প্রথম পাতা » মলাট কাহিনি » Page 24
টাটার তরফ থেকে সুগন্ধী উপহার পেয়ে ইন্দিরা ধন্যবাদ জানিয়ে তাঁকে লেখেন, বর্তমানে তিনি শখশৌখিনতা থেকে দূরে থাকেন। তবুও তিনি এই সুগন্ধী ব্যবহার করবেন।
প্রেমপত্র। প্রেমের আদি অকৃত্রিম সঙ্গী সেই দেবদেবীর আমল থেকে। কালে কালে তার বিবর্তন হয়েছে হোয়াটস্যাপ-ফেসবুকে। কিন্তু কাগজ-কলমের চিঠির রোম্যান্স আজও অমলিন। লিখছেন শঙ্খ করভৌমিক।
চিঠি আজ প্রায় অবলুপ্ত হয়ে গেলেও চিঠির মাধ্যমে লেখা উপন্যাস বা গল্প কিন্তু বরাবরই বাঙালির প্রিয়। সে রবীন্দ্রনাথই হোন বা বুদ্ধদেব গুহ, পত্রোপন্যাস জনপ্রিয় হতে সময়
পাণ্ডবদের বনবাসের সময়েই বিদুর বুঝতে পেরেছিলেন, তেরো বছর বাদে দুর্যোধন সুবোধ বালকের মতো রাজ্য প্রত্যর্পণ করবেন না, এবং একটা সর্বগ্রাসী যুদ্ধ হবেই। হয়তো সেই কারণেই এই
জরৎকারু মুনি ছিলেন মনসার স্বামী। সাধারণত পুরাণগাথায় তাঁর এই পরিচয়ই আমরা পেয়ে থাকি। যদিও তা নিয়ে একাধিক মতপার্থক্য রয়েছে। কিন্তু এই চরিত্রটির সৃষ্টি কেন? মঙ্গলকাব্য বা
পুরাণ, ইতিহাস ও মহাকাব্যের গল্পগুলো বারবার নানাভাবে কথিত হয়। সাংস্কৃতিক স্মৃতিতে এইভাবে অতীত ও ঐতিহ্যের নির্মাণ চলতে থাকে। পুরাণের “সুন্দ-উপসুন্দ উপাখ্যান”, একই সঙ্গে নীতি ও কৃতির
কচ দেবযানীর প্রেমগাথা হিন্দু পুরাণের এক গুরুত্বপূর্ণ পাঠ। এই কাহিনি অবলম্বন করেই কবিগুরু লিখেছিলেন কচ দেবযানীর প্রণয়গাথা - বিদায় অভিশাপ। এই দুই পাঠের মাঝখানে দাঁড়িয়ে বহুমাত্রিক
মহাভারতে কিরাতরূপী শিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল অর্জুনের। কে এই কিরাত? কী তার পরিচয়? শিব কেনই বা কিরাতের ছদ্মবেশ ধারণ করলেন? লিখছেন তৃষ্ণা বসাক।
Notifications