“বাবুদা, শুনলাম যে ২০২৬ সালে কলকাতায় আন্তর্জাতিক গোলাপ কনভেন্সান হবে। কথাটা কি ঠিক?”
“হ্যাঁ ঠিকই শুনেছ। তবে এটা তো নতুন কিছু নয়, কলকাতায় আগেও এ ধরনের অনুষ্ঠান হয়েছে ১৯৯১ আর ২০২০ সালে।”
“তাহলে ধরে নিতে হবে যে কলকাতায় খুব ভাল গোলাপ হয়।” (Rose Planting)
আরও পড়ুন: আন্ডার ক্রিয়েটিভ কনস্ট্রাকশন
“তোমার কথাটা কিছুটা ঠিক, তবে এই কৃতিত্ব শুধু কলকাতাকে দিলেই হবে না। খুবই উন্নত মানের গোলাপ মফঃস্বলেও হয়। ওখানকার জল বায়ু আর আবহাওয়ার জন্য। তাছাড়া ওখানে দূষণও কম, সেটাও মাথায় রাখতে হবে।”
“আচ্ছা, পৃথিবীতে এত জায়গা থাকতে, কলকাতার ওপর বিশেষ নজর কেন?”
“আসলে কি জানো, টবে গোলাপ করার জন্য আমরা পৃথিবী বিখ্যাত। বেশির ভাগ জায়গাতে গোলাপ করা হয় জমিতে। আমাদের এখানেই অধিকাংশ গোলাপ করা হয় টবে আর সেগুলোর মান খুবই ভাল। বাইরের দর্শকরা টবে এত ভাল গোলাপ হয় ধারণাই করতে পারে না, তাই তারা হতবম্ভ হয়ে যায়।”
“এই ধরণের উচ্চমানের গোলাপ দেখতে ইচ্ছা করছে।”
“বাড়ি বাড়ি গিয়ে দেখা অসুবিধাজনক। তুমি এক কাজ করতে পার, বিধান সভার ফুলের মেলায় চলে এস। ওটা হবে ২২ ডিসেম্বর থেকে ২৬ ডিসেম্বর। ওখানে তুমি দেখতে পারবে। আগে হর্টিকালচারেও ফুলের মেলা হত, ইদানিং সেটা হচ্ছে না।” (Rose Planting)

“তুমি থাকবে তো সেখানে? তুমি থাকলে, আমার বুঝতে সুবিধা হবে।”
কথোপকথনটি ২০২৩ সালের। কথামতো আমি আর কাঞ্চন একসাথে গিয়েছিলাম বিধান সভার ফুলের মেলায়। কাঞ্চন এই ধরনের মেলায় আগে আসেনি, তাই আশ্চর্য হয়েছে চন্দ্রমল্লিকা, ডালিয়া, টবে সবজি দেখে। তবে প্রায় লাফিয়ে উঠেছে গোলাপ দেখে। ১২ ইঞ্চি ব্যাসের টবে অগুনতি, টাটকা ফুল দেখে ও নিজের ভাব লুকিয়ে রাখতে পারল না, “কী করে করে এসব? ওদের হাতে কী আছে? নিশ্চয় জাদুকর।” (Rose Planting)
“সে তুমি বলতেই পার। তবে কি জানো, এদের আবেগ, ভালবাসা আর একনিষ্ঠতা এতটাই যে গাছ এই ফুল না দিয়ে পারেনা। এই সময় গোলাপ বিশারদ দেবদাসকে দেখা গেল, ও এই প্রদর্শণীর একজন বিচারকও। “দেবদাস এস। পরিচয় করিয়ে দিই, কাঞ্চন, একজন উৎসাহী পুষ্পপ্রেমিক।”
“একজন দোলাপ বিচারকের সান্নিধ্য পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার।” কাঞ্চন গদগদ স্বরে বলল।
“কাঞ্চন, তোমার সাথে আলাপ হয়ে আমরও ভাল লাগল। আসলে আমাদের আরও আগে দেখা হত বাবুদার বাড়িতে। আমি সে দিন আটকে গিয়েছিলাম।”
“হ্যাঁ, বাবুদা আপনার কথা বলেছিল। আপনি একটা ১০ ইঞ্চি টবে ১৫০ গোলাপ ফুটিয়েছিলেন…” (Rose Planting)

“কাঞ্চন, তুমি এতদিনে নিশ্চয় বুঝে গেছ যে বাবুদা সবাইকে প্রশংশায় চুবিয়ে দেয়। তবে এটা ঠিক, আমি ভাগ্যবান যে আমি একটা বিশাল ছাদ পেয়েছিলাম, একেবারে গঙ্গার পারে। এটার কারণে ১৯৮০ দশকের সময় ওখানের আবহাওয়া অন্যান্য জায়গার তুলনায় অনেক শীতল ছিল। সেটা অবশ্যই গোলাপ চাষের অনুকূল।” (Rose Planting)
