প্রথম পাতা » রিভিউ » Page 7
ড্রাগ পাচারকারী আর ব্যবসাদারদের স্বর্গরাজ্য মেক্সিকো। তাদের হাতেই আত্মীয় পরিজন হারিয়ে কোনওক্রমে পালিয়ে আমেরিকায় প্রবেশ করে বাঁচতে চাইছেন এক নারী ও তাঁর পুত্র। সঙ্গে আরও দুই
আজ বাইশে শ্রাবণ। কবির চিরনির্বাণের দিন। সে দিনটিকে স্মরণ করতে কবির একান্ত গভীর গোপন 'বিজয়া'-র সঙ্গে এক নিভৃত সাক্ষাতের প্রেক্ষাপট রচনা করলেন কবি অবন্তিকা পাল।
তিন কৃষ্ণাঙ্গ লেখিকা। তিনজনেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। সেখানকার বর্ণবিদ্বেষ আর বিভাজনের রাজনীতি কীভাবে মূলস্রোত থেকে সরিয়ে দেয় মানুষকে, তাই নিয়েই এঁরা বুনেছেন কাহিনি। লিখছেন রঞ্জিতা চট্টোপাধ্য়ায়।
দুজনেই আদ্যন্ত নাগরিক কবি, যাদের সপ্রতিভ স্মার্টনেস প্রশ্নের অতীত। কন্টেম্পোরারি বা সমকালকে এঁরা আকণ্ঠ পান করে বসে আছেন।
শ্যামাঙ্গী ঈশ্বরকে খুঁজতে চায়। এই সন্ধান কি এক প্রান্তিকের আত্মানুসন্ধানও নয়? বর্ণের নিরিখে যে কৃষ্ণাঙ্গ, লিঙ্গের নিরিখে যে নারী, বয়সের নিরিখে যে অনভিজ্ঞ, তথাকথিত আলোকপ্রাপ্তির নিরিখে
দুই বন্ধুর বাস দুই মহাদেশে। যোগাযোগের মাধ্যম? চোখ কপালে তুললে চলবে না। তাঁরা পরস্পরকে চিঠি লেখেন। কাগজে। কলম দিয়ে। সেই বন্ধু কারা? দুনিয়া কাঁপানো দুই লেখক।
যে অসামান্য দক্ষতায় গ্রাম বাংলার আটপৌরে জীবন, পুকুর, ডোবা, বালক, বালিকা দিয়ে সত্যজিৎ রায় সৃষ্টি করেছেন 'পথের পাঁচালী'র মতো অভিজাত চলচ্চিত্র, ঠিক তেমন করেই নিজস্ব ভঙ্গিতে
যুদ্ধ মানেই পুরুষ-সাম্রাজ্য? নারীরা সম্মুখসমরে তেমনভাবে অংশগ্রহণ করেন না বলে, যুদ্ধ কি তাঁদের উপর প্রভাব ফেলে না? এই মিথকে ভেঙে চুরমার করেছেন বিশ্ববরেণ্য সাংবাদিক ক্রিস্টিনা ল্যাম্ব
Notifications