Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

ক্যাম্পবস্তির বালকবেলা: পর্ব ৬

মধুময় পাল

জুন ১৪, ২০২২

Partition of Bengal
Bookmark (0)
Please login to bookmark Close

– তোমারে এইবার বড়ো ইস্কুলে দিমু৷ দুইতলা পাকা বিরাট বাড়ি৷ শহরের মধ্যে৷ বড়োরাস্তার উপর৷ 

বালকের পিতৃদেব সকালের প্রথম দফার চায়ের কাপ হাতে নিয়ে বলল৷ মা বিছানা তুলছিল৷ চট আর শতরঞ্জির ওপর পাতা কাঁথাগুলো ভাঁজ করে তক্তপোশের একপাশে গুছিয়ে রাখছিল৷
– নীহার, কিছু কও না ক্যান? তোমার তো সব থেইকা বেশি খুশি হওনের কথা৷ আমারে খালি দোষ দাও৷ পোলাটার ল্যাখাপড়া হইল না৷ ভালো খবর দিলাম, তাতে সাড়া দিবা তো৷
মা হয়তো বলেছিল,
– ইস্কুলে তো আগেও দিছিলা৷ বইখাতা পায় নাই৷ ইস্কুলের বেতন দেওয়া হয় নাই৷ তাই তো…
চায়ের কাপ মাটিতে রেখে, নাম্বার টেন সিগারেটের ধোঁয়া উড়িয়ে বাবা বলল,
– হেরম্ববাবুর লগে কথা হইছে৷ হেরম্ব চক্রবর্তী৷ বরিশালের মানুষ৷ ফ্রিডম ফাইটার৷ তেনার বাবা নামজাদা স্কলার আছিলেন৷ এই ইস্কুলেই আছেন বিজয় কাঞ্জিলাল৷ ইংরাজি পড়ান৷ আমাগো নারানগঞ্জের মানুষ৷ কইছেন, নিয়া আসেন পোলারে৷ আলাদা কইরা দেখুম আমি৷ আফটার অল, সান অফ দা সয়েল৷ দ্যাশের পোলা৷ 

মা রান্নাঘরে এসে বসল৷ দ্বিতীয় দফার চায়ের হুকুম হবার আগেই কাপ ধুয়ে নিল৷ একচালার নীচে শোবার খাবার পড়বার ঠাকুর-দেবার দশ বাই আটহাতের ঘরের গায়ে তিনইঞ্চি ইটের গাঁথনিতে আলাদা-করা তিনহাত বাই পাঁচহাত একটা জায়গা। এটা রান্নাঘর, কয়লা গুল ঘুঁটে বাসন-কোসন, শিল-নোড়া, হাঁড়ি গামলা বালতি উনুন এবং আরো কিছুর মধ্যে পিঁড়িতে বসে মা৷ 

– বুঝলা নীহার, তোমার পোলায় বড়ো ইস্কুলে যাইব৷ নতুন প্যান্ট-জামা তো লাগে৷ 

পাকা দোতলা বাড়ি৷ রাস্তার ওপর৷ বাড়ি বড়োই৷ তবে পুরনো৷ বসতবাড়ি ছিল৷ ছাদে ওঠা বারণ৷ ছাদের সিঁড়ি যে কোনও সময় ধসে পড়তে পারে৷ কাঠের যে সিঁড়ি, বাড়ির মূল গাঁথনি থেকে আলাদা, বারান্দার চওড়া থামের গা ঘেঁষে পরে বসানো, সেটাই বেশি ব্যবহার করে ছেলেরা৷ শহরের মধ্যে, মানে শেয়ালদা আর কলেজ স্ট্রিটের মাঝখানে৷ রাস্তার নাম আগে ছিল মির্জাপুর স্ট্রিট, এখন সূর্য সেন স্ট্রিট৷ স্কুলের নাম আদর্শ বিদ্যামন্দির৷ বেশি দূরে নয়। পশ্চিমে মধ্য কলিকাতা বালিকা বিদ্যালয়, আর-একটু এগোলে মিত্র ইনস্টিটিউশন, ‘পূরবী’র মোড়ে৷ লিন্টন স্ট্রিট স্টপেজ থেকে বাসে উঠতে হয়৷ ১০ নম্বর বা ৩৩ নম্বর৷ দোতলা বাস৷ ১০ নম্বর বালিগঞ্জ থেকে হাওড়া স্টেশন৷ ৩৩ নম্বর চেতলা থেকে পাইকপাড়া৷ একতলা বাস ছিল একটা৷ ১৬ নম্বর৷ গোলপার্ক থেকে শিবপুর ট্রামডিপো৷ 

