প্রথম পাতা » ্লিটল ম্যাগাজিন কর্নার
কৃষিকাজ খুবই ঘনিষ্ঠভাবে প্রকৃতির সঙ্গে যুক্ত। কখনো পরপর বছরে অনাবৃষ্টি বা অসময়ে শিলাবৃষ্টি হলে, কখনো অতিরিক্ত বৃষ্টি কিংবা বন্যার জন্য ক্ষেত জলে ডুবে থাকলে ফসল ভালোমত
সংগ্রাম সবার জীবনেই থাকে, তবে হাজং জাতিকে জড়িয়ে পড়তে হয়েছে রাজনৈতিক সংগ্রামে, বারবার। ব্রিটিশ আমলে সাহসী এবং শক্তিশালী এই জাতির পুরুষদের হাতি ধরার জন্য কাজে লাগানো
গদ্যকবিতার কথা উঠলেই যাঁরা শুধুমাত্র কাহিনি-নির্ভর কবিতা লেখার শৃগালকৌশলের কথা বলেন, তাঁরা এক ফান্ডামেন্টালিস্ট প্রবণতা বহন করে চলেছেন। এই সময়ের তরুণ-তরুণতর কবিরা যে গভীর এক মহাজগতকেও
যাঁদের জন্ম মুক্তিযুদ্ধের পরে অর্থাৎ স্বাধীন বাংলাদেশে, তাঁরাই, তাঁদের কবিতা এ নিবন্ধের মূল অবলম্বন। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ বা স্বাধীনতাকে একটা ইনডেক্স হিসেবে ধরতে চাইছি কেন? ধরতে চাইছি
পত্রিকা সম্পাদনার জন্য লেখকদের সঙ্গে ব্যক্তি পরিচিতি ‘শুধু বিঘে দুই’ আদপে আবশ্যিক মনে করে না। ফলত এই পত্রিকায় প্রকাশিত লেখকদের সংখ্যাগরিষ্ঠই কেবল লেখার মাধ্যমে আমার পরিচিত,
কৃষিজীবি ঝাড়খণ্ডী সমাজজীবনে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রয়েছে গো-মাহাত্ম্য। যার থেকে লোকজীবন উপকৃত হয়েছে। সেই কারণে তাদের গান-গীতে নানান সময়ে উঠে এসেছে গাই গরুর ভূমিকা। বাঁদনা পরবের অনেকটা
গদ্যের ভাষা— একদিন লক্ষ করি, প্রকৃত কবিতার ভাষায় এসে অবয়ব পায়। নিজেকে অতীব স্নেহে শাসাই, বলি– মদ্যপ, অতি ধূমপায়ী, প্রায়শই বেপঘুমতী তুই, ছিঃ। আসলে, একটা আবেগতাড়িত
সদ্য বৈষ্ণবধর্মে দীক্ষিত হাম্বির বিষ্ণুপুরকে ‘দ্বিতীয় বৃন্দাবন’ করার তাগিদে নিয়োজিত হলেন মন্দির নির্মাণে। সেনাবাহিনীও যুদ্ধ জয়ের পরিবর্তে মন্দির নির্মাণে ব্রতী হলেন। আজকের বিষ্ণুপুর সেই মন্দির নগরীর
Notifications