
ভিডিও: “বিসমিল্লার পাগলা সানাই” – জন্মদিনে শ্রদ্ধার্ঘ্য
তাঁর বক্তব্য ছিল, হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান, সকলেরই ভিন্ন ভিন্ন রাস্তা ঈশ্বরের কাছে পৌঁছনোর, এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এক পক্ষ অন্য পক্ষের রাস্তা নিয়ে দ্বিমত পোষণ করেন।
তাঁর বক্তব্য ছিল, হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান, সকলেরই ভিন্ন ভিন্ন রাস্তা ঈশ্বরের কাছে পৌঁছনোর, এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এক পক্ষ অন্য পক্ষের রাস্তা নিয়ে দ্বিমত পোষণ করেন।
আজকের অভিনয় আগ্রহীদের কাছে তিনি নিজেই এক প্রতিষ্ঠান। আটানব্বইয়ের পর সিনেমার জগতকে বিদায় জানান। কিন্তু অভিনয় নিয়ে আগ্রহ শেষ দিন পর্যন্ত কমেনি এতটুকুও। ভারতীয় সিনেমার
সূর্য বলিলেন, “এই জিনিসটির নাম ছাতা; ইহাকে এমনি করিয়া মাথায় ধরিতে হইবে। আর, এই দুখানির নাম জুতা; ইহাকে এমনি করিয়া পায়ে পরিতে হইবে।” এই বলিয়া
সিনেমার স্বর্ণযুগের অন্যতম অভিনেত্রী সোনালী গুপ্তা বসু। বাবা দীনেন গুপ্ত’র হাত ধরে সিনেমার রুপোলি জগতে পা রাখেন। মা কাজল গুপ্ত ছিলেন নামকরা অভিনেত্রী। অভিনয় করেছেন
সত্য হলো ভাবতে যাহা ভুল,
আমি তোমার নয়ন জলের ফুল
নিত্য আমি তোমার খবর নিই,
তোমার ব্যথা সবার করে দিই।
আজ ধ্রুপদী’তে
অল্প কিছু রোজগারের আশায় ফুটপাথের দোকানে কাজ করেছেন। ঘড়ি মেরামতির কাজ থেকে তৎকালীন ‘মতি রায়’ সার্কাসে জোকারের পার্ট, সবই করেছেন। পরে তাঁর জ্যাঠামশাই প্রসাদ চক্রবর্তী
সলিল বিশ্বাসের মতো মানুষ হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে-শুয়ে মৃত্যুর আগে তাঁর লেখাটি সম্পূর্ণ করে দিয়ে গেছেন, এ কি কোনোদিনও ভুলবার! শামশের আনোয়ারের জন্যই কি আমি দেখিনি
শামশের আনোয়ারের সঙ্গে আমার পরিচয় ১৯৬৩ সালে। তখন সদ্য ভর্তি হয়েছি মৌলানা আজাদ কলেজে। যতদূর মনে পড়ে ইতিহাস অনার্সের ছাত্র ছিল শামশের। কলেজ ভবনের উত্তরদিকের
Notifications