Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

শান্তি আনুক বিউটিফুল ফুটবল

চিরঞ্জীব

মে ২৫, ২০২৫

World Football Day
Bookmark (0)
Please login to bookmark Close
(World Football Day)

চুনী গোস্বামী বলতেন, কলকাতা হল ভারতের ফুটবল মক্কা। তখনকার তিন ক্লাব, ‘মোহনবাগান’, ‘মহামেডান স্পোর্টিং’ আর ‘ইস্টবেঙ্গল’ ভারতের সব ফুটবল টুর্নামেন্টে সেরা হত। আইএফএ শিল্ড, ডুরান্ড কাপ, রোভার্স কাপ, ডিসিএম ট্রফি সব প্রতিযোগিতাতেই এক নম্বরে থাকত। এই তিন দলের লড়াই ছিল দেখার মতন। এমন রেকর্ড গোয়া, কেরালা এমনকি পাঞ্জাবের কোনও টিমেরও ছিল না। এছাড়া কোনও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় ভারতের জাতীয় দল অংশ নিলে, ৭ বা ৮ জন থাকতেন কলকাতার কোনও না কোনও ক্লাবের খেলোয়াড়। (World Football Day)

দ্যা চাইনিজ ওয়াল: অর্পণ গুপ্ত

স্বাধীনতার পরে লন্ডনে প্রথম অলিম্পিকসে যে ভারতীয় ফুটবল দল গিয়েছিল, সেখানে নয়জনই ছিলেন বাংলার খেলোয়াড়। তাঁরা হলেন শৈলেন মান্না, টি.আও, সাহু মেওয়ালাল, রবি দাস, তাজ মহম্মদ, অনিল নন্দী, মহাবীর প্রসাদ, কাইজার, সুনীল নন্দী। (World Football Day)

১৯৬২-তে এশিয়ান গেমসে শেষ যে বার ভারত চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল, সেই দলেও বাংলার নয়জন প্লেয়ার ছিলেন। ওঁরা হলেন, পিটার থঙ্গরাজ, প্রদ্যুৎ বর্মন, জার্নাইল সিং, অরুণ ঘোষ, রাম বাহাদুর, প্রশান্ত সিনহা, চুনী গোস্বামী, তুলসীদাস বলরাম, অরুমাইয়া নায়াগম। সকলেই খেলতেন কলকাতার নানা ক্লাবে, অর্থাৎ চুনী গোস্বামীর মূল্যায়ন সঠিকই ছিল। তখন কেউ কেউ কটাক্ষ করে বলতেন ভারত ছিল বাঁশবাগানের শেয়াল রাজা, আসলে এশিয়ার ফুটবল তখন তেমন উন্নত ছিল না বলেই এমন বাঁকা কথা। কথাগুলো একেবারে ফেলে দেওয়ার নয়। (World Football Day)

উরোপ বা লাতিন আমেরিকার ফুটবল, অর্থাৎ দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল, বাংলা প্রথম দেখে কোচ অমল দত্ত মারফত। উনি বিদেশ থেকে আন্তর্জাতিক মানের বড় বড় ম্যাচের ফিল্ম এনে প্রোজেক্টরের মাধ্যমে দেখাতেন।

