প্রথম পাতা » ভ্রমণ » Page 5
প্রথমে রাজাদের তৈরি মন্দিরে, তাদের মৃতদেহ শুদ্ধিকরণ করে মমি তৈরির প্রক্রিয়া চলত। ৭০ দিন পরে সেই মমি লোকচক্ষুর অগোচরে নিয়ে যাওয়া হত, আগে থেকে পাহাড়ের গুহায়
ঘাটে পৌঁছতেই সামনে চোখ আটকে গেল, ঢেউয়ের তালে তালে দুলছে বিশাল বিশাল সাদা পালতোলা কাঠের নৌকা। এই নৌকাগুলিই তাহলে এতদিনের ছবিতে দেখা ফেলুকা! তড়িঘড়ি ক্যামেরা বার
কোলকাতা থেকে টাকি রোড ধরে ঘন্টা দেড়েকের পথ ধান্যকুড়িয়া। এখানে রয়েছে গায়েনদের রাজবাড়ি, সাহুদের রাজবাড়ি। গায়েনপদের মূল রাজবাড়িটি এখন পরিত্যক্ত, ঘাস আর বুনোগাছের জঙ্গলে অগম্য। তবু
কানাডার পূর্বদিকে, যেখানে সেন্ট লরেন্স উপসাগর থেকে আসা বিশাল সেন্ট লরেন্স নদীটি ডি’অরলিয়ান্স দ্বীপের দুই পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে একটু সংকীর্ণ রূপ নিয়েছে, ঠিক সেই স্থানটিতেই
আটশো বছর আগে পর্যন্ত কোনও স্থলচর স্তন্যপায়ী প্রাণী এই দ্বীপপুঞ্জে ছিল না। মেরুদণ্ডী প্রাণী বলতে নানা প্রজাতির মাছ, উভচর, সরীসৃপ ও পাখিদের বাস ছিল এখানে। কোনও
সমুদ্র, অনন্ত জলরাশির এক অফুরান ভান্ডার। অজানা রহস্যের জাল বিছিয়ে রেখেছে তার সীমাহীন অতল গহীনে।দিগন্ত বিস্তৃত নীল জলরাশির অন্দরমহল যেন এক বৈচিত্রময় রহস্যঘন থ্রিলার।প্রতি মুহূর্তে সে
সেদিন আবার বৃষ্টির বিরাম নেই। তাই আগের বারের দেখা নীলরঙা জলের সঙ্গে এবারের ছাঙ্গুকে মেলাতে পারি না। তবুও নয়নাভিরাম। পরিযায়ী পাখির দল ভেসে বেড়ায় আপনমনে। থরে
১৭ নম্বর অজন্তার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ। ৪৭০-৪৮০ খ্রিস্টাব্দে তৈরি এই গুহার প্রতিটি চিত্রই বিস্ময়কর। তবে ওই যে, বুদ্ধকে হত্যার জন্য পাঠানো হিংস্র হাতিটি, যাকে তথাগত শিষ্ট
Notifications