প্রথম পাতা » অবন্তিকা পাল
প্রশ্ন জাগে, একজন শিল্পীর কেন নিজেকে নিজে শেষ করে দেওয়ার এই অভিপ্রায়? কেন শিল্প মানুষকে জীবনের পথে নিয়ে যেতে যেতে বিপরীত অভিমুখে ঠেলে দেয়? সারা পৃথিবীর
এক পা বুকে ফেলে রাখলো অতএব।/ রতি সে বিপরীত লাস্যে অভিলাষ/ যে নারী ব্রীড়াহীন যে নারী অনায়াস।।
জটাপড়া চুল বেয়ে পুবের বারান্দা থেকে/ নেমে আসে মেঘের নিষাদ/ শুদ্ধ কোমলে আর দ্বিধা দ্বন্দ্বে গৃহহীন/ বুকে যদি পুষে রাখতে হয়... অবন্তিকা পালের কাব্য আখরমালা।
১৯৪৯-এ শৈলেন্দ্রর জীবনে গীতিকার হিসেবে কাজ করা প্রথম ছবির নাম 'বরসাত'। সেখানেও মুখ্য সংগীতশিল্পী ছিলেন লতা মঙ্গেশকর। গায়িকা-গীতিকারের পথ চলা ফিরে দেখলেন অবন্তিকা পাল।
পাঁচের দশকে পাশ্চাত্যের দুনিয়ায় মেরি ওলস্টোনক্রাফ্ট-এর মতো নারী আন্দোলনের নেত্রীরা যখন মেয়েদের শিক্ষার অধিকার, শ্রমের বিনিময়ে কাজের অধিকারের জন্য পথে নামছেন, তখন সুভাষ ও গীতা কলকাতার
তবে এ-ই সময় ভাতৃদ্বিতীয়াকে স্রেফ দ্বিতীয়া নামে ডাকার, এই তো সময়, বোনের কপালে চন্দনের তিলক পরিয়ে বলে ওঠার, ‘বোন যেন হয় সোনার ভাঁটা!’
আজ বাইশে শ্রাবণ। কবির চিরনির্বাণের দিন। সে দিনটিকে স্মরণ করতে কবির একান্ত গভীর গোপন 'বিজয়া'-র সঙ্গে এক নিভৃত সাক্ষাতের প্রেক্ষাপট রচনা করলেন কবি অবন্তিকা পাল।
সমীরণের একলা জীবনে হঠাৎ ঢুকে পড়ে আমের বোলের গন্ধমাখা সেই মেয়েটি। তরুণী। লাল শাড়ি পরা। কিন্তু শুধুই কি সে? লিখছেন অবন্তিকা পাল।
Notifications