১৯৪৮ এর লন্ডন অলিম্পিকসে যে ভারতীয় ফুটবল দল গিয়েছিল তাঁদের কারও পায়ে বুট ছিল না, তাই ভারতের নগ্ন পায়ের ফুটবল দেখতে দর্শকরা আসতেন বিস্ময়ের চোখ নিয়ে। ইউরোপ বা লাতিন আমেরিকার ফুটবল, অর্থাৎ দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল, বাংলা প্রথম দেখে কোচ অমল দত্ত মারফত। উনি বিদেশ থেকে আন্তর্জাতিক মানের বড় বড় ম্যাচের ফিল্ম এনে প্রোজেক্টরের মাধ্যমে দেখাতেন। সঙ্গে ধারাবিবরণী দিতেন, খেলোয়াড়দের নাম দিতেন এবং নিখুঁত পাস, হেড, বল রিসিভ এবং টেকনিকাল দিকগুলো বোঝাতেন, ফিল্মে থাকত উরুগুয়ে, ব্রাজিল, ইংল্যান্ড, পশ্চিম জার্মানি প্রভৃতি দেশের খেলা।
কোচ অমল দত্ত ওই প্রদর্শনের জন্য টাকা জমিয়ে হাওড়ার বালিতে একটা আধুনিক কোচিং সেন্টার গড়েছিলেন। উনিশশো সত্তর দশকের গোড়ার দিকের কথা। দেখেছি অসীম মৌলিক, সুধীর কর্মকাররা ওখানে ট্রেনিং নিচ্ছেন। সেখানে মাঝে ছিল কৃত্রিম মাটির পাহাড়। ওখানে ওঁরা ওঠা নামা করতেন। (World Football Day)

World Football Day
কোচ অমল দত্ত ওই প্রদর্শনের জন্য টাকা জমিয়ে হাওড়ার বালিতে একটা আধুনিক কোচিং সেন্টার গড়েছিলেন

আশ্চর্য হই, ১৯৭৪-এ যখন পশ্চিম জার্মানি বিশ্বকাপ ফুটবলের চ্যাম্পিয়ন হয়, যেখানে ছিলেন ফ্রাঞ্জ বেকেনবাউয়ারের মতন তারকা ফুটবলার। ফাইনালে ওরা দুই এক গোলে হারায় নেদারল্যান্ডসকে। পরেরদিন কলকাতার এক নম্বর নিউজপেপারে ডাবল কলাম নিউজ হয়েছিল, মাঝারি টাইপের হেডিং-এ। তখন বিশ্বকাপ ফুটবল নিয়েও আমাদের কোনও আগ্রহ ছিল না। (World Football Day)

ওর আট বছর পরে ১৯৮২ সালে কলকাতার ইডেনে প্রথম আন্তর্জাতিক মানের ফুটবল দেখে, ফুটবল পাগল ভারত। নেহেরুকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট। দেখে ফুটবল কতটা উন্নত মানের হতে পারে। ড্রিবল, হেড, ব্যাকপাস, থ্রো ইন, পেনাল্টি কেমন হতে পারে, গোলকিপারের দক্ষতা অভাবনীয় ছিল। খেলেছিল উরুগুয়ে, দক্ষিণ কোরিয়া, ইটালির অলিম্পিক ফুটবল দল, যুগোস্লাভিয়া আর ভারত তো ছিলই, এবং ছিল চিন। (World Football Day)

উরুগুয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল চিনকে হারিয়ে। ১৯৬২-তে জাকার্তা এশিয়ান গেমসের ফাইনালে ভারত ২-১ গোলে হারিয়েছিল দক্ষিণ কোরিয়াকে। তখন ক্যাপ্টেন, চুনী গোস্বামী।

উরুগুয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল চিনকে হারিয়ে। ১৯৬২-তে জাকার্তা এশিয়ান গেমসের ফাইনালে ভারত ২-১ গোলে হারিয়েছিল দক্ষিণ কোরিয়াকে। তখন ক্যাপ্টেন, চুনী গোস্বামী। ১৯৮২-র খেলা দেখে তিনি বলেন এখন ভারত আর দক্ষিণ কোরিয়া মুখোমুখি হলে ভারত ল্যাজেগোবরে হয়ে যাবে। একটি কাগজে বিশ্লেষণ ছিল তাঁর। (World Football Day)

