প্রথম পাতা » ভ্রমণ » Page 8
ডাইনে-বামে যেদিকে নজর যায় সর্বত্র ছড়িয়ে রয়েছে অর্ধ-গোলাকার মৃত্তিকা স্তুপ। অনেকটা বৌদ্ধ স্তুপের আকারে নির্মিত ঘাসাচ্ছাদিত মাটির স্থাপত্য। প্রতিটি সমাধি-স্তুপের অর্থাৎ মৈদামের অভ্যন্তরে রয়েছে একেকজন রাজার
যুবক মুখে আঙুল দিলেন। তার পর নির্দেশ করলেন ডান দিকের ঢালে। চারপেয়ে প্রাণীটা উঠে আসছে। বিলুপ্তপ্রায় নীলগিরি থার। বড় ছাগলের মতো দেখতে, বাঁকানো শিং। এই জাতীয়
উত্তরাখণ্ডের পঞ্চচুলি বেস ক্যাম্প যাত্রাপথের মুহূর্তগুলিকে ক্যামেরাবন্দী করেছেন অপূর্ব বণিক।
জিরো পয়েন্টের রাস্তার বর্ণনা দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়, বিভূতিভূষণ হয়তো পারতেন। শুধু এইটুকু বলতে পাড়ি স্বর্গ বোধহয় এর থেকে সুন্দর নয়। দুপাশে ম্যাজেন্টা রঙের রডোডেনড্রনের
বেনারসের গঙ্গার ঘাটগুলি যেন এক একটি গল্প বলে। সেই গল্পগুলিই ক্যামেরাবন্দী করেছেন প্রদীপ্ত চক্রবর্তী।
এক বুক ধোঁয়া আকাশের পানে ছেড়ে দিলাম। সেই ধোঁয়া নানা বিভঙ্গে ভেঙে ভেঙে মিলেমিশে যাচ্ছে। আর হাওয়ার টানে দ্রুত অন্তর্হিত হয়ে যাচ্ছে। এই ধুম্রজালের রং যদি
ভোর হল, মাউন্ট চৌখাম্বা আর মাউন্ট মান্দানিকে দেখলাম প্রাণ ভরে। বুড়া মদমহেশ্বর মন্দিরের পাশেই ভৈঁসকুন্ড। স্বচ্ছ জলে মাউন্ট চৌখাম্বা আর মান্দানির অপূর্ব প্রতিফলন।
মুরমন্সকের প্রথম ভোর। কাচঘেরা বারান্দায় নীলচে আলোর আভা। পাশের পাহাড়টা এখনও টপকাতে পারেননি দিনমণি। তাই যতদূর দেখছি হালকা নীলাভ তুষারে ঢাকা। বাইরে পত্রহীন বৃক্ষ। ডালে ডালে
Notifications