Gobra Road Now
এখনকার গোবরা রোড

ফিলিপসের মোড় থেকে বাঁদিকে বেঁকে মৌলালির মোড়, এরপর ডানদিকে ঘুরে বউবাজার হয়ে শেয়ালদা৷ সব বাস সরকারি৷ খাকি উর্দির কন্ডাক্টররা প্রায় সবাই রিফিউজি৷ এঁদের অনেকেই মধ্যবিত্ত ভদ্র ঘরের, লেখাপড়া-জানা যুবক৷ নামতে হয় ‘ছবিঘর’ সিনেমা বা ডিমপট্টি স্টপে৷ সেখান থেকে বৈঠকখানা বাজারের ভেতর দিয়ে বা সরস্বতী প্রেস ও আমিনিয়া হোটেলের পাশ দিয়ে হেঁটে স্কুলবাড়ি৷ বাসভাড়া ৯ নয়া পয়সা৷ ইংলন্ডের রাজা-রানির মুন্ডুর ছাপওলা, এমনকী মাঝখানে ছেঁদাওলা পয়সা-আনা-সিকি-টাকা তখন হারিয়ে যাচ্ছে৷ ৬৪ পয়সায় আর একটাকা নয়৷ ১০০ নয়া পয়সায় টাকা৷ নতুন মুদ্রার গায়ে ধানের শিষ আর অশোকস্তম্ভের ছাপ৷

দু’পিঠের বাসভাড়া ১৮ নয়া পয়সা আর টিফিন ৩ নয়া পয়সা, মোট ২১ নয়া পয়সা গুণে গুণে হাতে দেয় বাবা৷ বাবার আয় সম্ভবত আগের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে। ছ’ আনা বা আট আনা সের মোটা চালের জায়গায় দশ আনা সের সরু চাল আসছে ঘরে। সপ্তাহে অন্তত একদিন মাছ, দু-দিন ডিম ফাটিয়ে আটা দিয়ে গুলে ওমলেট বা ডিমের বড়া কিংবা তিনফালি কাটা ডিমের ঝোল। বই-খাতা কেনা হচ্ছে, স্কুলের বেতন দেওয়া হচ্ছে একমাস-দুমাস অন্তর। নতুন জামা-প্যান্ট এসেছে একজোড়া, বহুদিন পর জুতো-মোজাও। বাড়িভাড়া দেওয়া হচ্ছে প্রায় নিয়মিত, বাবাকে রাস্তায় পাকড়াও করে বকেয়া ভাড়া আদায় করবে বলে দাঁড়িয়ে থাকে না বাড়িওলা, ঘর থেকে উৎখাত করার হমকি-নোটিস নিয়ে আসে না পাড়ার উকিলমশাই৷ শোবার ঘর আর রান্নাঘরের মাঝখানে যে সবেধন আলোমণি ৪০ ওয়াটের বালবটা জ্বলত, সেটা ৬০ ওয়াট হয়েছে, বিদ্যুৎখরচা বাবদ মাসে বাড়তি একটাকা দেবার কড়ারে৷ মা বলেছিল, এত অল্প আলোয় পড়তে চোখে লাগে৷ রান্নাঘরে বসলে তবু আলো বেশি পায়৷ লাইটের নীচে হয়৷ তক্তপোশ অব্দি আলো যা যায় মুছা মুছা৷ ২০ ওয়াট বেশি আলো পাবার জন্য বালককে একটা শর্তে যেতে হল৷ স্কুল থেকে ফেরার বাসভাড়া আর পাওয়া যাবে না৷ কমবেশি দু মাইল পথ৷ তাই সই৷ হেঁটে ফেরায় আলাদা মজা খুঁজে পায় বালক কিছুদিনের মধ্যে৷ সেই মজা থেকে সে বেরোতে পারেনি প্রৌঢ় বয়সেও৷ 

Busy Traffic Scene
ফিলিপসের মোড় থেকে বাঁদিকে বেঁকে মৌলালির মোড়, এরপর ডানদিকে ঘুরে বউবাজার

শেয়ালদা মোড়ের কাছাকাছি এসে স্টেশনের গায়ের দোকানঘরগুলোর পাশ দিয়ে হাঁটার সময় সে পায় কাঠের গন্ধ, বার্নিশের গন্ধ, ওমলেট-ঘুগনির গন্ধ, ধূপধুনোর গন্ধ, পাখিদের নানারকম ডাক, লাল-নীল-সবুজ রঙের বরফজল। বৌবাজারের কাছে ট্রামগুমটি থেকে পেচ্ছাবের তীব্র গন্ধ, ক্যাম্পবেল হাসপাতালের ফুটপাত জুড়ে অসুখ-অসুখ গন্ধ, আর ওপরে এদিক ওদিক তাকালে উত্তম সুচিত্রা সৌমিত্র মাধবী বিশ্বজিৎ ছবিবিশ্বাস অনুপকুমার ভানুব্যানার্জি জহররায় ভ্রান্তিবিলাস অভিশপ্ত চম্বল পলাতক অতলজলেরআহ্বান আরো কত হোর্ডিং৷ পূরবী অরুণা ছবিঘর প্রাচী হলে ঢোকার মুখে কাচের ফ্রেমে ‘চলিতেছে’ ও ‘আসিতেছে’ ছবির স্থিরচিত্রাবলি৷ চারপাশ দেখার সঙ্গে সঙ্গে বালকের সিনেমাদর্শন এভাবেই৷ স্থিরচিত্র দেখে হাঁটতে হাঁটতে মনে মনে নিজের মতো গল্প বানিয়ে তোলা৷

হ্যারিসন রোডে, অধুনা এমজি রোডের ওপর ছ’ফুট মতো লম্বা বিশাল ঝরনাকলম দাঁড়িয়ে থাকত রোজ৷ ‘ধর কোম্পানি’র কলমের দোকান৷ তার পাশে দাঁড়াতে ভালো লাগে বালকের৷ মৌলালি পেরিয়ে সুরেশ সরকার রোডে ঢুকে একটু এগোলেই ব্যাপটিস্ট মিশন বালিকা বিদ্যালয়ের উলটোদিকে ‘জলসা’ দেখতে পাওয়া তো এই হাঁটার সুবাদেই৷ সিনেমার মাসিকপত্র৷ একতলার ছোট্ট ঘরের সামনে ছাপা কাগজের লাট দেখে তার আগ্রহ হয়েছিল৷ পরে জেনেছে ওই ছাপা কাগজের লাটকে বলে ‘ফর্মা’৷ জানালার নীচে টিনের প্লেটে লেখা ছিল ‘জলসা দপ্তর’৷ বাড়িউলির মেয়ে, গড়িয়াহাটে মুরলীধর গার্লস কলেজে আইএ পড়ছে তখন, খবরটা জেনে বলে, আমাকে এনে দিবি? লুকিয়ে৷ মা-দাদা যেন টের না পায়৷ জীবনে প্রথম নিষিদ্ধ কাজটা করার সুযোগ এনে দিয়েছিল সেই পদাতিক ফেরা৷ তারপর, পুরনো স্কুল মথুরানাথ আর বিশাল কাঠবাদাম গাছের পাশ দিয়ে, আচারের গন্ধের ভেতর দিয়ে ঘরে ফেরা৷ মা, এসে গেছি৷

আদর্শ বিদ্যামন্দির কি ভালো লেগেছিল? লাগার কথা নয়৷ মাঠ নেই, উঠোন নেই, ছাদে ওঠা বারণ৷ ছেলেরা ক্লাসের মধ্যে বেঞ্চে বেঞ্চে লাফিয়ে খেলে, ঝগড়া করে, মারামারি করে৷ ক্লাস সেভেনের ঘরের মাথায় অ্যাসবেস্টস৷ দুপুরে গরম নামে ঘাড়ে মাথায়৷ বৈঠকখানা পাটোয়ারবাগান মানিকতলা রাজাবাজারের গলতা এলাকা থেকে ছেলেরা আসে৷ লেখাপড়া ওদের মোটে পছন্দের নয়৷ বিশেষ করে রেলকলোনির ছেলেদের৷ ওরা কেমন যেন ব্যবহার করে, বাজে কথা বলে, মারধরও করে৷ বালকের চেয়ে বয়সে বড়ো প্রায় সবাই৷ ক্লাস সেভেনের ফাইনাল পরীক্ষা দিয়েই সে ঢুকে পড়ল গোবরা তিন নম্বর কবরস্থানে৷ সারাদিন গাছে গাছে পুকুরে পুকুরে৷ জামরুল কালোজাম সবেদা যত খুশি খাওয়া৷ বাঁধানো কবরের ওপর ঘুমিয়ে পড়া৷ এটাই যেন তার ঠিকঠাক জায়গা৷ ছায়া, গাছের শব্দ, নির্জনতা, একা-হয়ে-যাওয়া, বকুলবীজ (এই নামেই সে জেনেছে, নারকেল কুলের মতো দেখতে, সবেদার মতো খেতে) নিয়ে একা একা টিপ-মারা খেলা৷ তার চোখে, তার মনে সবুজ যে জড়িয়ে গেল, সে তো এই কবরস্থান থেকে৷ গাছের জীবনীশক্তি জানল মৃতদের শান্তিধাম থেকে৷ উলটোদিকে লেপ্রোসি হসপিটালে নিঝঝুম দুপুর কেঁদে ওঠে কোনও রোগী বা রোগিনীর কাতর আর্তনাদে৷ 

Classroom for refugees
আদর্শ বিদ্যামন্দির কি ভালো লেগেছিল? লাগার কথা নয়৷

ক্লাস এইট প্রায় পুরোটাই এভাবে কেটে গেল৷ মা জানত, ছেলে স্কুলে যায়, বাবাও৷ হঠাৎই বিজয় কাঞ্জিলাল স্যার জানালেন, ও তো স্কুলে আসে না অনেকদিন৷ কোথায় যায়? বাবা খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারল, স্কুলে যাবার নাম করে বেরিয়ে কবরস্থানে যায়৷ একদিন বাবা গিয়ে ধরে নিয়ে এল৷ কাঞ্জিলাল স্যার বাড়ি এসে বোঝালেন৷ সমস্যা কোথায়? বালক কী বলবে৷ তার যে কিছুই ভালো লাগে না স্কুলে৷ শেষ পর্যন্ত সাদা ধুতি-পাঞ্জাবির ছোটখাটো মানুষ কাঞ্জিলাল স্যার মন-ছোঁয়া হাসি আর নরম কথা দিয়ে জিতে নিলেন বালককে৷ হেডস্যারকে ভালো লাগে না৷ হাতের বেত টেবিলে রেখে, পান-খাওয়া জিভের জড়ানো উচ্চারণে ‘রাইট এ লেটার টু দা এডিটর’ ভালো লাগে না৷ ইতিহাসের নেপালস্যার বই নিয়ে রিডিং পড়েন৷ ভালো লাগে না৷ ক্যাংঠাস্যারের (নাম মনে নেই) ইকনমিকস-সিভিকস মাথার ওপর দিয়ে বেরিয়ে যায়৷ সংস্কৃতস্যার শ্যামলবাবু অবশ্য ভালো পড়ান৷ ভালো পড়ান বাংলার শুভাশিস গোস্বামী৷ ক্লাস টেন-এ বালক ‘আদর্শ বিদ্যালয়’ নিয়ে বসে লেখো প্রতিযোগিতায় ক্লাস ইলেভেন-এর দুই দাদাকে হারিয়ে ফার্স্ট হয়৷ পুরস্কার দেবে বলেছিল স্কুল, দেয়নি৷ তবে সেই ঘটনার পর থেকে সে পড়ায় ফিরেছে৷