দক্ষিণ কোরিয়া অনেক উন্নত। তারা আধুনিক ফুটবল রপ্ত করেছে। আর ভারত যেন সেই ১৯৬২-তেই পড়ে আছে। ১৯৮২ সালের নেহেরু কাপের আগে, আমরা কলকাতায় দেখি নিউইয়র্কের কসমস টিমকে, যার সঙ্গে এসেছিলেন ফুটবল সম্রাট পেলে। তখন তাঁর বয়স ৩৭ বছর। ব্রাজিল দল ও স্যান্টোস ক্লাব থেকে অবসর নিয়ে ১৯৭৫-এ তিনি যান কসমস ক্লাবে। ইডেনে তাঁর খেলায় দর্শকদের মন ভরেনি। আসলে তিনি তখন ১৯৭০-এর মধ্যগগনের ‘পেলে’ নন। তার উপরে বৃষ্টিভেজা ইডেনের নরম মাঠ। ভয়ে ভয়ে খেলেছিলেন, মানে চোট আঘাত যেন না লাগে। কারণ কসমসের সাথে চুক্তির সময়ে তাঁর গোটা শরীর ইনশিওর করা। সেদিন ম্যাচের পরে হোটেলে ডিনারে দেখা যায় মোহনবাগানের খেলোয়াড়রা পেলের সঙ্গে ফোটো তুলতে ব্যস্ত। (World Football Day)

World Football Day
হাবিব কাছে আসতেই পেলে তাঁর খেলার তারিফ করেন

দূরে দাঁড়িয়ে চুপচাপ মহম্মদ হাবিব। যিনি ম্যাচে কয়েকবার পেলেকে টক্কর দেন। পেলে কারও নাম জানতেন না। এক কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসা করেন, “তোমাদের নাম্বার টেন কোথায়?” হাবিব কাছে আসতেই পেলে তাঁর খেলার তারিফ করেন।
ওর প্রায় ছ’বছর পরে ১৯৮৩-তে আমেরিকার নিউ জার্সিতে জায়ান্টস স্টেডিয়ামে পেলের সঙ্গে আমার দেখা হয়। কসমসের নিজস্ব মাঠে। উনি ওখানে ছোটদের ফুটবল শেখাতেন। দেখা হতেই বলি কলকাতার কথা। উনি বলেন, “কলকাতাকে ভুলতে পারি? এয়ারপোর্টে অমন অভ্যর্থনা ভোলা যায় কখনও?” (World Football Day)

১৯৭৭-এ হোটেলে ছিলাম তাঁরই সামনের রুমে। একদিন পেলের সেক্রেটারি বলেন, “আমার বসের শিরদাঁড়ায় ব্যথা”। পেলের ধারণা ছিল ভারতের যোগা মানে যোগব্যায়াম ব্যথা উপশম করতে পারে। একদিন এক অভিজ্ঞ যোগ বিশেষজ্ঞকে তাঁর কাছে নিয়ে যাই। পেলে সেই ব্যায়ামে খুব খুশি হন। মনে করাই সে কথা। উনি পাল্টা বলেন, “হ্যাঁ এবার মনে পড়ছে।”
ইডেনে ভেজা মাঠ নিয়ে রটনা ছিল Pelé may not play। তড়িঘড়ি ডাকা প্রেসমিট কনডাক্ট করেছিলাম আমি। কারণ পেলের সেক্রেটারি কলকাতার সাংবাদিকদের চিনতেন না। (World Football Day)

বিদেশে গেলে লজ্জায় পড়তাম। জিজ্ঞেস করা হত, “ভারত ফুটবল খেলে নাকি?”, এর উত্তরে একাধিক সাংবাদিক দেখি ১৯৮০-র ১৬ আগস্ট, ইডেনে মোহনবাগান ইস্টবেঙ্গলের ম্যাচে ১৬ জনের মৃত্যুর খবর রাখেন।

একসময় আমার ধারণা ছিল কলকাতা বুঝি ফুটবল উন্মাদনায় সব চাইতে এগিয়ে। ১৯৮৪তে প্যারিসে একটি ম্যাচ দেখতে গিয়ে বুঝি, ভুল। সবই ভুল।

