ছোট্ট অভীপ্সার ছবি দেখে বুড়ো রসিকলাল আর থাকতে না-পেরে তড়িঘড়ি লিখে ফেলল একখানা ছড়া। ব্যাস। ওমনি বাংলালাইভের পাতায় রসিকলালের ছড়া আর অভীপ্সার ছবির যুগলবন্দি শুরু!
বিলের দুরন্তপনার গল্প পড়ে মুগ্ধ দশ বছরের অনিমান! গেরুয়া পরা হাত গোটানো গম্ভীর সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দ কিনা ছিলেন পাড়া-কাঁপানো দুষ্টু ছেলে? অবাক অনিমান সেই গল্পেই ছবি এঁকে ফেলল।
দীপাবলিতে বাজি পোড়াতে গিয়ে ছ্যাঁকা লেগেছিল তুষ্টুর। সেই থেকে দীপাবলি তার না-পসন্দ। এ বারে কোভিডের জন্য বাজি পোড়ানো এমনিতেও বারণ। তুষ্টুও সকলকে সে কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।
বৈশাখ এখন বড় হয়ে গেছে। তার ছোটবেলায় সে একবার উড়োজাহাজে চড়ে মার্কিন মুলুকে বাস করতে গিয়েছিল মা-বাবার সঙ্গে। সে বাড়িটা, সে জায়গাটা তার ভারী মনে ধরেছিল। সে কথাই ছবিতে লেখায় ধরে রেখেছে বৈশাখ।
ছোট্ট শাক্য বাড়ি বসে খুব গপ্পো শুনছে আর বই পড়ছে। আর তার কচি মনটি কল্পনার ডানায় ভর করে পাখা মেলছে আকাশে। হাতে রয়েছে রং পেনসিল। আর সাদা কাগজ! ব্যাস… খাতার পাতায় গপ্পের ছায়াটি দুলছে!
ক্লাস ওয়ানটা কেটে গেল গোটা লকডাউন জুড়েই। আর কিছুদিন পরেই ক্লাস টু হবে। আবার নতুন বইয়ের গন্ধ কবে পাওয়া যাবে কে জানে! অপেক্ষা করতে করতে আরণ্যক এঁকে ফেলল ছবি, লিখে ফেলল গপ্পো।
স্কুল তো সে-এএএইইই কবে থেকেই বন্ধ। ঘরবন্দি হয়ে বসে রয়েছে ছোট্ট তোর্সা। তার বুঝি মনে মনে সমুদ্রের ধারে বেড়াতে যেতে, ভিজে বালি দিয়ে খেলতে খুব ইচ্ছে করছে। তাই সেই ছবিটা কাগজে এঁকে পাঠিয়ে দিয়েছে বাংলালাইভে।
ছবি এঁকেছে ছোট্ট নীরাজনা। হাবে ভাবে অবশ্য সে ছোট নয় একটুও। বয়সেই যা…। তাই শুধু ছবি না এঁকে, সঙ্গে ছড়াও লিখে দিয়েছে বাংলালাইভকে।
পাঁচ বছরের যশোমিতা মায়ের কাছে গপ্পো শুনতে খুব ভালোবাসে। শুনে শুনে মনের মধ্যে কল্পনার সুতো দিয়ে জাল বুনে বুনে ছবি এঁকে ফেলে। সিংহ আর ইঁদুরের গপ্পে সে ইঁদুরকে একে ফেলেছে আর পাঠিয়ে দিয়েছে বাংলালাইভের দপ্তরে।
ছোট্ট দেবাদ্রির স্কুল বন্ধ। বাড়ি বসে দাদানের কাছে গল্প শোনা, বাবামের সঙ্গে তারা চেনা এই সবই এখন কাজ। মাঝে মাঝে দুষ্টুমিও হয় না যে, তা নয়। দেবাদ্রি বাংলালাইভের জন্য দুর্গা ঠাকুরের ছবি আর গল্প লিখে পাঠিয়ে দিয়েছে।
রাজকুমারী অমৃতা স্বপ্নে ধেখল একটা গোলাপ বাগান। সেই বাগানের সবকটা ফুলে একটা করে পরীর বাসা।
জেরেনিমো স্টিলটন হল বিখ্যাত সাংবাদিক। আসলে ইঁদুর হলেও তার খুব সাহস। অ্যাডভেঞ্চারে যায়। এটাও তার একটা অ্যাডভেঞ্চারের গল্প।
বড় হয়ে আমি একটা মস্ত বড় বাগানের মধ্যে একটা ছোট্ট বাড়িতে থাকব। বাগানে একটা দোলনা থাকবে, আমি সারাদিন বসে দুলব। আমার চারপাশে পাখি কাঠবিড়ালি প্রজাপতিরা সব নিজেদের মধ্যে খেলা করবে।
মাথায় নিয়ে গাছলা মুকুট! হলদে ফ্রেমে লাল ফুটফুট মানিয়েছে জোরদার! বীরের সাজে পুটাইবাবু খোলা তলোয়ার! লাল গামবুট পায়ের ‘পরে মুকুট
© Copyright 2019-20 | Celcius Technologies Pvt. Ltd. All Rights Reserved
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.
Contact us: