প্রথম পাতা » পদ্য
দেবীর অধিষ্ঠান তো কেবল দেবালয়ে নয়, পথের প্রান্তে। সে কথা সকলেই জানি আমরা। তবু কি দেবীপূজার ক্ষণে মনে রাখি ঝাঁটা বালতি ন্যাতা নিয়ে আসে সেই নারীদের?
নবীন কবি শাশ্বতী সান্যালের দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থটি মুগ্ধ করেছে প্রবীণ কবিকে। এই কলামের ছোট্ট পরিসরে তিনি আলোচনা করেছেন সেই বইয়ের ভালোলাগাটুকু, ভালোবাসাটুকু।...
আটপৌরে জীবন, নিম্নবিত্ত গেরস্তের বৈশিষ্ট্যহীন যাপন ভাষা খুঁজে পেয়েছে নন্দিনীর কবিতায়। তারই বিপ্রতীপে দাঁড়িয়ে হিজাবের আড়ালে দু'চোখের অব্যক্ত যন্ত্রণার ভাষা পড়ে নিতে চান কবি।
পাখিরা কি মানুষকে কেবলই তাদের হিংস্রতা আর নিষ্ঠুরতার জন্য ভয় পায়? নাকি আছে অন্য কোনও গূঢ় কারণ?
আর্দ্রতা জেনে নেয় ভেতরের খবর, চাপা আস্কারা বিস্তর দাম্পত্য এসব। আমি অনায়াসে লিখে ফেলি একদিস্তা আধভেজা আঁচলে ঢেউ ছিল যত।
এই হাত রাখা আছে, শর্তহীন ছুঁয়ে দাও। তার আগে শুধু একবার ভেবে দেখো
শহর ছোঁয়নি কোনও রক্তের লাল রঙ / দু'হাতে রাখেনি হোমের কোনও আগুন... / সময় সরণির কোথাও শোনা যায়নি / নীরব শব্দের স্রোত।
প্রাচীনার ঘোরাফেরা ছোট্ট নতুন সংসারে।
Notifications