Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors
“কিছুই পারি না বলতে, এও জানি কখনো পারব না; / আমাদের দেখা হল পৃথিবীর বিপণিবীথিতে, / তুমি যা কিনতে এলে আমি তারই পুরনো গ্রাহক।”
-মণীন্দ্র গুপ্ত

নতুন কী

হস্তাক্ষর, মানুষের এমনই এক অলংকার যা কখনই তার সঙ্গ ছাড়ে না। আর ছাড়ে না বলেই একজন কবির, নিজের বইয়ে সই করে দেওয়ার সময়ের দুলাইনের কবিতাগুলি নিয়ে বহু পরে ছেপে আসে এক আস্ত সংকলন। তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। আবার অন্যপাশে যদি দেখি, এই হস্তাক্ষর থেকেই পৃথিবীর বিভিন্ন কোণে বিভিন্ন অপরাধী ধরা পড়েছে পুলিশের হাতে। আমরা জানি, যখন বইয়ের চল আসেনি, যখন ছাপাখানা আবিষ্কারও হয়নি, প্রত্যেকটি পুঁথি হাতে লিখতেন লিপিকররা। হস্তাক্ষর নিয়ে বলতে গেলে তাঁদের কথাই বা বাদ যায় কীভাবে! অথবা ধরুন বাহনের গায়ের লেখা! সে তো আর্টওয়ার্কের চেয়ে কম কিছু নয়! এমাসে তাই আমরা হস্তাক্ষর নিয়েই বেঁধে ফেললাম মলাটকাহিনির ঝুলি। আসুন, চোখ রাখি বাংলালাইভের পাতায়…

ইওরোপ ভ্রমণের সময় বুদাপেস্টে কবির লেখা দু-চার লাইনের বাংলা স্বাক্ষর-কবিতা এবং তার ইংরেজি অনুবাদের হস্তলিপি-সংকলন 'লেখন' প্রথম প্রকাশিত হল ১৩৩৪ বঙ্গাব্দে বার্লিনে। লিখছেন আশিস পাঠক

লিটল ম্যাগাজিন কর্নার