ্রমণকাহিনি প্রকাশিত। ট্র্যাভেল রাইটার্স ফোরাম ইন্ডিয়ার সদস্য। প্রধান শখ ও নেশা বেড়ানো আর ট্র্যাভেল ফটোগ্রাফি।
One Response
দারুণ সব ছবি