আমার নাম অনুষ্কা। বেড়াতে যেতে খুব ভাল লাগে আমার। কয়েকদিন আগে আমি বিলাসপুর বলে একটা জায়গায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। ওটা একটা গ্রাম। ওখানে গিয়ে আমার একটা দাদার সঙ্গে দেখা হয়েছিল। ওই দাদার নাম ছিল কমলদাদা।
কমলদাদা ওই গ্রামেই থাকত। আর ওঁর একটা বড় জমিও আছে। সেখানে কমলদাদা চাষবাস করে। সবজি, ফল, অনেককিছু। গ্রামের বাড়িগুলো ছোট ছোট। আমাদের শহরের বাড়ির মতো এত বড় নয়।
[the_ad id=”266918″]
গ্রামের পাশে খুব সুন্দর একটা নদী। কুলকুল করে আওয়াজ হয় সারাক্ষণ। নদীতে কমলদাদা নৌকো চালায়। কমলদাদার নিজেরই একটা নৌকো আছে! সকালবেলা হলেও কমলদাদা নৌকো নিয়ে বেরিয়ে পড়ে। ওখানে সকালগুলো কী সুন্দর। ধোঁয়া নেই, ধুলো নেই। খুব নীল আকাশ আর হাওয়া। অনেক পাখিও ডাকে।
বিলাসপুরের ছবিটাই আমি এখানে আঁকার চেষ্টা করলাম। আর ঝুড়ি মাথায় কমলদাদাকে এঁকেছি।
*অনুষ্কার বক্তব্যের উপর ভিত্তি করে লিখে দিয়েছেন পল্লবী মজুমদার।
অনুষ্কা প্র্যাট মেমোরিয়ালের ক্লাস ফাইভের ছাত্রী। গল্পের বই পড়তে আর ছবি আঁকতে ভালবাসে। ঝকঝকে মনটার ছায়া পড়ে কখনও তার কথায়, কখনও বা টোল পড়া হাসিতে। মিষ্টি মেয়ের মিষ্টিমুখ করতে আপত্তি নেই কখনওই। তার সবচেয়ে আদরের আবার সবচেয়ে শাসনের জায়গা তার পুঁচকে বোনটি।