
‘বাইশে শ্রাবণ’ এবং রানী
আজ বাইশে শ্রাবণ। বিশ্বকবির প্রয়াণ দিবস। আজ তাঁকে স্মরণ করার দিনে উঠে এল তাঁর প্রিয়তমা রানী তথা নির্মলকুমারী মহলানবিশের স্মৃতিবিধৃত কবির শেষ কদিনের কথা। শোনালেন
আজ বাইশে শ্রাবণ। বিশ্বকবির প্রয়াণ দিবস। আজ তাঁকে স্মরণ করার দিনে উঠে এল তাঁর প্রিয়তমা রানী তথা নির্মলকুমারী মহলানবিশের স্মৃতিবিধৃত কবির শেষ কদিনের কথা। শোনালেন
দোল পূর্ণিমা সন্ধ্যায় দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ৫ নম্বর সুকিয়া স্ট্রিট-এর বাড়িতে প্রথম ‘পূর্ণিমা মিলন’ বা ‘সাহিত্যিকী পৌর্ণমাসী সম্মিলন’ উদযাপন হয়। সেদিনের আসরেও রবীন্দ্রনাথ ছিলেন।
কাদম্বরী দেবী ও রবীন্দ্রনাথের সম্পর্ক বহুচর্চিত, বহু আলোচিত। তার স্বরূপটি অনুধাবন করা বোধকরি কিঞ্চিৎ দুরূহ। তবে প্রেরণা আর স্রষ্টার এই সম্পর্ক যে চিরন্তন তাতে কোনও
রাশিবিজ্ঞানী প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশের সঙ্গে এক প্রত্যক্ষ স্নেহসম্পর্ক ছিল রবীন্দ্রনাথের। আর রাশিবিজ্ঞান ছাড়াও প্রশান্তচন্দ্রের ধ্যানজ্ঞান ছিল কবির গ্রন্থপঞ্জি, বর্ষপঞ্জি তৈরি করা। একনিষ্ঠ রবীন্দ্রচর্চায় নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন
রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন বিখ্যাত সাহিত্য পত্রিকা ‘প্রবাসী’র সম্পাদক। তাঁর সঙ্গে এক নিবিড় সখ্য়ে আবদ্ধ ছিলেন রবীন্দ্রনাথ এবং তাঁর বহু লেখার প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছিল এই
এতক্ষণে সুধী পাঠকের কাছে সেদিনের নায়কের পরিচয়টি নিশ্চয়ই স্পষ্ট হয়ে গেছে। হ্যাঁ, তিনি সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর। এদেশের প্রথম আই.সি.এস।
ফিরে যাওয়া যাক ১৯১৬ সালে। রবীন্দ্রনাথ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাবেন বক্তৃতা দিতে। তা বক্তৃতার আয়োজন তো করতে হবে। কিন্তু কে বা কারা করবেন সেই বিপুল
জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ও রবীন্দ্রনাথ– একই বাড়িতে দুই সহোদর ভাই ছিলেন সংস্কৃতি ও সাহিত্যের দুই দিকপাল। তাঁদের সখ্যও ছিল অটুট। দু’জনের জন্মদিনও কাছাকাছি। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
Notifications