প্রথম পাতা » probas pujo
কোভিড মহামারীর কবলে পড়ে গত বছর উৎসবের মরসুমে সম্পূর্ণ গৃহবন্দি থেকেছে সারা পৃথিবীর বাঙালি তথা ভারতীয়রা। এ বছর ভ্যাক্সিনে ভর করে তাই নাটকে মাতলেন মার্কিন প্রবাসী
দুর্গাপুজো আয়োজন করা চাট্টিখানি ব্যাপার নয়। তার মধ্যে আমাদের কারওরই দুর্গাপুজো আয়োজন করার কোনও পূর্ব-অভিজ্ঞতা নেই! কিন্তু তা বলে কি পুজো হবে না? মায়ের পা পড়বে
প্রতিমা এবং পিতলের মঙ্গলঘট বিসর্জন হয় না; নির্দিষ্ট জায়গায় সংরক্ষিত থাকে। পুজোর তিন দিন কমিটি কর্তৃক নির্বাচিত মহিলারা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে দেবীর ভোগ রান্নার দায়িত্ব
প্রত্যেক বছর সেপ্টেম্বর অক্টোবর মাসের একটা সপ্তাহান্তে কাছাকাছি কোনও টাউনের স্কুলে দুর্গাপুজো হবে, আমরা নতুন শাড়ি,পাজামা পাঞ্জাবিতে সেজে গুজে হাঁপাতে হাঁপাতে মা দূর্গার আলোভরা চিরচেনা হাসিমুখের
সেসব থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে থেকেও উৎসবের উত্তেজনার আঁচ এসে পৌঁছয় আমেরিকার মাধ্যপশ্চিমের ইলিনয় রাজ্যের এই শহরে। এখন আকাশ প্রায়দিনই মেঘলা। হাওয়ায় শিরশিরে ভাব। হালকা
২০১৯ এর জানুয়ারি মাস নাগাদ আমাদের শেফিল্ড ডিস্ট্রিক্ট দুর্গোৎসব কমিটি ঠিক করেন, এবার নতুন প্রতিমা হলে বেশ হয়| শেফিল্ডের পুজো চলছে প্রায় ত্রিশ বছরের ওপর| একই
আমেরিকায় প্রায় সব শহরেই ছোট বড় প্রচুর ইন্ডিয়ান দোকান,বড় শোরুম। সেখানেও দশেরা নবরাত্রি উপলক্ষ্যে প্রচুর শাড়ি,জামাকাপড়ের স্টক আসে। মন্দির গুলোতে যেকোনও উৎসবে পুজোর দিন গুলোতে প্রচুর
এক ইউনিভার্সিটি শহরের পুজোর গল্প বলব আপনাদের। শহরটির নাম ওয়েস্ট লাফায়েত। ওয়েস্ট যখন আছে তখন ইস্টও থাকার কথা কিন্তু নেই। আমাদের হাওড়া ও কলকাতার মাঝে যেমন
Notifications