প্রথম পাতা » খাওয়া দাওয়া
একটা পুরুষ ইলিশ, অন্যটা নারী। নতুন একটা কুলোয় রাখা হয় দু’জনকে। মেয়ে ইলিশের মাথায় সিঁদুর-হলুদ পরানো হয়। তারপর দু’টো ইলিশের মাথায় ধান দূর্বা দিয়ে, উলু দিয়ে,
বিশ্বায়ন আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে সন্দেহ নেই, নিয়েওছে অনেক কিছু। আঞ্চলিক খাদ্য-খাবারের শৃঙ্খলকে সে প্রতিদিন ভেঙেচুরে দিয়েছে। সামান্থা একটি বাণিজ্যিক রেস্তোরাঁয় ফিরিয়ে আনতে চেয়েছে শাক পাতা
মা দুগগা জলে পড়লেন আর বাড়িতে বাড়িতে শুরু হয়ে গেল পেন্নাম আর কোলাকুলির ঘটা। সঙ্গে রকমারি সুখাদ্যের অনুষঙ্গ। নিমকি, গজা, এলোঝেলো, নারকোল নাড়ু, সিদ্ধির শরবত আরও
শৈশবে পুজোর ঘণ্টা বাজলেই কানে বাজত ট্রেনের ভোঁ। কু ঝিকঝিক রেলের গাড়ি করে সোজা বিহারের মতিহারিতে দেশের বাড়ির পুজোয়। সে পুজোর রূপ রস গন্ধ আলাদা। তাতেই
ভোগ ছাড়া পুজো? এ যেন মোবাইল ছাড়া জীবনের মতো শোনাচ্ছে। পুজোর ভোগের পঞ্চব্যঞ্জন সাজিয়ে দিলেন কৌশিক মজুমদার।
ইস্তানবুলের অলিগলিতে তুর্কি কফি আর কাবাবের গন্ধ মেখে ঘুরে বেড়ালেন মৌ ভট্টাচার্য।
ইলিশ! বাঙালির বর্ষায় ছাতি আর বর্ষাতি বাদ দিলে হাতে থাকে এই এক রুপোলি শস্যের মায়া। তাই নিয়ে দুই বাংলার স্বপ্নস্বাদের বেত্তান্ত বুনলেন দামু মুখুজ্জে।
গিন্নি যাবেন বাপের বাড়ি, সঙ্গে যাবে কে? ছেলেমেয়েরা তো বটেই, তার সঙ্গে ভাইপো ভাইঝি ভাগ্না ভাগ্নির দল ভিড় করে। কর্তার মুখে মেধ জমে। নতুন বৌমার ঘোমটার
Notifications