ক্লাস টেন-এ পড়বার সময় এনসিসি ট্রেনিং আবশ্যিক হল৷ ভারত-চিন সীমান্ত বিবাদের জের দেশ জুড়ে৷ স্কুলে এনসিসি রুম৷ প্রতি রোববার প্যারেড হয় ক্লেম ব্রাউন ইনস্টিটিউটের মাঠে৷ এনসিসি স্যার বুঝিয়ে দিয়েছেন, দেশ মানে দেশের মাটি, মানে দেশের সীমানা৷ দেশভক্ত যুবকদের এই সীমানা রক্ষায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে৷ তোমাদের অস্ত্র হাতে যুদ্ধে যেতে হবে৷ বেশ ঘোর লাগে, অস্ত্র হাতে যুদ্ধে যাচ্ছে বালক৷ বালক তখন আর বালক নয়৷ প্যারেডের পর গোটা ডিম আর দুটো কলা৷ 

মা হাঁসের একটা ডিমকে সেদ্ধ করে সুতো দিয়ে তিন টুকরো করে৷ আধখানা বাবার আর বাকি আধখানা দু-ভাগ হয়ে মা আর ছেলের৷ কিংবা আটা দিয়ে গুলে ডিমের বড়া৷ বেলা দশটা-সাড়ে দশটার রোদে ঘাসে বসে খোলস ছাড়িয়ে গোটা ডিম আর দুটো কলা খেতে পাবার মূলে দেশপ্রেম৷ বালক উজ্জীবিত৷ খাকি উর্দি পরে ঘোড়ার খুরের নাল লাগানো জুতোয় কুচকাওয়াজ করতে করতে ঘরে ফেরে৷ খাকি জামার কাঁধে পেতলের এনসিসি৷ জামার হাতায় সাদা V চিহ্ন৷ পথের পাশের লোকজন লোহার নালের খটখটানি শুনে বালককে দেখে৷ সে তখন যুদ্ধে যাবে বলে দ্রুতপায়ে প্রস্তুত হচ্ছে৷ তার শরীর জুড়ে বাজছে কুচকাওয়াজ৷    (চলবে)  

 

পরবর্তী পর্ব প্রকাশিত হবে ২৭ জুন ২০২২
ছবি সৌজন্য: Reckontalk, Pinterest
Madhumoy Paul

মধুময়ের জন্ম ১৯৫২ সালে পূর্ববঙ্গের ময়মনসিংহে, কিশোরগঞ্জে। লেখাপড়া কলকাতায়। শৈশব-যৌবন কেটেছে স্টেশনে, ক‍্যাম্পে, বস্তিতে। গল্প লিখে লেখালেখি শুরু। পরে উপন‍্যাস। বই আখ‍্যান পঞ্চাশ, আলিঙ্গন দাও রানি, রূপকাঠের নৌকা। অনুসন্ধানমূলক কাজে আগ্রহী। পঞ্চাশের মন্বন্তর, দাঙ্গা-দেশভাগ, নকশালবাড়ি আন্দোলন নিয়ে কাজ করেছেন। কেয়া চক্রবর্তী, গণেশ পাইন তাঁর প্রিয় সম্পাদনা। প্রতিমা বড়ুয়াকে নিয়ে গ্রন্থের কাজ করছেন চার বছর। মূলত পাঠক ও শ্রোতা।

Picture of মধুময় পাল

মধুময় পাল

মধুময়ের জন্ম ১৯৫২ সালে পূর্ববঙ্গের ময়মনসিংহে, কিশোরগঞ্জে। লেখাপড়া কলকাতায়। শৈশব-যৌবন কেটেছে স্টেশনে, ক‍্যাম্পে, বস্তিতে। গল্প লিখে লেখালেখি শুরু। পরে উপন‍্যাস। বই আখ‍্যান পঞ্চাশ, আলিঙ্গন দাও রানি, রূপকাঠের নৌকা। অনুসন্ধানমূলক কাজে আগ্রহী। পঞ্চাশের মন্বন্তর, দাঙ্গা-দেশভাগ, নকশালবাড়ি আন্দোলন নিয়ে কাজ করেছেন। কেয়া চক্রবর্তী, গণেশ পাইন তাঁর প্রিয় সম্পাদনা। প্রতিমা বড়ুয়াকে নিয়ে গ্রন্থের কাজ করছেন চার বছর। মূলত পাঠক ও শ্রোতা।
Picture of মধুময় পাল

