রোজই কিছু না কিছু দিবস। সে গোলাপ দিবসই হোক বা চুমু দিবস, বই দিবসই হোক বা তামাক-বর্জন দিবস। দিবসে দিবসে ৩৬৫ দিবস কাবার। এর মধ্যে কিছু কিছু দিবস ঘিরে মিডিয়া আর সাধারণ মানুষের আহ্লাদিপনার শেষ নেই। আবার কিছু কিছু নিজের মতোই আসে, চলে যায়, বিশেষ পাত্তা পায় না। যদিও হয়তো প্রয়োজনীয়তার মাপকাঠিতে ফেললে সে দিবসগুলো পালন করলে আখেরে কাজেই দিত। এই যেমন আজকের দিনটা। আজ, ২২ মার্চ, বিশ্ব জল দিবস।
ভারত নদীমাতৃক দেশ। এমন একটিও রাজ্য নেই এ দেশে, যেখানে কোনও বড় নদী নেই। নদীর জল বাড়লে দুই রাজ্যে ঝগড়া বাধে, আবার নদীর জল কে বেশি পাবে, তাই নিয়ে দুই প্রতিবেশি রাষ্ট্রের মধ্যে বৈঠক সভা সমিতির অন্ত থাকে না। জল থেকে বিদ্যুৎ বানানো হয়, চাষের খেতে সেচ হয়।
আবার এই জলেই আর্সেনিক দূষণে লাখো লাখো মানুষের মৃত্যু হয়, তবু টনক নড়ে না কারও। নদীর বুকে প্লাস্টিক আর রাসায়নিক বর্জ্য জমা করতে থাকি আমরা। খাস রাজধানীর বুকে যমুনা নদী দূষণের সাদা ফেনায় ঢেকে যায়। সে ছবি ভাইরালও হয়। তৎসত্ত্বেও জল নিয়ে আমাদের তেমন চিন্তা নেই। ও তো কল খুললেই পড়ে। অত ভাববার দরকার কী?
উত্তরবঙ্গে একের পর এক নদীর মৃত্যু হয় রোজ। কেউ খোঁজ রাখি না। সমুদ্রের তলায় জমা হয় টন টন প্লাস্টিক। সামুদ্রিক প্রাণিরা গলায় প্লাস্টিক আটকে খাবি খেতে খেতে মারা যায়। আমরা মোবাইলে ছবি দেখে আহা উহু করি বটে, কিন্তু চা খাবার পর প্লাস্টিকের কাপটা সেই জলেই ছুড়ে দিই। তবে শুধু নদীই বা বলি কেন? এ দেশের হাজার হাজার পুকুর ডোবা খাল বিল সবের হালই কি একইরকম নয়?
কিংবা ধরা যাক হ্রদের কথা। ইংরেজিতে যাকে বলি ‘লেক’। ভারতবর্ষে বিখ্যাত হ্রদের সংখ্যাই গুণে শেষ করা মুশকিল। তার সঙ্গে ছোটখাটো দহ, জলাশয় এসব যোগ করলে সংখ্যাটা কতয় গিয়ে দাঁড়াবে জানি না। অধিকাংশ বিখ্যাত হ্রদকে ঘিরেই গড়ে উঠেছে মনোরম সব পর্যটনকেন্দ্র। ঝুড়ি ঝুড়ি হোটেল, গেস্ট হাউসে গুচ্ছ গুচ্ছ লোক গিয়ে জড়ো হচ্ছেন মনোরঞ্জনের জন্য। কিন্তু হ্রদের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য তাঁদের এক শতাংশও চিন্তিত কিনা, সে ব্যাপারে সন্দেহ থেকেই যায়। বস্তুত, এই হ্রদের সৌন্দর্যকে পুঁজি করে যারা কোটি কোটি টাকার ব্যবসা করছেন, তাঁদের কি চিন্তা আছে, হ্রদের জল দূষিত হলে তাঁদের রোজগারের প্রবাহটিও যে বন্ধ হয়ে যাবে?
