প্রথম পাতা » Aveek Chattopadhyay
শেষে আসা যাক, মীরার জীবনে আসা সেই আকস্মিক বিপর্যয়ের কথায়। আমরা জানি, দেশভাগের প্রভাবে ও ফলে, ১৯৪৬ ও ১৯৪৭-এ কলকাতায় হওয়া সেই ভয়াবহ নৃশংস সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের
একটা বিষয় খুব আশ্চর্যের ঠেকে! তা হল, বারকয়েক মুখোমুখি হওয়া সত্ত্বেও, এই দুই মহানের সেভাবে কোনওদিন কথাবার্তা হল না কেন? ঠাকুর তো বারে বারে ছুটে যেতেন
১৯০৭ সালের ২৬ আগস্ট বিচারক কিংসফোর্ডের এজলাসে স্বদেশী কর্মীদের বিচারের সময় ‘বন্দেমাতরম্’ ধ্বনি দেয় জনতা। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের আক্রমণ শুরু হয়ে যায়। জনতার মধ্যে থাকা সুশীল
এবার কোয়ার্টার ফাইনাল। সামনে সিঙ্গাপুর। শক্তিশালী দল। কঠিন লড়াই। এদিকে আবার গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হবার ফলে, ভারতকে নিয়ে অল্প অল্প প্রত্যাশা জন্ম নিয়েছে। তাই এতদিন অবধি, যা
বাবা রামরামের মৃত্যুর পর, রোজগারের দিকে মন দিতে হয় রামপ্রসাদকে। তখন থেকেই তাঁর মনে ভক্তিভাবের সঞ্চার হয়েছিল, যা প্রকাশ পেতে চাইত কাব্য ও সংগীতপথে। সেই ঘটনাই
১৯৩০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে বাংলা গানের ধরন একটা বড় বাঁক নিল। এর আগে অবধি, গানের গঠনবিন্যাস ও গায়কি, সবকিছুতেই শাস্ত্রীয় সংগীতের সরাসরি প্রভাব দেখা যেত। যিনি
আমরা জানি 'দীপ জ্বেলে যাই (১৯৫৯) ছবির "এই রাত তোমার আমার..." গানে একটি শিসধ্বনি ব্যবহারের জন্যে হেমন্তকে মামলার মুখোমুখি হতে হয়েছিল। মামলা করেছিল 'কলম্বিয়া পিকচার্স'। অভিযোগ
রূপবাণীর দ্বারোদ্ঘাটনের দিনটি ছিল ১৯ ডিসেম্বর, ১৯৩২। নির্দিষ্ট দিনে এসে দেখা গেল, প্রেক্ষাগৃহে ছবি দেখানোর প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা তখনও পুরোপুরি কার্যক্ষম হয়ে উঠতে পারেনি। কিন্তু, রবীন্দ্রনাথের উপস্থিতিতে
Notifications