মধুময় পাল

মধুময়ের জন্ম ১৯৫২ সালে পূর্ববঙ্গের ময়মনসিংহে, কিশোরগঞ্জে। লেখাপড়া কলকাতায়। শৈশব-যৌবন কেটেছে স্টেশনে, ক‍্যাম্পে, বস্তিতে। গল্প লিখে লেখালেখি শুরু। পরে উপন‍্যাস। বই আখ‍্যান পঞ্চাশ, আলিঙ্গন দাও রানি, রূপকাঠের নৌকা। অনুসন্ধানমূলক কাজে আগ্রহী। পঞ্চাশের মন্বন্তর, দাঙ্গা-দেশভাগ, নকশালবাড়ি আন্দোলন নিয়ে কাজ করেছেন। কেয়া চক্রবর্তী, গণেশ পাইন তাঁর প্রিয় সম্পাদনা। প্রতিমা বড়ুয়াকে নিয়ে গ্রন্থের কাজ করছেন চার বছর। মূলত পাঠক ও শ্রোতা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Subscribe To Newsletter

কথাসাহিত্য

সংস্কৃতি

আহার

বিহার

কলমকারী

ফোটো স্টোরি

উপন্যাস

Banglalive.com/TheSpace.ink Guidelines

Established: 1999

Website URL: https://banglalive.com and https://thespace.ink

Social media handles

Facebook: https://www.facebook.com/banglaliveofficial

Instagram: https://www.instagram.com/banglalivedotcom

Twitter: @banglalive

Needs: Banglalive.com/thespace.ink are looking for fiction and poetry. They are also seeking travelogues, videos, and audios for their various sections. The magazine also publishes and encourages artworks, photography. We however do not accept unsolicited nonfiction. For Non-fictions contact directly at editor@banglalive.com / editor@thespace.ink

Time: It may take 2-3 months for the decision and subsequent publication. You will be notified. so please do not forget to add your email address/WhatsApp number.

Tips: Banglalive editor/s and everyone in the fiction department writes an opinion and rates the fiction or poetry about a story being considered for publication. We may even send it out to external editors/readers for a blind read from time to time to seek opinion. A published story may not be liked by everyone. There is no one thing or any particular feature or trademark to get published in the magazine. A story must grow on its own terms.

How to Submit: Upload your fiction and poetry submissions directly on this portal or submit via email (see the guidelines below).

Guidelines:

  1. Please submit original, well-written articles on appropriate topics/interviews only. Properly typed and formatted word document (NO PDFs please) using Unicode fonts. For videos and photos, there is a limitation on size, so email directly for bigger files. Along with the article, please send author profile information (in 100-150 words maximum) and a photograph of the author. You can check in the portal for author profile references.
  2. No nudity/obscenity/profanity/personal attacks based on caste, creed or region will be accepted. Politically biased/charged articles, that can incite social unrest will NOT be accepted. Avoid biased or derogatory language. Avoid slang. All content must be created from a neutral point of view.
  3. Limit articles to about 1000-1200 words. Use single spacing after punctuation.
  4. Article title and author information: Include an appropriate and informative title for the article. Specify any particular spelling you use for your name (if any).
  5. Submitting an article gives Banglalive.com/TheSpace.ink the rights to publish and edit, if needed. The editor will review all articles and make required changes for readability and organization style, prior to publication. If significant edits are needed, the editor will send the revised article back to the author for approval. The editorial board will then review and must approve the article before publication. The date an article is published will be determined by the editor.

 

Submit Content

For art, pics, video, audio etc. Contact editor@banglalive.com