“দেবদাসদা, একটা অনুরোধ, গোলাপ চাষের গোড়ার কথা কিছু বলুন।”
“প্রথমেই বুঝতে হবে যে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ গোলাপ চাষের উপযুক্ত জায়গা নয়। এখানের ভারী বৃষ্টিপাত, গরম আর গুমোট আবহাওয়া গোলাপের প্রতিকূল। গোলাপের জন্য উপযুক্ত শীতল আবহাওয়া এখানে থাকে খুব কম সময়ের জন্য। তবে ঘাবরাবার কিছু নেই, গোলাপ করার জন্য আমাদের কিছু সমন্বয় সাধন করতে হবে।”
“ফুলের মেলায় গোলাপ দেখে আমি তাজ্জব হয়ে গেছি। কী রঙ, কী জেল্লা। এ সবই আমাকে গোলাপ করতে উদবুদ্ধ করছে। খুব ভালো হয়, আপনি যদি গোলাপের জন্য মাটি তৈরী সম্বন্ধে কিছু বলেন।” (Rose Planting)
“প্রথমেই জানতে হবে যে গোলাপ জল জমা পছন্দ করে না, তাই ঝুরঝুরে মাটি দরকার। এতে শিকড়ের শ্বাস প্রশ্বাস নিতেও সুবিধা হয়। বেলে দোয়াঁশ মাটির সঙ্গে পরিমান মতো বালি আর কমপোস্ট মিশিয়ে সেটা করা যায়।”
“মিশ্রনে, এদের অনুপাত কী হবে?”
আমাকে কিছু কথা বলতেই হল। “দেখ কাঞ্চন, আমরা অনেক্ষণ ধরে কথা বলছি। এটা ভাল হয়, যদি আমরা ক্যান্টিনে বসে কফিতে চুমুক দিতে দিতে আলোচনা করি। তাই না?”
কাঞ্চন লজ্জা পেল, “আমার আগেই বোঝা উচিত ছিল।” এই সময় অমরনাথদাকে দেখা গেল, কাউকে খুঁজছেন। আমাদের দেখতে পেয়ে এগিয়ে এলেন। অমরনাথদার এই এক গুণ, সঠিক সময় হাজির হন। কাঞ্চন ফিশ ফ্রাই আর কফি অর্ডার করল। আমাদের আলোচনা চলতে থাকল। (Rose Planting)

“মাটি আর পুরানো গোবর সার মেশাতে হবে ৬০:৪০ অনুপাতে। গোবর সার না পাওয়া গেলে, মাটি, কোকো পিট, ভার্মিকমপোস্ট মেশাতে হবে ৬০:১০:৪০ অনুপাতে। প্রতি ১০ ইঞ্চি টবে ধরে এমন মিশ্রনের সঙ্গে দিতে হবে ১০০ গ্রাম হাড় গুঁড়ো আর শিং কুঁচি। তুমি জানো যে টবের নিচে খোলাম কুঁচি দিতে হয়, তবে আমি হাড়ের টুকরো ব্যবহার করি, এতে গাছ কিছু খাবারও পায়।” (Rose Planting)
“ঠিক যেমন, সাসটেন্ড রিলিজ ক্যাপসুল ব্যাবহার করেন ডাক্তাররা, তাই না। হাঃ হাঃ।”
“ঠিকই ধরেছ, তবে তাতে সুষম খাবার যাবে না, আর তা পর্যাপ্তও হবে না। তাই নিয়মিত খাদ্য দিয়ে যেতে হবে। পুরানো গোবর সার আর সরষের খোল ব্যবহার করতে হবে জৈব সার হিসাবে। হিসাবটা হবে এ-রকম, প্রতি ১০ টা বড় গাছের জন্য ২৫ গ্রাম সর্ষের খোল ২০০ গ্রাম গোবর জলে পচতে দিতে হবে ৫ দিন। এরপর এই পচা মিশ্রণটা আরও জল দিয়ে হাল্কা করে নিতে হবে। এই হাল্কা তরল সার প্রতি সপ্তাহে দিতে হবে ভিজে মাটিতে। কুঁড়িতে রঙ ধরলেই তরল সার দেওয়া বন্ধ করতে হবে।” (Rose Planting)
“রাসায়নিক সার ব্যবহার করতে পারি?”
“অবশ্যই করতে পার। ১০ ইঞ্চি টব প্রতি, ৩-৫ DAP (Di ammonium phosphate) দানা দিতে হবে। এর দিন তিনেক পর, N,P,K 15:15:15 ব্যবহার করতে পার, হিসাবটা একই, ১০ ইঞ্চি টব প্রতি ৩-৫ টা দানা। আমি আবার শীত কালে অন্তত সপ্তাহে একদিন গাছকে চান করাই। চানের জলে ২.৫ গ্রাম অনু খাদ্য মেশানো যেতে পারে চানের জল তৈরি করি ১০ লিটার জলে ইউরিয়া ৫ গ্রাম আর সোরা (Potassium Nitrate) ৫ গ্রাম দিয়ে।” (Rose Planting)

এই সময় সঞ্জয়কে দেখা গেল, ওকেও ডাকা হল। “সঞ্জয় একজন প্রতিষ্ঠিত ভাল গোলাপ বিজ্ঞানী। ও মাটি ছাড়াই গোলাপ করতে বেশি পছন্দ করে। সঞ্জয় তুমি বল গোলাপ গাছ লাগাবার ভাল সময় কখন?” (Rose Planting)
“আমাদের আবহাওয়ায় বৈশাখ জৈষ্ঠের প্রচন্ড গরমের সময় ছাড়া যে কোনও সময়েই লাগানো যেতে পারে। তবে বেশি ভাল সময় আশ্বিন থেকে পৌষ মাঘ পর্যন্ত। তবে, বর্ষার আগে পরেও লাগানো যায়।”
“শুনেছি যে আশ্বিন কার্তিক মাসে ডাল ছাঁটতে হয় ভাল ফুল পাওয়ার জন্য…।” (Rose Planting)
“ঠিকই বলেছেন, গাছ ছাঁটা হয় গাছের আকার ভালো করার জন্য আর এর ফলে নতুন ডাল গজায়। মনে রাখতে হবে, অত্যধিক ছাঁটা গাছের ক্ষতি করতে পারে। যারা প্রথম গোলাপ করতে শুরু করবেন, তাদের আমি বলব শুধু মাত্র পুরানো ফুল, শুকিয়ে যাওয়া ডাল কাটতে। টবের গাছের জন্য হাল্কা ছাঁটাই যথেষ্ট। যে পার্শ্বীয় কুঁড়ি (axillary bud) বাইরের দিকে আছে, ঠিক তার ওপর কাটতে হবে। ডাল কাটতে হবে ভাল ধারালো কাঁচি দিয়ে। কাটার পর সেই জায়গায় ছত্রাক নাশক লাগানো উচিত। মনে রাখতে হবে, ডাল কাটার পর আনুমানিক ৪৫-৫০ দিন লাগে গাছে ফুল আসতে।” (Rose Planting)
দেবদাস শুরু করল, “আর একটা কথা বলতে হয়। ‘এলা’। ইংলিশে বলে সাকার। ভাল জাতের গোলাপ, জংলী গোলাপের সাথে কলম (বাডিং) করা হয়। বাডিং এর নীচে থেকে যে জঙ্গলী গাছের ডাল বার হয় সেটাই এলা বা সাকার। এই এলা কেটে দিতে হবে, না হলে এ সব খাবার নিয়ে নেবে আর ভাল জাতের গোলাপ স্বল্পাহারে মরে যাবে। সাকাররা সাধারণত সরু, হাল্কা সবুজ রঙের আর সাত পাতার হয়। সাবধানে তফাত করতে হবে বাডিং এর গোড়ার ডাল আর এলার সাথে।” (Rose Planting)
কাঞ্চন মনোযোগ সহকারে সব শুনছিল। তাই একটু থেমে বলল, “এবার কীটনাশক সম্বন্ধে কিছু বলুন।“
“ঠিক বলেছেন। তবে শুধু মাত্র কীট নয়, ছত্রাকও আক্রমণ করতে পারে। আমি নিয়িমিত গাছকে চান করাই, এতে, কীট অথবা ছত্রাক, ভাল ভাবে আস্তানা গড়ার আগেই তারা ধুয়ে যায়।” (Rose Planting)
সঞ্জয় আলোচনায় যোগ দিল, “দেবদাসদা, আমার মনে হয়, চান করানো ছাড়াও নিয়মিত ওষুধ দেওয়া প্রয়োজন সাবধানতা হিসাবে। আমি বলব নীচের ওষুধ ব্যাবহার করতে। (Rose Planting)
Imidacloprid (Confidor) 3ml/5 liters of water
Dichlorovos ১ মিলিলিটার প্রতি ১ লিটার জলে।
Bavistin ১ গ্রাম প্রতি ১ লিটার জলে
Liquid soap ৫ মিলিলিটার
এই মিশ্রণটি পুরো গাছে আর পাতার দুই দিকে স্প্রে করতে হবে। তরল সাবান ওষুধ কে ভাল ভাবে ভিজিয়ে দেবে, তাছাড়াও এতে KOH থাকায় গাছ সবুজ হবে। (Rose Planting)
মাকড় (Spider mites) মাঝে মাঝেই আক্রমণ করে, এর জন্য Vertimac অথবা ABC (Abamectin) ব্যবহার করা যায়। ওষুধ প্রতি ১৫ দিনে একবার ব্যাবহার করা যেতে পারে।” (Rose Planting)

“সঞ্জয় দা, মাঠে দেখলাম বেশ কিছু গাছ আছে যেখানে মাটি ব্যাবহার করা হয়নি। এ সম্বন্ধে কিছু বলুন।”
“মাটি-বিহীন মিডিয়ামে গাছ করার মূল কারণ হল গাছের খাবারের ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ। হিসাব মতো, সময় মতো খাদ্য দ্রব্য দেওয়া হয় যেহেতু গাছ মাটি থেকে কোনও খাবার পাচ্ছে না। মিডিয়াম হিসাবে আমি ঘেঁস (‘cinder’) পছন্দ করি। এখানে যে ঘেঁস আমরা পাই, তাতে (CaO) থাকায় ক্যালসিয়ামের যোগানও হয়। এই ঘেঁসের সাথে আমি পরিমান মতো পাতা সার অথবা কমপোস্ট মেশাই।”
একটু থেমে সঞ্জয় আবার শুরু করল, “তবে যারা প্রথম গোলাপ করতে শুরু করছে, তাদের আমি ঘেঁসে করতে বলব না। এটা পরিণত এবং গোলাপ নিবেদিত চাষীদের জন্য, কারণ এখানে জল এবং সার প্রয়োগের ওপর কড়া নজর রাখতে হয়।
অমরনাথদার খাওয়া শেষ হয়ে গিয়েছিল, তাই বললেন, “আমি গোলাপ করি না, কিন্তু বাবুর সঙ্গে থেকে থেকে, জানতে পেরেছি যে ভারতে বহু ডালিয়া প্রজাতি বুদ্ধদেব মহারাজ এবং অন্যরা তৈরি করেছিলেন। এ রকম ভারতে তৈরি গোলাপ প্রজাতি নিশ্চয় আছে।”
সঞ্জয়: “অবশ্যই আছে। খান কয়েক গোলাপ প্রজাতি তৈরি করেছিলেন স্বামী বিনয়ানন্দ, যাঁকে আপনি বুদ্ধদেব মহারাজ বলেছেন, এ ছাড়াও আছেন বিহারের মিহিজামের ভট্টাচার্য, ড বি পি পাল, দুর্গাপুরের সুব্রত ঘোষ…”
দেবদাস: “বিনয়ী হচ্ছ কেন? নিজের নামটাও বল। তুমিও তো খান ছয়েক গোলাপ প্রজাতির জনক, Crown Jewel তো অপূর্ব।”
কাঞ্চনের ঘোর কাটলে, বোল ফুটল, “অসাধারণ। আপনাদের উপদেশ আমার কাজে লাগবে। প্রয়োজনে আমি আবার যোগাযোগ করব। খুব ভালো হয় যদি আপনারা দু’জনে আমাদের পরিবেশে আমার মতো প্রথম গোলাপ করিয়েদের জন্য উপযুক্ত গোলাপের নাম বলেন। লিস্টে বড় এবং ছোট গোলাপ সবই রাখবেন।“
সঞ্জয়: “বলতে চাইছেন, HT আর Floribunda, দুই ধরনের গোলাপ থাকবে?”
অমরনাথদা- “HT আর Floribunda কাকে বলে?”
দেবদাস: “HT হল Hybrid Tea। নামকরণের কারণ, এই গাছ গুলো প্রথমে চা এর কার্টনে এসেছিল, যার ফলে এতে চা এর গন্ধ ছিল। এদের ফুল বড় আর সাধারণত একটা ডালে, একটাই ফুল হয়। প্রথম HT গোলাপ, La France-এ তৈরি হয়েছিল ফরাসী দেশে ১৯ শতকে।”
সঞ্জয়: “অন্যদিকে Floribunda হল মাঝারী আকারের গোলাপ, HT থেকে ছোট কিন্তু Miniature গোলাপের থেকে বড়। সাধারণত ফুল থোকায় হয়।”
অমরনাথদার মুখে মিচকে হাসি, “ছিল রুমাল হয়ে গেল বেড়াল। আমি জানতাম গোলাপ আপেল পরিবার ভূক্ত গাছ এখন দেখছি তাদের গায়ে ‘চা’ এর তকমা। হা হা।“
আলোচনা শেষ। কাঞ্চন চিংড়ির কাটলেট অর্ডার দিল, কফি সহযোগে। অমরনাথদা নিজেকে ব্যস্ত রাখলেন চর্বনে, আর দেবদাস-সঞ্জয় মাথা নীচু করে গোলাপের ফর্দ তৈরি করতে থাকল।
Name | Description | Remarks |
Asha | Pink | HT, Indian |
First Edition | Blend, orange-pink | Floribunda |
Gary Player | Pink | HT |
Gret Scott | Pink | HT |
Ingrid Bergman | Red | HT |
Love | Reverse Bicolour, Red and White | HT |
Mohana | Yellow | HT |
Moonstone | Blend, White with pink border | HT |
Blue Ocean, | Lavendar | HT, Indian |
Peach Avalanche | Buff yellow, peach colour | HT |
Princess de Monaco | White with pink border | HT |
Red Master piece | Red | HT |
Sadabahar | Pink | Floribunda |
Saint Boniface | Orange | Floribunda |
Sarvesh | Deep orange | HT |
Shanti (Sport of Peace) | Yellow | Indian |
Siddhartha, | Striped on deep pink base | Indian |
Shooting Star | Blend, Yellow and pink border | Floribunda |
Solaire | Yellow | HT |
Summer Snow | White | Floribunda |
Sunset Celebration | Apricot to peach | HT |
Tata Centenary, | Striped on red base | HT, Indian |
Tineke | White | HT |
Tempi Moderni | Multicolour | floribunda |
White Avalanche | White | HT |
White Success | White | HT |
Zorina | Orange | HT |
ছবি সৌজন্য: লেখক
স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, পাহাড়িয়া এবং ভ্রামণিক, আলোকচিত্র শিল্পী (জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্ত), ললিত কলা একাডেমী পুরস্কার প্রাপ্ত (অনার মেন্সান), ‘Federation International de la Arte Photograhoque’ থেকে Excellence Honors প্রাপ্ত (EFIAP)। এছাড়াও তিনি একজন প্রকৃতি প্রেমিক ও পুষ্পপ্রেমিক। ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের পুষ্প প্রদর্শনীর বিচারক। ওঁর লেখা প্রকাশিত বিভিন্ন পত্রপত্রিকায়।
One Response
ভীষন ভীষন ভাবে তথ্যসমৃদ্ধ…. এখানে সন্তান প্রতিপালনের চেয়েও অনেক বেশি দক্ষতার প্রয়োজন…. বেঁচে থাকুক আপনার সৃজনশীলতা, উদ্ভাবনী প্রতিভা….বার্তা বয়ে নিয়ে আগামী প্রজন্মে। মঙ্গলময় ঈশ্বরের কাছে আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করি।🌹🙏