প্রথম পাতা » poetry » Page 32
পাখিরা কি মানুষকে কেবলই তাদের হিংস্রতা আর নিষ্ঠুরতার জন্য ভয় পায়? নাকি আছে অন্য কোনও গূঢ় কারণ?
কুয়াশায় ঢাকা পথঘাট কিংবা নিসর্গ জন্ম দিচ্ছে অস্বচ্ছ ভাবনার। কখনও সে কুয়াশার জাল কেটে তীরের ফলার মতো ঢুকে আসছে এক চিলতে আলো। কবি দেখছেন সম্ভাবনার জন্ম-মৃত্যু।
আর্দ্রতা জেনে নেয় ভেতরের খবর, চাপা আস্কারা বিস্তর দাম্পত্য এসব। আমি অনায়াসে লিখে ফেলি একদিস্তা আধভেজা আঁচলে ঢেউ ছিল যত।
রামধনু ততটা প্রাসঙ্গিক নয় ভেবে তোমার খুলে রাখা বাসি জামা, শহরতলির মিথ্যে পরিচয় অচল চোখের মতো করে তুলছে দৃশ্য
জীবনের নানা রঙিন টুকরো একটু একটু করে জুড়ে জুড়ে তৈরি হয় জিগ স' পাজল। সেই রংবেরংয়ের কাটাছেঁড়া জুড়ে জুড়ে বোনা নকশি কাঁথা সোহমের কলমে।
অথচ দেখো, অমাবস্যার রাতে প্রচ্ছন্ন চাঁদের অস্তিত্ব কেন তোমার কাছে বেহায়া পূর্ণিমার চেয়ে বেশি স্পর্শসহ মনে হয়...
কবি তুমি বললে ভেবে, “দিনগুলো সব সন্ধ্যেগামী“। আমিও ভাবি একই কথা, লাশকাটা ঘর দিব্যি জানে, সব পথিকই মৃত্যুকামী। দিনটা পোড়ে ভেবে ভেবেই, আমার কি আর ভাবতে
যেকোনও ঝড়ের রাতে এই দৃশ্যে ভরে যায় ঘর / ঘুম ছেড়ে তুমিও কখনো পাটাতনে নেমে এসো।
Notifications