Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors
“মানুষ পথের মেঘ পাখি জল আনন্দ কুয়াশা / বাতিদান আলো আর অন্ধকার নারী / চটিজুতো মরুভূমি ভয় ভালোবাসা / টেবিল টেবিল-ল্যাম্প ট্যাবলেট মাছ তরকারি।”
-ভাস্কর চক্রবর্তী

নতুন কী

মধুজা বন্দ্যোপাধ্যায়
কিংশুক বন্দ্যোপাধ্যায়
বিশাখা ঘোষ
ডাঃ রাহুল দেব বর্মন
ডাঃ পাঞ্চজন্য ঘটক
মন্দার মুখোপাধ্যায়

হস্তাক্ষর, মানুষের এমনই এক অলংকার যা কখনই তার সঙ্গ ছাড়ে না। আর ছাড়ে না বলেই একজন কবির, নিজের বইয়ে সই করে দেওয়ার সময়ের দুলাইনের কবিতাগুলি নিয়ে বহু পরে ছেপে আসে এক আস্ত সংকলন। তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। আবার অন্যপাশে যদি দেখি, এই হস্তাক্ষর থেকেই পৃথিবীর বিভিন্ন কোণে বিভিন্ন অপরাধী ধরা পড়েছে পুলিশের হাতে। আমরা জানি, যখন বইয়ের চল আসেনি, যখন ছাপাখানা আবিষ্কারও হয়নি, প্রত্যেকটি পুঁথি হাতে লিখতেন লিপিকররা। হস্তাক্ষর নিয়ে বলতে গেলে তাঁদের কথাই বা বাদ যায় কীভাবে! অথবা ধরুন বাহনের গায়ের লেখা! সে তো আর্টওয়ার্কের চেয়ে কম কিছু নয়! এমাসে তাই আমরা হস্তাক্ষর নিয়েই বেঁধে ফেললাম মলাটকাহিনির ঝুলি। আসুন, চোখ রাখি বাংলালাইভের পাতায়…

শুভেন্দু দাশমুন্সী
বিষয়টি হল, এই যে, স্বরমাত্রা যোগ থেকে যুক্ত বা যুগ্মব্যঞ্জন সবটাই তো হাতে লিখতে হত বা এখন টাইপ করতে হয় কী-বোর্ডে। এই হাতে-লেখা লিপি থেকে এর চেহারার বদল-কাহিনিটা বেশ দেখার মতো একটা ব্যাপার বটে। সেই দেখার মতো ব্যাপারটাকে শোনানোর জন্য ক-টা কথা লেখা। আজকের মলাটকাহিনিতে লিখছেন শুভেন্দু দাশমুন্সী
সপ্তর্ষি রায় বর্ধন
মহুয়া সেন মুখোপাধ্যায়

লিটল ম্যাগাজিন কর্নার

শমিতা হালদার
অমৃতা ভট্টাচার্য
শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়
অমৃতা ভট্টাচার্য
আলোলিকা মুখোপাধ্যায়
আলোলিকা মুখোপাধ্যায়
ড. অশোক কুমার ঘোষ
ড. অর্পণ রায় চৌধুরী
ড. অশোক কুমার ঘোষ