প্রথম পাতা » নিউ নরমাল
উত্তর গোলার্ধের পুজো মানেই শরতের শেষ হয়ে হৈমন্তী বাতাসের আনাগোনা শুরু। হাওয়ায় উত্তুরে টান। কিন্তু দক্ষিণ গোলার্ধে পুজো আসে শীতশেষে বসন্তের আগমনবার্তা নিয়ে। সেই বাসন্তী বোধনের
আজ বিজয়া দশমী। পুজোর বিদায়ঘণ্টি বেজে গেল এ বারের মতো। আসছে বছর আবার হবে কি? এই প্রশ্ন নিয়েই শেষ হল এ বছরের পুজো। লিখলেন শুভময় মিত্র।
নবমী নিশির দোরগোড়ায় বাঙালিকুল। হল না, হল না ঠাকুর দেখা হল না। কিন্তু একেবারেই কি আর হল না? হুজুগে বাঙালি কি বিফলে যেতে দিল এতবড় শহরজোড়া
অষ্টমী তো এল। কিন্তু ঠাকুরদেখায় আদালতের রক্তচক্ষু। মানতেই হবে। উদ্যোক্তা থেকে ভক্ত, যুগল থেকে ভিখিরি - সবারই মুখ চুন। এ কেমন পুজো এল?
অতিমারী কেড়েছে স্বাভাবিক জীবন। কেউ জানে না, কবে কী হবে, বা আদৌ কিছু হবে কিনা। এর মধ্যেই আমফান, এর মধ্যেই পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুমিছিল, এর মধ্যেই হাথরস।
বাগডুম রাজার রাজ্যে লেগেছে মড়ক! বন্ধ রাস্তাঘাট, দোকানপাট, ইশকুল পর্যন্ত। রাজপুত্র মনডুম এখন কী করে! সে যে স্কুলে যেতে বড্ড ভালোবাসত!
স্টেইনলেস স্টিলের স্পুন আর ফর্ক দিয়ে সেরামিকের প্লেটে ঠুংঠাং হাল্কা ঠুংঠাং আওয়াজ করার মধ্যে একটা দৈব আনন্দ আছে, এটা আমরা বুঝি। তবে করোনাভাইরাসের থাবা থেকে বাঁচতে
Notifications