প্রথম পাতা » হাতে খড়ি » Page 3
পাঁচ বছরের যশোমিতা মায়ের কাছে গপ্পো শুনতে খুব ভালোবাসে। শুনে শুনে মনের মধ্যে কল্পনার সুতো দিয়ে জাল বুনে বুনে ছবি এঁকে ফেলে। সিংহ আর ইঁদুরের গপ্পে
ছোট্ট দেবাদ্রির স্কুল বন্ধ। বাড়ি বসে দাদানের কাছে গল্প শোনা, বাবামের সঙ্গে তারা চেনা এই সবই এখন কাজ। মাঝে মাঝে দুষ্টুমিও হয় না যে, তা নয়।
রাজকুমারী অমৃতা স্বপ্নে ধেখল একটা গোলাপ বাগান। সেই বাগানের সবকটা ফুলে একটা করে পরীর বাসা।
জেরেনিমো স্টিলটন হল বিখ্যাত সাংবাদিক। আসলে ইঁদুর হলেও তার খুব সাহস। অ্যাডভেঞ্চারে যায়। এটাও তার একটা অ্যাডভেঞ্চারের গল্প।
বড় হয়ে আমি একটা মস্ত বড় বাগানের মধ্যে একটা ছোট্ট বাড়িতে থাকব। বাগানে একটা দোলনা থাকবে, আমি সারাদিন বসে দুলব। আমার চারপাশে পাখি কাঠবিড়ালি প্রজাপতিরা সব
মাথায় নিয়ে গাছলা মুকুট! হলদে ফ্রেমে লাল ফুটফুট মানিয়েছে জোরদার! বীরের সাজে পুটাইবাবু খোলা তলোয়ার! লাল গামবুট পায়ের ‘পরে মুকুট থেকে পান্না ঝরে কী বা বলি
হঠাৎ করে চায়ের দোকানে আয়রন ম্যানকে দেখে সবাই চমকে চোদ্দো! ট্যাঁপা তো চায়ের ভাঁড় উল্টে ফেলে নিজের বারমুডাটাই ভিজিয়ে ফেলল! দত্তবাড়ির বুড়োদাদু আস্তে করে আয়রন ম্যানকে
দিদু আমার আঁকার খাতা দেখতে খুব ভালোবাসত। প্রতি শনিবার আমি আঁকার ক্লাস থেকে ফিরে দিদুকে দেখাতাম সেদিনের আঁকা। আমার জলরং দিয়ে ছবি আঁকতে ভালো লাগে। গ্রামের
Notifications