প্রথম পাতা » বাংলা সাহিত্য » Page 32
স্যাঁতস্যাঁতে দিন জ্বালাচ্ছে খুব, কিছুই মন টানছে না! ভাল্লাগে না, ভাল্লাগে না, রোজনামচার কাজের চাপ, তারচে বরং তুই এলে, বেশ, রোদের আয়েশ চায়ের কাপ;
“টাকার জোরে, ক্ষমতার নেশায় তার চতুর্দিকের সব কিছু নিজের ইচ্ছে মতো চালাতে চায়, এরকম একটা উন্মাদ, একটা পাগলের জন্যে তোমাকে ভুগতে হয়েছে গোলকিপার। তোমার সঙ্গে সঙ্গে
এতক্ষণ মুখ খোলেননি সুমিত্রা। এবার ছেলের দিকে তাকিয়ে বললেন, “যে মেয়েটা তোর ভালোর কথা ভেবেই এত কিছু করছে, আমি তো দেখছি সেই একেবারে প্রথম দিন থেকে,
ঠিক পরের মাসে ধুমধাম করে ইয়াসমিনের বিয়ে হয়ে গিয়েছিল সেই ডাক্তার পাত্রের সঙ্গে। ইমরান কোনওদিন জানতেও পারেনি যে তার জন্যে মনে এত আগুন নিয়ে একটি মেয়ে
অজানা। এই একটি শব্দ পর্যন্ত শুধু আমি পৌঁছতে পারি। আমার কাছে কোনও কবিতা হঠাৎ আরম্ভ হয়। কয়েকটি লাইন পরপর মাথায় চলে এল। কখনও বা মাত্র একটাই
টিভি চালিয়ে বিছানায় আরাম করে গুছিয়ে বসল দিব্য। এ.সি অন করে একটা হাল্কা লাইট জ্বালিয়ে বাকিগুলো নিভিয়ে দিল। বাইরে দুপুর হলেও এই ঘরের ভারি পর্দাগুলো সেই
চৌকাঠ না থাকা ঘরে খিদে নেই / একথা জানে না চাকা
"সাহেব, গুড প্রন, ভেরি চিপ। একটু পাঠিয়ে দিই?" কাঠে করাত ঘষার মত গলায় নাসিমের প্রশ্নটা শুনে অ্যালেক্সের চিন্তাজাল ছিঁড়ে গেল। কতক্ষণ এখানে এসেছে সে, কে জানে?
Notifications