প্রথম পাতা » মলাট কাহিনি » Page 24
পাণ্ডবদের বনবাসের সময়েই বিদুর বুঝতে পেরেছিলেন, তেরো বছর বাদে দুর্যোধন সুবোধ বালকের মতো রাজ্য প্রত্যর্পণ করবেন না, এবং একটা সর্বগ্রাসী যুদ্ধ হবেই। হয়তো সেই কারণেই এই
জরৎকারু মুনি ছিলেন মনসার স্বামী। সাধারণত পুরাণগাথায় তাঁর এই পরিচয়ই আমরা পেয়ে থাকি। যদিও তা নিয়ে একাধিক মতপার্থক্য রয়েছে। কিন্তু এই চরিত্রটির সৃষ্টি কেন? মঙ্গলকাব্য বা
পুরাণ, ইতিহাস ও মহাকাব্যের গল্পগুলো বারবার নানাভাবে কথিত হয়। সাংস্কৃতিক স্মৃতিতে এইভাবে অতীত ও ঐতিহ্যের নির্মাণ চলতে থাকে। পুরাণের “সুন্দ-উপসুন্দ উপাখ্যান”, একই সঙ্গে নীতি ও কৃতির
কচ দেবযানীর প্রেমগাথা হিন্দু পুরাণের এক গুরুত্বপূর্ণ পাঠ। এই কাহিনি অবলম্বন করেই কবিগুরু লিখেছিলেন কচ দেবযানীর প্রণয়গাথা - বিদায় অভিশাপ। এই দুই পাঠের মাঝখানে দাঁড়িয়ে বহুমাত্রিক
মহাভারতে কিরাতরূপী শিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল অর্জুনের। কে এই কিরাত? কী তার পরিচয়? শিব কেনই বা কিরাতের ছদ্মবেশ ধারণ করলেন? লিখছেন তৃষ্ণা বসাক।
যাঁরা সোশ্যাল মিডিয়ায় দিনভর আঙুল দিয়ে নৌকা চালান, সৃজনশক্তি প্রকাশের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছেন নিজের সাধের ভার্চুয়াল দেওয়ালকে, লেখা চুরি আটকানোর জন্য তাঁদের মধ্যে অনেকেই
চোরেদের মধ্যে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি কৌলীন্য যার, সে হল পকেটমার। এ স্কিল সাধারণের ধরাছোঁয়ার বাইরে। এতে চাই কঠোর অধ্যবসায়, পরিশ্রম এবং একাগ্রতা। লিখছেন অনুব্রত।
রবীন্দ্রনাথের আজন্ম অকুণ্ঠ পূজারী বাঙালিকুল পড়েছে মহা আতান্তরে। শান্তিনিকেতনে আর একটুও রবীন্দ্রনাথ মিলছে না। গরুখোঁজা খুঁজেও পাওয়া যাচ্ছে না তাঁকে। নোবেলের সঙ্গে তিনিও উধাও! কী করে?
Notifications