প্রথম পাতা » মলাট কাহিনি » Page 10
এই বছর প্রায় ৪০% মার্কিন পুরুষ তাঁদের প্রেমাস্পদের জন্য ভ্যালেনটাইন নোট এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে দিয়ে লিখিয়েছেন। এর ফলাফল কিন্তু চমকে দেওয়ার মতো! সেই সমস্ত পুরুষের প্রেমিকারা
অনুভা গুপ্তার অভিনয়ের প্রধান সম্পদ ছিল তাঁর চোখদুটি। অভিনয়ের ক্ষেত্রে চোখের ভূমিকা যে কত বড়, তা আমরা জানি। অনুভার ক্ষেত্রে তার অন্যতম সেরা দৃষ্টান্ত বোধহয় দেখা
সাত-সাতটি ছবি আরতি করেছেন উত্তম কুমারের সঙ্গে। তার মধ্যে দুটি শ্রেষ্ঠ ছবি 'স্ত্রী' এবং 'আমি সে ও সখা'। 'আমি সে ও সখা'র খল চরিত্রটি আরতি করতে
সহজাত দক্ষতায় অভিনয়ের মাধ্যমে নানারকম চরিত্রকে দর্শকদের সামনে বিশ্বস্তভাবে অনায়াসেই ফুটিয়ে তুলতে পারতেন মঞ্জু দে। ফ্লোর জোন নির্বাচন, সঠিক এঙ্গেলে ক্যামেরার মুখোমুখী হওয়া ইত্যাদি টেকনিক্যাল বিষয়গুলি
জীবন সায়াহ্নে তিনি থাকতেন আলিপুরের কাছে এক বৃদ্ধাবাসে। দশ বছর আগে, সেখানে এই প্রতিবেদকের সুযোগ হয়েছিল তাঁর সাক্ষাৎকার নেওয়ার। উঠেছিল রেডিও নাটক ও উত্তর কলকাতার থিয়েটারের
রান্নাঘরে ওই দেড়হাত ঘোমটা ঢাকা মোটা শাড়ি পরা অবস্থানই তাঁর কাছে সুযোগ হয়ে দেখা দিল। ঐ ঘোমটার আড়ালেই রাখলেন লুকিয়ে সংগ্রহ করা স্বামীর চৈতন্য ভাগবত পুঁথির
বলা হয়ে থাকে, ডক্টর সিভি রমনের অধীনে কাজ করতে চেয়েছিলেন রাজেশ্বরী, কিন্তু রমন অনুমতি দেননি। রমন তখন ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সের প্রধান। প্রথিতযশা বিজ্ঞানীর সঙ্গে কাজ
অনেক তুলকালাম, ঝগড়াঝাঁটি, দৌড়ঝাঁপ ও দরাদরির পরে নন্দাঘুন্টির বদলে আমরা পেলাম রোনটি (১৯,৮৯৩) শিখরের জন্য অনুমতি। সেই প্রথম অভিযানের সাফল্য সারা দেশে স্বীকৃত হল এবং মেয়েরা
Notifications