একসময় আমার ধারণা ছিল কলকাতা বুঝি ফুটবল উন্মাদনায় সব চাইতে এগিয়ে। ১৯৮৪তে প্যারিসে একটি ম্যাচ দেখতে গিয়ে বুঝি, ভুল। সবই ভুল। সেইবার ছিলাম পশ্চিম জার্মানিতে। হঠাৎ একদিন বলা হয় কাল প্যারিসে ফ্রান্স জার্মানি ফুটবল ম্যাচ দেখতে যাবেন নাকি? চলুন। বাপ রে বাপ। হাইওয়ে দিয়ে বাসের মিছিল। লক্ষ্য প্যারিস। প্রতিটি বাসের সঙ্গে জার্মান দলের পতাকা আর ফেস্টুন। কলকাতায় এমন দৃশ্য দেখেছি মোহনবাগান ইস্টবেঙ্গলের যুবভারতীতে খেলা থাকলে। দুই দলের সমর্থকরা লরি বাস ভরে যেতেন। (World Football Day)

প্যারিসের ম্যাচে দেখি কারও কড়া ট্যাকেলে বিপক্ষ কেউ পড়ে গেলে ট্যাকেলকারী তাকে টেনে তুলছেন, বুকে জড়িয়ে ধরছেন। মনে হল, এটাই পেলের বিউটিফুল ফুটবল। শারিরীক সংঘর্ষের খেলায় এমনটা হতেই পারে। আমাদের দেশের এমন মানসিকতা বড় একটা দেখা যায় না। (World Football Day)

ফুটবলের ভারত অনেক পিছিয়ে! একটা ঘটনা না বললেই নয়। ১৯৮৩ সালে দিল্লিতে ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিক কমিটির অধিবেশনে এসেছিলেন ফিফার প্রেসিডেন্ট জোয়াও হ্যাভেলাঞ্জ। তাঁর সাক্ষাৎকার নিতে গেলে, তিনি অবাক হন শুনে যে, ১৯৮২ সালে ভারতের জাতীয় ফুটবল সন্তোষ ট্রফিতে জয়েন্ট চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গোয়া আর বেঙ্গল। শুনে বলেন, “জয়েন্ট চ্যাম্পিয়ন? সে কি? চ্যাম্পিয়ন তো একটি টিমই হয়!” তিনি ডেকে পাঠান অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট খলিফা জিয়াউদ্দিনকে। তাঁর প্রশ্ন ছিল, “আপনি কি ভোট পেতে এমন করেন? বলেন, এরপর হয়তো তিনটি টিমকে চ্যাম্পিয়ন করবেন?” (World Football Day)

World Football Day
বিউটিফুল ফুটবল আজকের যুদ্ধ হানাহানির বিশ্বে শান্তি আনুক

এরপর ভারতের জাতীয় ফুটবলে জয়েন্ট চ্যাম্পিয়নশিপ আর হয়নি। এই ঘটনা বলে দেয় ভারত ফুটবলে কত পিছিয়ে। ফিফার সদস্য দেশ দুই শতাধিক আর ভারত এখন আছে ১২৭ নম্বরে। কিছু বছর আগেই ফিফার প্রাক্তন সভাপতি শেপ ব্লাটার বলেছেন, “ভারত হল ফুটবলের ঘুমন্ত দৈত্য। জানি না কবে তার ঘুম ভাঙবে।” (World Football Day)

নেদারল্যান্ডসের জোহান ক্রুইফ ১৯৭৪-এ, টোটাল ফুটবল এনেছিলেন, যেখানে ফুটবলাররা একজন নিজের পজিশন আঁকড়ে থাকবে না। প্রয়োজনে পজিশন বদল করে আক্রমণে যাবেন, ডিফেন্সের খেলোয়াড়রা। তার জায়গা ভরাট করবেন ফরোয়ার্ডের খেলোয়াড়রা। প্রশ্ন করতে ইচ্ছে জাগে আমাদের ফুটবলারদের মধ্যে সেই ক্ষমতা আছে? শুধু তাই নয় অনেক টুর্নামেন্ট বন্ধই হয়ে গিয়েছে। (World Football Day)

