





























[ ছবিগুলো ফুল স্ক্রিনে (Full screen mode) দেখুন ]
পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম সমুদ্রতট দিঘা (Digha) ভ্রমণপিপাসুদের বারবার টেনে নিয়ে যায়। এই সমুদ্রতটে বহু জনসমাগমের ভিড়ে হারিয়ে থাকে ক্ষুদ্র মৎসজীবীরা (Fishermen), যাঁরা বংশপরম্পরায় যুগের পর যুগ ধরে তট সংলগ্ন সমুদ্রে বেড় জাল দিয়ে মাছ ধরে থাকেন।
নিউ দিঘার স্টেশন ঘাট, হাসপাতাল ঘাট, ঢেউ সাগর ও ওসিয়ানা অঞ্চলের প্রায় ৪০০ জন মৎসজীবী (Fishermen) প্রতিদিন সমুদ্রতটে অস্থায়ী ঘর বাঁধেন। গভীর রাতে সমুদ্রে নৌকা নিয়ে বেরিয়ে পরেন পর্যটকদের চোখের আড়ালে। সম্প্রতি সমুদ্রতটে পাথর ফেলে বাঁধানোয় বিপন্ন হচ্ছে তাদের জীবিকা। তাঁদের অস্থায়ী ঘর বাঁধার জায়গা, নৌকা ওঠানো নামানোর জায়গায় আজ সারি সারি পাথরের স্তূপ ।
মৎসজীবীদের (Fishermen) পাড়ে বসে জাল বোনা, সারানো, জাল নিয়ে দলবদ্ধভাবে বেড়িয়ে পড়া, মাছ ধরে ফিরে এসে মাছ বাছাই, তারপর সেই মাছ পৌঁছে দেওয়া মহাজনের মাছের আড়তে – পর্যটকের চোখের আড়ালে ওদের প্রতিদিনের কাজ।
দিঘা-উদয়পুর ছাড়িয়ে ওড়িশার তালসারি অবধি মৎসজীবীদের (Fishermen) সেই প্রাত্যহিক জীবনযাত্রার জলছবি নিয়ে এই গল্প।
পেশায় বাস্তুকার। নেশায় পাহাড়ের কোলে বিচরণ কিংবা সময় পেলেই এদিক ওদিক ক্যামেরা নিয়ে বেড়িয়ে পড়া। ৩৭ বছর ধরে ফটোগ্রাফির সঙ্গে যুক্ত। ছবির জগতে শতাধিক আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত ও বহু আন্তর্জাতিক ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতার বিচারক মানস দাস, ফটোগ্রাফিক এসোসিয়েশন অফ আমেরিকা,ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ফটোগ্রাফি ও ছায়াপথ কলকাতার সদস্য।