প্রথম পাতা » ছিন্নপাতার সাজাই তরণী
১৯৮৭ সাল। পণ্ডিত রবিশঙ্করের সঙ্গে আমি, শঙ্কর, আমার ছোট্ট কন্যা সবাই একসঙ্গে শান্তিনিকেতন সফরে। হ্যাঁ, আরও অনেকে আছেন। পণ্ডিতজীর তরফে। আমরা পূর্বপল্লী গেস্ট হাউসে। রবুদা’রা সবাই
আমাদের সামাজিক ব্যবস্থায় নারী সবসময়ই পুরুষদের নিচে থাকবে। সে বয়সেই হোক বা প্রতিষ্ঠায়। আমি তো কিছুতেই মানতে পারি না এ ব্যবস্থা। কারণ, গ্রেগোরিয়ান ক্যালেন্ডার আমার বয়স
প্রথম ফুচকা খেয়েছিলাম ক্লাস টেন-এ, বেনারস গিয়ে। একটা ফাইভ স্টার হোটেলে। রেজাল্ট ভাল হয়েছিল বলে একটা এইচএমটি নতুন হাতঘড়ি উপহার দিয়েছিল বাবা। আর মা আমার অনেকদিনের
সে এক সময় গেছে। ভাবলে এখনও শিউরে উঠি। সত্যি বলছি, দুঃস্বপ্ন! এইরকম বাধাবিপত্তি আমার জীবনে বহু বহুবার এসেছে। নানান ভাবে, নানান দিক থেকে। সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত। কিন্তু
তখন অবশ্য প্রচুর কান্নাকাটি, রাগারাগি করলেও এখন এই বয়সে মায়ের সিদ্ধান্ত যে ঠিক ছিল বুঝতে পারি। আমার গৃহশিক্ষক যিনি আমাকে অঙ্ক করাতেন, একজন ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। তিনি
আমি যে কোনও জায়গায় বেড়াতে যাই না কেন, ভালো লাগলে মনে হয় ওইখানেই একটা বাড়ি কিনে রাখি। খুবই হাস্যকর। কিন্তু এইভাবে শান্তিনিকেতনে প্রথম বাড়ি কিনলাম ১৯৯৪
ছেলেবেলার নরম, পবিত্র. রোমান্টিক মনে সুনীল, শক্তি, পূর্ণেন্দুর কবিতা রামধনুর মতো রং ছড়াত। অনেক কিছু বুঝতাম, আবার বুঝতামও না। এখন এই পরিণত বয়সে, কঠিন বাস্তবের সামনাসামনি
আসলে রবুদার অন্য কাউকে বিয়ে করা সম্ভব ছিল না। অন্নপূর্ণা শংকর, রবুদার প্রথম স্ত্রী ডিভোর্স দিতে চাননি। না চাওয়ার অনেক কারণ ছিল। তার মধ্যে প্রধান হল
Notifications