প্রথম পাতা » Rabindranath Tagore » Page 9
যদি সময়ের নিরিখে সাজিয়ে ফেলা যায় শঙ্খ ঘোষের রবীন্দ্রবিষয়ক বই তাহলে দেখা যাবে ১৯৬৯ সালে ‘কালের মাত্রা ও রবীন্দ্রনাটক’ দিয়ে তাঁর যাত্রা শুরু। দীর্ঘ যাত্রাপথে ক্রমশই
জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ও রবীন্দ্রনাথ-- একই বাড়িতে দুই সহোদর ভাই ছিলেন সংস্কৃতি ও সাহিত্যের দুই দিকপাল। তাঁদের সখ্যও ছিল অটুট। দু'জনের জন্মদিনও কাছাকাছি। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
আজ ২২ এপ্রিল, বিশ্ব ধরিত্রী দিবস। পরিবেশ ও প্রকৃতি রক্ষার মাধ্যমে ধরিত্রীকে টিকিয়ে রাখাই হল এই দিনটির লক্ষ্য। রবীন্দ্রনাথের বিশ্বপরিচয় প্রবন্ধগ্রন্থ থেকে 'ভূলোক' প্রবন্ধটি পুনঃপ্রকাশ করা
শান্তিনিকেতনে জুজুৎসু শিক্ষার ব্যবস্থা করার ইচ্ছে কবির অনেকদিনের। তাই জাপানে গিয়ে ওকাকুরাকে অনুরোধ করেছিলেন একজন শিক্ষকের জন্য। তাঁর কথাতেই শিনজো তাকাগাকি শান্তিনিকেতনে আসেন জুজুৎসু শেখাতে। লিখছেন
কবি অমিয় চক্রবর্তী ছিলেন রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য সচিব এবং তাঁর মনের খুব কাছাকাছি। তাঁর প্রতি কবির স্নেহ ভালবাসা বহুবার প্রকাশ পেয়েছে চিঠিতে, সাহিত্যে। আলোচনা করলেন পীতম সেনগুপ্ত।
রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে ইয়েটসের মধুর বন্ধনের কথা অনেকেরই জানা। কিন্তু সেই একই সময়ে আর এক বিদেশি কবি এজ়রা পাউন্ডের সঙ্গে কবির গড়ে উঠেছিল এক আশ্চর্য বন্ধুত্ব, কাব্যময়
কালপুরুষ। আশ্চর্য এক চরিত্র। কখনও পুরাণের কখনও জ্যোতির্বিজ্ঞানের কখনও বা শাস্ত্রের। এক এক ধর্মে, এক এক সংস্কৃতিতে তার রূপব্যাখ্যার বদল ঘটে যায়। কিন্তু আসলে কে এই
কয়েক কলি ছড়ার বাইরে বঙ্গসন্তানদের কজন মনে রেখেছেন এই কৃতী মানুষটিকে? কতজন পড়েছেন তাঁর অননুকরণীয় গদ্যমালা? রবীন্দ্রনাথ, গান্ধী, টলস্টয়ের মতো চিন্তকদের নিয়ে অন্নদাশঙ্করের ভাবনা, লিখন, যাপন
Notifications