প্রথম পাতা » সংস্কৃতি » Page 6
স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত। সদ্যপ্রয়াত এই অভিনেত্রী সম্পর্কে নানাজনে নানা স্মৃতিচারণ করেছেন, মূল্যায়ণ করেছেন। তাঁর পরবর্তী প্রজন্মের অভিনেতা-নির্দেশক তথা নাট্যকর্মী বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায় স্মরণ করলেন স্বাতীলেখা সেনগুপ্তর এক অনন্যতাকে।
থিয়েটারের অভিনয়শৈলী থেকে চলচ্চিত্রের অভিনয় যে একেবারে বিপরীত মেরুতে, সে কথা গত শতকের ষাটের দশক থেকে জনমনে উত্থিত হতে শুরু করে। সত্যজিৎ রায় ছবি করতে এসে
শতবর্ষ পেরিয়ে ১০১-এ পা সুরসম্রাট হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের। আজও তিনি একইরকম জনপ্রিয় ও প্রাসঙ্গিক। সঙ্গীতের সমস্ত ক্ষেত্রে তিনি আজও বহুশ্রুত, বহুচর্চিত এবং বহুগবেষিত। তাঁকে নিয়ে ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণায়
কলকাতার দেয়ালে কি এখন শুধুই রাজনীতির রং কিংবা বিজ্ঞাপনের দূষণ? না। শহরের অনেক জায়গায় দেয়াল সেজে উঠেছে রঙিন দেয়ালচিত্রে, যার পোশাকি ইংরিজি নাম ম্যুরাল। ঘুরে দেখলেন
হেমাঙ্গ বিশ্বাস। স্বয়ং এক ইতিহাস। অসমের ভূমিপুত্র এই কালজয়ী গায়ক-সুরকার-গীতিকার বাংলার মাটি থেকে তুলে আনতেন তাঁর মেলোডি, তাঁর গায়কী, তাঁর যাপন। তাঁকে নিয়ে কলম ধরলেন পুত্র
তিনি ছিলেন প্রকৃত অর্থে তারকা। রাজনীতির ময়দান থেকে সঙ্গীতজগতের দিকপালেরা ছিলেন তাঁর একনিষ্ঠ ভক্ত। বাংলা গানে এক নতুন ধারার জন্ম দিয়েছিলেন তিনি। তবু তাঁকে মনে রাখেনি
শরৎচন্দ্র অমরকথাশিল্পী। কলমের দুনিয়ায় তাঁর চলাচলের খবর আমরা সকলেই অল্পবিস্তর রাখি। কিন্তু সঙ্গীতের দুনিয়াতেও যে তাঁর ছিল অবাধ গতি, সে খোঁজ রাখে কয়জনা? শরৎবাবুর সঙ্গীতপ্রীতি, তাঁর
সত্যজিৎ রায়ের কাঞ্চনজঙ্ঘা ছবির শেষে কুয়াশা ভেদ করে বেরিয়ে এল সোনার বরণ চূড়া। আর আবহে নেপালি শিশুর গলায় নেপালি ধুন... সেও কি ভোলার? কিন্তু কে সেই
Notifications