প্রথম পাতা » Food History
দেখা কি কেবল সেখানেই ফুরিয়ে গেল? গেল না। বউটি অবোধ সুন্দর ছেলেটিকে মোহনভোগ তৈরি করে খেতে দিল। অপু ঘি দেওয়া মোহনভোগ খেয়ে অবাক হয়ে গেল। ...
অনেকে বলেন রবীন্দ্রনাথের ‘পঞ্চভূত’ বইয়ের ব্যোম চরিত্রটি দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আদলে গড়া। অন্যমনস্ক, উদাসীন, দার্শনিক প্রকৃতির ব্যোম অকাজের চিন্তায় আনন্দময়। তার অভিমত, এই অকাজের অকারণ চিন্তা মেয়েরা
রাঁধুনি-বামুনি, বারযোগে পাচক ঠাকুর থেকে হাল আমলের শেফ, কেউই কিন্তু সচরাচর আর মা-মাসি নন; তখন সেখানে পুরুষদেরই প্রাধান্য। এই ট্রাডিশন মহাভারতের যুগ থেকে সমানে চলেছে। খাদ্যাখাদ্য
নীহাররঞ্জন রায় তাঁর ‘বাঙালির ইতিহাস’ গ্রন্থে প্রাচীন বাঙালির খাদ্যাভ্যাস প্রসঙ্গে লিখেছেন যে ধান যেহেতু এদেশের প্রথম ও প্রধান উৎপন্ন বস্তু, কাজেই সে দেশের প্রধান খাদ্য যে
দক্ষিণী আমিষের কথা মাথায় এলেই মনে পড়ে যায় হায়দ্রাবাদের মশলাদার ‘দম কা গোস্ত’ আর কেরল বা তামিলনাড়ুর ঝালঝাল, টকটক, ভুরভুরে কারিপাতার সুগন্ধে আমোদিত ‘চেট্টিনাড’ স্টাইলে আমিষের
রেজালা শব্দটি এসেছে ‘রাজিল’ থেকে, যার অর্থ নিম্নবিত্ত। এর উৎস উর্দু ‘রাজেলা’ থেকে। মোগল আমলে কর্মচারি পর্যায়ের লোকেদের অত্যন্ত পছন্দের খাবার ছিল মাংসের এই পদ যাকে
পরোটা কী এবং কেন, কোথায় তার আদি নিবাস এবং কেনই বা তার এত জনপ্রিয়তা, এই নিয়ে আলোড়ন বহুকালের। নানারকম পরোটা ও তার আদি উৎস খুঁজে দেখলেন
দক্ষিণী খাবার মানেই কি ইডলি দোসা বড়া? মোটেই না! চিংড়ি, কাঁকড়া, মুরগি, মটন নিয়ে দক্ষিণী আমিষের প্ল্য়াটারও কিন্তু দারুণ আকর্ষণীয়, মশলাদার, রগরগে। লিখছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
Notifications