তাই বিশ্ব জল দিবসে তাকানো যাক ভারতবর্ষের এমন পাঁচটি হ্রদের দিকে, যারা সৌন্দর্যে এবং খ্যাতিতে হার মানাতে পারে অনেক তাজমহল কিংবা সোনার কেল্লাকে! দেখা যাক কেমন আছে তারা…
ডাল লেক – ভূস্বর্গের অন্যতম আকর্ষণ। পৃথিবীজোড়া খ্যাতি। কাশ্মীরের মুকুটের মণি বলা হয় ডাল লেককে। প্রাচীন লোককথায় আছে, দেবী দুর্গা নাকি বাস করতেন ডাল লেকের ধারে ইসাবর গ্রামে। ব্রিটিশ আমলে বড় বড় কর্তাব্যক্তিরা বিরাট বিরাট প্রাসাদোপম বাড়ি বানিয়ে নৌকোর মতো ডাল লেকের জলে ভাসিয়ে সেখানে বসবাস করতেন। এগুলোই এখন কাশ্মীরের বিখ্যাত হাউসবোট। কিন্তু ডাল লেকের মেয়াদ আর কদ্দিন, সেটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন। কারণ স্রোতের মতো জলে এসে মিশছে বর্জ্য আর নোংরা। গজিয়ে উঠছে পানা, আগাছা। ৭৫ বর্গকিমির ডাল লেক শুকিয়ে শুকিয়ে ১২ বর্গকিমিতে এসে ঠেকেছে। নীচেও জমছে দূষিত পদার্থ, ফলে গভীরতা কমে গিয়েছে ১২ মিটার।

সরকারি হিসেব অনুযায়ী বছরে আশি হাজার টন পলি, ৩১ হাজার টন নাইট্রেট, চার হাজার কেজি ফসফেট জমা হয় ডাল লেকের অন্দরে। ডাল লেকের চারপাশে সাড়ে সাত হাজার লোকের বাস। আশপাশের দ্বীপগুলোতে থাকেন আরও অন্তত ৫০ হাজার মানুষ। ফলে ক্রমাগত বিপুল পরিমাণ মনুষ্যজাত বর্জ্য জমছে ডাল লেকে। জলে অক্সিজেনের পরিমাণও ক্রমশ কমছে। যদিও শুরু হয়েছে সংস্কারের কাজ। কিন্তু এই বিপুল পরিমাণ দূষণের ভার কতদিন বইতে পারবে ডাল লেক?
চিলিকা – ওডিশার অন্যতম বিশাল জলাশয় চিলিকা। তাকে ঘিরে গড়ে উঠেছে পর্যটনকেন্দ্র। ভারতের বৃহত্তম পরিযায়ী পাখির আড্ডা চিলিকা হ্রদ। বছরে ১৬০ রকমের পাখি আসে এখানে। চতুর্থ শতকের এক লোককথায় চিলিকার জন্মবৃত্তান্ত বর্ণিত আছে। জলদস্যুদের রাজা রক্তবাহু জাহাজ নিয়ে পুরী শহর আক্রমণ করবেন বলে স্থির করেন। চুপিচুপি সমুদ্রের এক ধারে, সকলের চোখের অগোচরে জাহাজ নোঙর করেন তিনি। কিন্তু কেউ একজন দেখতে পেয়ে সাবধান করে দেয় পুরীর বাসিন্দাদের। এক রাতের মধ্যে জিনিসপত্র সোনাদানা নিয়ে শহর ফাঁকা করে পালান পুরীবাসী। রক্তবাহু পুরী পৌঁছে ফাঁকা শহর দেখে রেগে আগুন হয়ে যান সমুদ্রের উপরেই। তাঁর ধারণা হয় সমুদ্রই তাঁর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। কথিত আছে, নিজের জাহাজ আর সৈন্যসামন্ত নিয়ে যাবার জন্য সমুদ্রের জল দু’ভাগ করে দিয়েছিলেন রক্তবাহু। কিন্তু ফিরে আসার সময় সমুদ্র তার ঢেউ ফিরিয়ে এনে রক্তবাহু ও তাঁর দলবলকে ডুবিয়ে দেয়। এবং চিলিকা হ্রদের সৃষ্টি হয়।

