প্রথম পাতা » প্রবন্ধ » Page 14
চা বাগিচার অন্দরে, আদব কায়দায়, প্রকৃতির কোলে ছেলেবেলা কাটিয়েছেন লেখক। নিজের চোখে দেখেছেন চা-বাগানে শ্রমিকদের দুর্দশা, তাদের দুরবস্থা। তখন প্রশ্ন করতে পারেনি। আজ করছেন। পড়ুন অপূর্ব
র্যাটহোল মাইনিং-এর কাজ শুরুর আগেই ট্রাকে করে অথবা টাটা সুমো গাড়িতে চেপে কোত্থেকে যেন হাজির হয়ে যায় এক ঝাঁক শিশু-কিশোর শ্রমিক।
খবরের কাগজের পরিভাষায় খবর মানেই স্টোরি। কিন্তু সেই স্টোরিতে গল্প থাকে না, থাকে তথ্য কিংবা বিশ্লেষণ। তবে স্টোরি করতে গিয়ে রিপোর্টারের জীবনে যা কিছু ঘটে তা
চা বাগিচার অন্দরে, আদব কায়দায়, প্রকৃতির কোলে ছেলেবেলা কাটিয়েছেন লেখক। সেই পাহাড়তলির দিনযাপনের কথা অপূর্ব দাশগুপ্তের তুলিতে।
গার্হস্থ্য হিংসা। কথাটা শুনলেই চোখের সামনে হিংস্র কিছু ছবি ভেসে ওঠে। কিন্তু তার বেশি কি কিছু মনে হয়? সত্যিই কি গার্হস্থ্য হিংসা নিয়ে যথেষ্ট সচেতন হয়েছি
এতক্ষণে সুধী পাঠকের কাছে সেদিনের নায়কের পরিচয়টি নিশ্চয়ই স্পষ্ট হয়ে গেছে। হ্যাঁ, তিনি সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর। এদেশের প্রথম আই.সি.এস।
২০১৮-র ১৩ই ডিসেম্বর। পূর্ব জয়ন্তিয়া জেলার কসান গ্রামের এক খনিতে তলিয়ে গেল পনের (মতান্তরে ষোলজন) শ্রমিক।
কলেজবেলায় তাঁকে পাওয়া। আচমকাই। তরুণদের দঙ্গলের হাতে এসে পড়ে তাঁর অনুক্ত অক্ষরমালা। চমকে ওঠে একটা প্রজন্ম। তারপর জীবনের ঘূর্ণিপাকে তারা ছড়িয়ে যায় দেশবিদেশে। কবির মৃত্যু ফের
Notifications