প্রথম পাতা » ভ্রমণ » Page 5
কুমায়ুন বিখ্যাত তার বন্য সম্ভারের জন্য। চারিদিকের শিখরমালাগুলো, সামান্য থেকে অসামান্য সব বনস্পতি ও ভেষজের পরতে ঢাকা। তার ওপর সূর্যের আলো প্রতিফলিত হয়ে এক মায়াবী পরিবেশের
শুরু হোল আরব্য রজনীর ম্যাজিকাল পথে চলা। দুপাশে অসাধারণ সুন্দর চুনকাম-সাদা অথবা হালকা হলুদ বাড়ি, বুটিক, রেস্টুরেন্ট, প্রাচীন বই-এর দোকান। একধারে খোলা সমুদ্র, পাশে পাহাড়ের খাঁজে
কিন্তু লাগেজপত্তর নিয়ে তুষার সাম্রাজ্যে পা রাখতেই দেখি, নামার লিফট বন্ধ। লোহার সিঁড়ি বেয়ে অনেকটা নীচে নামতে হবে। বরফ পড়ে সেগুলো সাংঘাতিক পিছল হয়ে আছে। মনে
প্রথমে রাজাদের তৈরি মন্দিরে, তাদের মৃতদেহ শুদ্ধিকরণ করে মমি তৈরির প্রক্রিয়া চলত। ৭০ দিন পরে সেই মমি লোকচক্ষুর অগোচরে নিয়ে যাওয়া হত, আগে থেকে পাহাড়ের গুহায়
ঘাটে পৌঁছতেই সামনে চোখ আটকে গেল, ঢেউয়ের তালে তালে দুলছে বিশাল বিশাল সাদা পালতোলা কাঠের নৌকা। এই নৌকাগুলিই তাহলে এতদিনের ছবিতে দেখা ফেলুকা! তড়িঘড়ি ক্যামেরা বার
কোলকাতা থেকে টাকি রোড ধরে ঘন্টা দেড়েকের পথ ধান্যকুড়িয়া। এখানে রয়েছে গায়েনদের রাজবাড়ি, সাহুদের রাজবাড়ি। গায়েনপদের মূল রাজবাড়িটি এখন পরিত্যক্ত, ঘাস আর বুনোগাছের জঙ্গলে অগম্য। তবু
কানাডার পূর্বদিকে, যেখানে সেন্ট লরেন্স উপসাগর থেকে আসা বিশাল সেন্ট লরেন্স নদীটি ডি’অরলিয়ান্স দ্বীপের দুই পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে একটু সংকীর্ণ রূপ নিয়েছে, ঠিক সেই স্থানটিতেই
আটশো বছর আগে পর্যন্ত কোনও স্থলচর স্তন্যপায়ী প্রাণী এই দ্বীপপুঞ্জে ছিল না। মেরুদণ্ডী প্রাণী বলতে নানা প্রজাতির মাছ, উভচর, সরীসৃপ ও পাখিদের বাস ছিল এখানে। কোনও
Notifications