সেই চিলিকাও এখন ধুঁকছে প্লাস্টিক দূষণে। হ্রদের মাছ, চিলিকার বিখ্যাত কাঁকড়া, চিংড়ি সবই প্লাস্টিক দূষণের ফলে আজ বিপজ্জনক অবস্থায়। যথেচ্ছ মাছের ভেড়ি নির্মাণ এবং চিলিকার আশপাশের এলাকায় মাটি খুঁড়ে বাড়ি তৈরি করার ফলে বিপন্ন হয়ে পড়ছে এই জলাশয়। ভূষণ্ডাপুর, সুন্দরপুর, মঙ্গলাজোড়ি এলাকায় প্রাকৃতিক ফ্লোরা ও ফনার উপরে গভীর প্রভাব ফেলছে এই দূষণ। এছাড়া চিলিকার আশপাশে রয়েছে বেশ কিছু ভারী ধাতুশিল্প, যেখান থেকে বর্জ্য এসে মিশছে হ্রদের জলে। ওডিশা সরকারের চিলিকা উন্নয়ন পর্ষদ অবশ্য একে সম্প্রতি প্লাস্টিক-মুক্ত করার জন্য কিছু ব্যবস্থা নিয়েছে। পরিবেশ রক্ষায় বার্তা দেওয়া হয়েছে কলকারখানাগুলিকেও।
উলার – এশিয়ার বৃহত্তম মিষ্টি জলের হ্রদ উলার-ও কিন্তু জম্মু-কাশ্মীরেই অবস্থিত। এ হ্রদের চারপাশ ঘিরে জলাজমি, গাছপালা। অপূর্ব তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। গোটা রাজ্যের প্রায় ৬০% মাছই আসে উলারের জল থেকে। কাশ্মীরীরা বলেন, উলারের আসল নাম নাকি উলার নয়। বহু প্রাচীনকালে উলারের জলে বিকেলের দিকে একরকমের ঢেউ উঠত। সেই ঢেউ দেখে স্থানীয় মানুষ তার নামকরণ করেছিলেন ‘উল্লোল’, সংস্কৃতে যার অর্থ ঢেউ। আল বেরুনি যখন কাশ্মীরে এসে পৌঁছন, তিনি ‘উল্লোল’ নাম বদলে হ্রদের নামকরণ করেন ‘বোলার’। সেই ‘বোলার’ থেকেই মুখে মুখে ‘উলার’ নামের উৎপত্তি। কিন্তু উলার কি বেঁচে থাকবে?

পরিবেশবিদরা বলছেন, উলার আজ মৃত্যুশয্যায়। নাভিশ্বাস উঠছে তার। ২০০৭ সালে একটি পরিবেশ সংরক্ষণ সংস্থা গবেষণা করে জানায়, এককালে যে উলারের আয়তন ছিল ২১৮ বর্গকিমি (যার মধ্যে ৫৮ কিমি ছিল জলাজমি বা মার্শল্যান্ড) তা গত ১০০ বছরে ৪৫% হ্রাস পেয়েছে। ১৯১১ সালে উলারের আয়তন ছিল ১৫৮ বর্গকিমি যা ২০০৭-এ এসে ৮৭ বর্গকিমিতে দাঁড়িয়েছে। চাষের জন্য জল তুলে তুলে আর যথেচ্ছ উইলো গাছ লাগিয়ে উলারের বেহাল দশা করে ফেলা হয়েছে বলেও তারা জানায়।
আসলে উইলো গাছের কাঠ কাশ্মীরের বাণিজ্যের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এ কাঠ শুধু জ্বালানি নয়, ক্রিকেট ব্যাট আর ফলের, মশলার কারুকাজ করা বাক্স তৈরিতেও ব্যবহার হয়। ফলে গত শতকের ত্রিশের দশক থেকে বিপুল পরিমাণ উইলো গাছ লাগানো শুরু করে কাশ্মীর সরকার। পরে দেখা যায় এই উইলো গাছই উলারের মাছ মরে যাওয়া এবং ব্যাপক পলি জমার জন্য দায়ী। ফলে ২০১৭ সাল থেকে ফের সরকারি উদ্যোগে শুরু হয় উইলো গাছ নিধনের পালা। তবে তাতে উলার প্রাণ ফিরে পাবে কিনা, তা সময় বলবে!