অলিম্পিক গেমসে ফুটবল এসেছে ১৯০০ সাল থেকে। মানে আধুনিক অলিম্পিক্সের দ্বিতীয় বারে। তখন খেলা হত ইউরোপের দেশগুলির মধ্যে। ১৯২৪ এ প্যারিস অলিম্পিক্সে ২৫ মে ফুটবল খেলতে সমবেত হয় ইউরোপের বাইরের দেশও।

এবার আসি ২৫ মে ‘ওয়ার্ল্ড ফুটবল ডে’ প্রসঙ্গে। অলিম্পিক গেমসে ফুটবল এসেছে ১৯০০ সাল থেকে। মানে আধুনিক অলিম্পিক্সের দ্বিতীয় বারে। তখন খেলা হত ইউরোপের দেশগুলির মধ্যে। ১৯২৪ এ প্যারিস অলিম্পিক্সে ২৫ মে ফুটবল খেলতে সমবেত হয় ইউরোপের বাইরের দেশও। অংশ নেয় লাতিন আমেরিকার উরুগুয়ে এবং আরব অঞ্চলের মিশর। সেবার ফাইনালে সুইজারল্যান্ডকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় উরুগুয়ে। তৃতীয় সুইডেন, চতুর্থ নেদারল্যান্ডস ও পঞ্চম মিশর।
১৯২৪ সালের অলিম্পিক্সে ফুটবল সত্যিই আন্তর্জাতিক। ওর ১০০ বছর পরে ২০২৪ সালের ৭ মে রাস্ট্রসঙ্ঘের জেনারেল অ্যাাসেম্বলিতে ওয়ার্ল্ড ফুটবল ডে উদ্‌যাপনের সিদ্ধান্ত হয়। এর নেপথ্যে রয়েছে বিশ্বের শান্তি, বিশ্ববাণিজ্য ইত্যাদি। এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশের সুসম্পর্ক। ফুটবলকে কেন্দ্র করে সব বয়সের নারী পুরুষ উৎসব করবেন। মানে ২৫ মে ফুটবলের একটি স্মরণীয় দিন। তবে ক্রীড়াঙ্গণে বিশ্বশান্তি বিশ্বমৈত্রী বিশ্বব্যাপী প্রবর্তক ছিলেন ফ্রান্সের শিক্ষাবিদ দার্শনিক ব্যারন পিঁয়ারে ডি কুবার্টিন। তিনি বলতেন, “ওহ স্পোর্ট! ইউ আর পিস।” অলিম্পিক্সে পঞ্চবলয় তো বিশ্বের ব্যাপ্তিরই প্রতীক। (World Football Day)

এখন রাষ্ট্রসংঘের সব সদস্য দেশ উদ্‌যাপন করছে ওয়ার্ল্ড ফুটবল ডে। ভারতও এর সঙ্গী। বিউটিফুল ফুটবল আজকের যুদ্ধ হানাহানির বিশ্বে শান্তি আনুক এটাই আমার একান্ত কামনা। (World Football Day)

