প্রথম পাতা » Interview » Page 2
এসব ক্ষেত্রে বন দফতর হাতিটিকে rogue অর্থাৎ 'পাগলা' বলে চিহ্নিত করে। এখন এমন হাতিকে ঘুমের ওষুধ দিয়ে বেহুঁশ করে দেওয়া হয়। কিন্তু এককালে সরকার এসব হাতিকে
মালয়লাম ভাষায় প্রকাশনা তো ভীষণ ভালো। সেখানে রিডিং হ্যাবিট ভীষণ ভালো। কারণ সেখানে শিক্ষিতের অংশ অনেক বেশি। ইট ডিপেন্ডস অন দ্য মাইন্ডসেট। মুশকিলটা কী হচ্ছে, আমাদের
বাবা কিন্তু যাকে ভালোবাসতেন, তাঁর দিকে লক্ষ রাখতেন যে সে ঠিকমতো কাজ করছে কি না। যখন বরুণ সেনগুপ্ত প্রেসটা করলেন, বাবা আমাকে বললেন, ‘বরুণকে ফোন করো,
১৯৮৩-র ওই সময় পুজোয় চার-পাঁচদিন খবরের কাগজ বেরোত না⎯ সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী, দশমী কাগজ বেরোত না। একাদশীর দিন খুলত, দ্বাদশীর দিন কাগজ পেতাম। সেবছর পুজোর ঠিক
সংগীতাচার্য অমিয় রঞ্জনের জন্ম উনিশশো সাতাশ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি, উত্তর কলকাতার টেগোর ক্যাসেল স্ট্রিটে, বিষ্ণুপুরের ঐতিহ্যশালী প্রসিদ্ধ বন্দ্যোপাধ্যায় বংশে। দেড়শো বছর ধরে এই বংশ বিষ্ণুপুর ঘরানার
সংগীতাচার্য অমিয়রঞ্জন আজ নিজেই এক প্রতিষ্ঠান, সংগীতচর্চা ও সংগীতচর্যার প্রতিভূ। সাধনায় ব্রতী এই প্রতীক পুরুষ সমগ্র জীবন অতিবাহিত করেছেন নিয়মঋদ্ধ অনুশীলনে ও গবেষণায়। সহস্রাধিক ছাত্রছাত্রীর সাংগীতিক
যেহেতু সরস্বতী প্রেসে একমাত্র ইউনিয়ন হচ্ছে সিটু, সেখানে যাঁরা ছিলেন তাঁরা বললেন--- না, আমরা এর থেকে সরে আসব না। আমি বললাম যে, দেখুন আর কোনও প্রেসে
আমাদের প্রচুর বই দু-কালারের হয়। ‘হাসিখুশি’ যখন প্রথম হয়, দু-কালারের হয়। ১৯৭১ সালে রবীন সরকারের প্রোডাকশন হাউস থেকে যখন আমাদের প্রোডাকশন হাউসে বাবা কাজগুলো নিয়ে এলেন,
Notifications