পিচোলা – মরুরাজ্য রাজস্থানের একটুকরো মরুদ্যান হল উদয়পুর শহর। আর তার প্রাণকেন্দ্রে রয়েছে কৃত্রিমভাবে তৈরি মিষ্টি জলের হ্রদ পিচোলা। ১৩৬২ সালে এই হ্রদ খনন করে বনজারা উপজাতির লোকেরা। কাছেই পিচোলি গ্রামের নাম অনুসারে নাম রাখা হয় পিচোলা। মহারাণা উদয় সিং হ্রদের সৌন্দর্যে মোহিত হয়ে এর তীরেই গড়ে তোলেন তাঁর নামাঙ্কিত উদয়পুর শহর।
এই হ্রদের মধ্যে চার চারখানা দ্বীপ রয়েছে। প্রথমটির নাম জগ নিবাস, যেখানে রয়েছে বিখ্যাত প্রাসাদোপম হেরিটেজ হোটেল লেক প্যালেস। আর একটি দ্বীপ জগ মন্দির। তৃতীয় দ্বীপের নাম মোহন মন্দির। এখানে বসেই নাকি রাণারা গঙ্গৌর উৎসবের জৌলুশ দেখতেন। চতুর্থ এবং কনিষ্ঠতম দ্বীপের নাম আরশি বিলাস। এখানে অস্ত্রাগার ছিল বলে শোনা যায়। তবে মূলত এখানে বসে সূর্যাস্তের দৃশ্য উপভোগ করতেন রাণা আর তাঁদের রানিরা। আরশি বিলাসে পাখি রয়েছে প্রচুর। তবে পিচোলা যে শুধু ঐতিহাসিক কারণে বিখ্যাত তা বললে আংশিক সত্য বলা হবে। দ্বাদশ শতকে ধূ ধূ মরুভূমির মাঝখানে অমন একখানা বিপুলকায় জলাধার সৃষ্টি করা মুখের কথা ছিল না। তাই বাস্তুশাস্ত্রের দিক থেকেও এর গুরুত্ব অপরিসীম।

সেই পিচোলাও আজ বিপন্মুক্ত নয়। আশির দশক থেকেই ভয়ঙ্কর দূষণের শিকার এই হ্রদ। মাছের সংখ্যা ক্রমশ কমছে। কয়েক হাজারেরও বেশি নিকাশী নালা সরাসরি পিচোলার সঙ্গে যুক্ত থাকায় ক্রমেই বিষিয়ে উঠছে জল। এলাকায় জনসংখ্যাও নিত্যদিন বাড়ছে। ফলে তরল ও কঠিন, দুই প্রকারের বর্জ্যই বিপুল পরিমাণে এসে মিশছে জলে। পাড় ভাঙছে, আর সেই মাটি জলের তলদেশে জমা হয়ে হ্রদের গভীরতা কমিয়ে দিচ্ছে।
শহরের অগুন্তি ম্যানহোল সরাসরি সংযুক্ত পিচোলার সঙ্গে। ফলে যা হবার তাই হয়েছে। জলে মিশছে বর্জ্যবিষ। মরুদ্যান রূপান্তরিত হচ্ছে বিষোদ্যানে। সংরক্ষণ প্রক্রিয়া একেবারে হচ্ছে না, তা নয়। বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার দায়ের করা একাধিক জনস্বার্থ মামলা ঝুলছে বিভিন্ন আদালতে। সরকারি উদ্যোগও রয়েছে। কিন্তু তাতে আখেরে কতটা লাভ হচ্ছে, তা পিচোলার জলই বলতে পারবে।