ছবি সৌজন্য- ক্যানভা ফ্রি ইমেজ

Author Chiranjiv

পিতৃদত্ত নাম চিত্তরঞ্জন বিশ্বাস। জন্ম ১৯৩৯-এর সেপ্টেম্বরে, পূর্ববঙ্গের খুলনা জেলায়। পিতার পুলিশের চাকরির সূত্রে ও দেশ ভাগের জেরে এ পার বাংলায় পাড়ি। সাউথ সিটি কলেজে পড়তে পড়তেই লেখালিখি শুরু। প্রথম লেখা বেরোয় ও পার বাংলার ‘দৈনিক ইত্তেফাক’-এ। সাংবাদিকতার চাকরি শুরু ‘জনসেবক’ পত্রিকায়। আনন্দবাজার পত্রিকায় যুক্ত হওয়ার পর চিত্তরঞ্জন বিশ্বাস নামটা সন্তোষকুমার ঘোষ ও অমিতাভ চৌধুরী বদলে করে দেন চিরঞ্জীব। আনন্দবাজারে এক যুগেরও বেশি চাকরি করার পর যোগ দেন ‘ইত্যাদি প্রকাশনী’-তে, সম্পাদক হন ভারতের সর্বাধিক প্রচারিত ক্রীড়া সাপ্তাহিক ‘খেলার আসর’-এর। পরে ‘গণশক্তি’, ‘ওভারল্যান্ড’ ‘সত্যযুগ’-এ কাজ করেছেন। সাংবাদিকতার সূত্রে গিয়েছেন বহু দেশে। ‘এই সময় সংবাদপত্র’ ও ‘মালয়ালা মনোরমা’ সংস্থার বাংলা প্রকাশনায় ফ্রি-ল্যান্সিং করছেন ৮৬ পার করেও।

Picture of চিরঞ্জীব

চিরঞ্জীব

পিতৃদত্ত নাম চিত্তরঞ্জন বিশ্বাস। জন্ম ১৯৩৯-এর সেপ্টেম্বরে, পূর্ববঙ্গের খুলনা জেলায়। পিতার পুলিশের চাকরির সূত্রে ও দেশ ভাগের জেরে এ পার বাংলায় পাড়ি। সাউথ সিটি কলেজে পড়তে পড়তেই লেখালিখি শুরু। প্রথম লেখা বেরোয় ও পার বাংলার ‘দৈনিক ইত্তেফাক’-এ। সাংবাদিকতার চাকরি শুরু ‘জনসেবক’ পত্রিকায়। আনন্দবাজার পত্রিকায় যুক্ত হওয়ার পর চিত্তরঞ্জন বিশ্বাস নামটা সন্তোষকুমার ঘোষ ও অমিতাভ চৌধুরী বদলে করে দেন চিরঞ্জীব। আনন্দবাজারে এক যুগেরও বেশি চাকরি করার পর যোগ দেন ‘ইত্যাদি প্রকাশনী’-তে, সম্পাদক হন ভারতের সর্বাধিক প্রচারিত ক্রীড়া সাপ্তাহিক ‘খেলার আসর’-এর। পরে ‘গণশক্তি’, ‘ওভারল্যান্ড’ ‘সত্যযুগ’-এ কাজ করেছেন। সাংবাদিকতার সূত্রে গিয়েছেন বহু দেশে। ‘এই সময় সংবাদপত্র’ ও ‘মালয়ালা মনোরমা’ সংস্থার বাংলা প্রকাশনায় ফ্রি-ল্যান্সিং করছেন ৮৬ পার করেও।
Picture of চিরঞ্জীব

চিরঞ্জীব

পিতৃদত্ত নাম চিত্তরঞ্জন বিশ্বাস। জন্ম ১৯৩৯-এর সেপ্টেম্বরে, পূর্ববঙ্গের খুলনা জেলায়। পিতার পুলিশের চাকরির সূত্রে ও দেশ ভাগের জেরে এ পার বাংলায় পাড়ি। সাউথ সিটি কলেজে পড়তে পড়তেই লেখালিখি শুরু। প্রথম লেখা বেরোয় ও পার বাংলার ‘দৈনিক ইত্তেফাক’-এ। সাংবাদিকতার চাকরি শুরু ‘জনসেবক’ পত্রিকায়। আনন্দবাজার পত্রিকায় যুক্ত হওয়ার পর চিত্তরঞ্জন বিশ্বাস নামটা সন্তোষকুমার ঘোষ ও অমিতাভ চৌধুরী বদলে করে দেন চিরঞ্জীব। আনন্দবাজারে এক যুগেরও বেশি চাকরি করার পর যোগ দেন ‘ইত্যাদি প্রকাশনী’-তে, সম্পাদক হন ভারতের সর্বাধিক প্রচারিত ক্রীড়া সাপ্তাহিক ‘খেলার আসর’-এর। পরে ‘গণশক্তি’, ‘ওভারল্যান্ড’ ‘সত্যযুগ’-এ কাজ করেছেন। সাংবাদিকতার সূত্রে গিয়েছেন বহু দেশে। ‘এই সময় সংবাদপত্র’ ও ‘মালয়ালা মনোরমা’ সংস্থার বাংলা প্রকাশনায় ফ্রি-ল্যান্সিং করছেন ৮৬ পার করেও।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Subscribe To Newsletter

