প্রথম পাতা » Covid-19
শঙ্খ ঘোষের সঙ্গে শিল্পী হিরণ মিত্রের সম্পর্কের বয়স তিন দশক। দু'জনের সৃজনক্ষেত্র সম্পূর্ণভাবে পৃথক হলেও শঙ্খবাবুর স্নেহ থেকে বঞ্চিত হননি অনুজপ্রতিম শিল্পী। ছবি-কবিতা নিয়ে একাধিক কাজ
করোনার জন্য মানুষ এমনিতেই মেলামেশা কমিয়ে দিয়েছে। জিভে স্বাদ নেই। নাকে গন্ধ নেই। জীবন পানসে। বাক্সবন্দি রেডিমেড জীবনে কি আর তুফান ওঠে?.. অতিমারির দিনের কথা দোলনচাঁপা
কাজটাই তো এমন। রিপ্রোডাকটিভ অ্যান্ড সেক্স মেডিসিন। মায়েদের শারীরিক ও মানসিক নিরাপত্তার গুরুদায়িত্ব। অতিমারির দিনে কেমন ছিল সে কাজের অবস্থা? চিকিৎসকের চোখ দিয়ে দেখলেন দোলনচাঁপা দাশগুপ্ত।
তিতলি জানলার গ্রিল ধরে দাঁড়িয়ে ঠাকুমার কথাগুলো ভাবছিল। মহামারী কী ব্যাপার কে জানে! মা , বাবা পইপই করে কানের কাছে বলে চলেছে, বাইরে যাওয়া যাবে না,
ভেন্টিলেশনের রোগীরাও ঠিক গতানুগতিক রোগী নয়। একেবারে নিস্পন্দ। সাড়াশব্দ নেই, চোখের পিটপিটানি নেই। যে কোনও মানুষ হঠাৎ দেখলে ভাববে মৃত। অতিমারির দিনের কথা দোলনচাঁপা দাশগুপ্তর কলমে।
মোটামুটি জনা পঞ্চাশেক মহিলাকে মাস্ক পরা শিখিয়ে বেরিয়ে আসার সময় একটা দৃশ্যে চোখ আটকে গেল সবার। খোলা চৌকোনো চাতালে কড়া রোদ। অতিমারির দিনের কথা দোলনচাঁপা দাশগুপ্তের
ছেলেটা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে, ফেস শিল্ড, মাস্কের মধ্যে মায়ের ঠোঁটে লেগে আছে দৃঢ়তার লিপস্টিক। অতিমারিতে বদলে যাওয়া জীবনের খতিয়ান টুকরো টুকরো ছবিতে। লিখছেন দোলনচাঁপা দাশগুপ্ত।
খুব বেশি ছড়াচ্ছে মানেই যে খুব খারাপ হচ্ছে তা নয়। দেখা যাচ্ছে অল্প সর্দি কাশি গা ম্যাজম্যাজ ইত্যাদি হয়ে ব্যাপারটা মিটে যাচ্ছে। অর্থাৎ মনে করা হচ্ছে,ভাইরাস
Notifications