ভেমবানাদ – ঈশ্বরের আপন দেশের হ্রদ। তার সৌন্দর্য আর কদর দুইই অসামান্য। হ্যাঁ, কেরলের ভেমবানাদ হ্রদের কথাই বলা হচ্ছে। কেরলের বৃহত্তম এবং ভারতের দীর্ঘতম হ্রদ এই ভেমবানাদ। সেখানকার পৃথিবীখ্যাত নৌকো বাইচ প্রতিযোগিতা হয় এই হ্রদের জলেই। হ্রদের ধারেই গড়ে উঠেছে কুমারাকোম পর্যটনকেন্দ্র।
দেশি বিদেশি পর্যটকে সরগরম থাকে এই অঞ্চল। কুমারাকোম পাখিরালয়ও এই হ্রদকে কেন্দ্র করেই তৈরি হয়েছে। কেরলের বেশ কটি জেলায় ছড়িয়ে রয়েছে এই হ্রদ। এক এক জেলায় তার এক এক নাম। কোট্টায়ামে নাম ভেমবানাদু, আলাপুজ়ায় নাম পুণ্যামাদা এবং কোচিতে কোচি লেক। এই হ্রদেরই একাংশে গড়ে উঠেছে কোচি বন্দর।

কিন্তু দূষণের কালো ছায়া ভেমবানাদের নীল জলকে নীল থাকতে দিচ্ছে না। ২০১৭ সালে ভেমবানাদ হ্রদকে পৃথিবীর দূষিততম হ্রদ বলে ঘোষণা করে একটি আন্তর্জাতিক জল সংরক্ষণ সংস্থা। তারা জানায়, ভেমবানাদের সমস্ত অংশের পলিতে বিপুল পরিমাণ মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি মিলেছে। ফলে গোটা হ্রদের জলই অত্যন্ত দূষিত। এদিকে এই ভেমবানাদ হ্রদ থেকে নিয়মিত মাছ ধরেন কেরলবাসী। ফলে এলাকার গোটা খাদ্যশৃঙ্খল দাঁড়িয়ে রয়েছে এক ভয়ানক বিপদের মুখে।
ন্যাশনাল সেন্টার ফর আর্থ সায়েন্স স্টাডিজ় (NCESS) ২০১৬ সালে একটি গবেষণায় দেখায় যে আগামী ৫০ বছরের মধ্যে দূষণের জেরে নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে ভেমবানাদ। তার পরই অবশ্য সরকারি মহলের টনক নড়ে। সরকারি উদ্যোগে কিছু সংরক্ষণের কাজ শুরু হয়। কিন্তু ভেমবানাদের স্বাস্থ্যোন্নতি কতটুকু হচ্ছে, তা নিয়ে এখনও সন্দেহ রয়েছে গবেষক মহলে।
*তথ্যঋণ: Thebetterindia, Wikipedia, NDTV ও অন্যান্য
*ছবি সৌজন্য: Pixels, Wikipedia, thebetterindia
লিখতে শিখেই লুক থ্রু! লিখতে লিখতেই বড় হওয়া। লিখতে লিখতেই বুড়ো। গান ভালবেসে গান আর ত্বকের যত্ন মোটে নিতে পারেন না। আলুভাতে আর ডেভিলড ক্র্যাব বাঁচার রসদ। বাংলা বই, বাংলা গান আর মিঠাপাত্তি পান ছাড়া জীবন আলুনিসম বোধ হয়। ঝর্ণাকলম, ফ্রিজ ম্যাগনেট আর বেডস্যুইচ – এ তিনের লোভ ভয়ঙ্কর!!
One Response
very important article!