কথাসাহিত্য

মহুয়া সেন মুখোপাধ্যায়

সংস্কৃতি

আহার

শমিতা হালদার
অমৃতা ভট্টাচার্য
শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়

বিহার

কলমকারী

মধুজা বন্দ্যোপাধ্যায়
কিংশুক বন্দ্যোপাধ্যায়

ফোটো স্টোরি

শক্তিপদ ভট্টাচার্য
নির্মাল্য চ্যাটার্জি
নির্মাল্য চ্যাটার্জি

উপন্যাস

মহুয়া সেন মুখোপাধ্যায়
মহুয়া সেন মুখোপাধ্যায়
মহুয়া সেন মুখোপাধ্যায়

Banglalive.com/TheSpace.ink Guidelines

Established: 1999

Website URL: https://banglalive.com and https://thespace.ink

Social media handles

Facebook: https://www.facebook.com/banglaliveofficial

Instagram: https://www.instagram.com/banglalivedotcom

Twitter: @banglalive

Needs: Banglalive.com/thespace.ink are looking for fiction and poetry. They are also seeking travelogues, videos, and audios for their various sections. The magazine also publishes and encourages artworks, photography. We however do not accept unsolicited nonfiction. For Non-fictions contact directly at editor@banglalive.com / editor@thespace.ink

Time: It may take 2-3 months for the decision and subsequent publication. You will be notified. so please do not forget to add your email address/WhatsApp number.

Tips: Banglalive editor/s and everyone in the fiction department writes an opinion and rates the fiction or poetry about a story being considered for publication. We may even send it out to external editors/readers for a blind read from time to time to seek opinion. A published story may not be liked by everyone. There is no one thing or any particular feature or trademark to get published in the magazine. A story must grow on its own terms.

How to Submit: Upload your fiction and poetry submissions directly on this portal or submit via email (see the guidelines below).

Guidelines:

  1. Please submit original, well-written articles on appropriate topics/interviews only. Properly typed and formatted word document (NO PDFs please) using Unicode fonts. For videos and photos, there is a limitation on size, so email directly for bigger files. Along with the article, please send author profile information (in 100-150 words maximum) and a photograph of the author. You can check in the portal for author profile references.
  2. No nudity/obscenity/profanity/personal attacks based on caste, creed or region will be accepted. Politically biased/charged articles, that can incite social unrest will NOT be accepted. Avoid biased or derogatory language. Avoid slang. All content must be created from a neutral point of view.
  3. Limit articles to about 1000-1200 words. Use single spacing after punctuation.
  4. Article title and author information: Include an appropriate and informative title for the article. Specify any particular spelling you use for your name (if any).
  5. Submitting an article gives Banglalive.com/TheSpace.ink the rights to publish and edit, if needed. The editor will review all articles and make required changes for readability and organization style, prior to publication. If significant edits are needed, the editor will send the revised article back to the author for approval. The editorial board will then review and must approve the article before publication. The date an article is published will be determined by the editor.

 

Submit Content

For art, pics, video, audio etc. Contact editor@banglalive.com