অরিন্দম: নমস্কার বাণীদি। কেমন আছেন?
বাণী বসু: আমি তো ভালই আছি।
অরিন্দম: আপনার সাহিত্য-জীবন নিয়ে বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে লেখা শুরুর গোড়ার কথা বা তার পরবর্তী সময় লেখকসত্তার নানা দিক নিয়ে প্রশ্ন বহুবার করা হয়ে গিয়েছে, আপনার পাঠক বা গুণগ্রাহীরা সকলেই প্রায় সেই সম্পর্কে অবহিত। আমি জানতে চাইব ২০০০-পরবর্তী সময়ের পর থেকে আপনার লেখার বাঁক বদলের প্রসঙ্গগুলি নিয়ে। প্রথমেই জানতে চাইছি, আপনি কবিতা আগে লিখতেন। কিন্তু একদম এই মুহূর্তে বলতে গেলে টানা আপনি কবিতা লেখাতে মগ্ন। কবিতার কাছে কীভাবে ফিরে এলেন, সেই নিয়ে কিছু বলুন।
বাণী বসু: ২০০০-এর পর আমার লেখা খানিকটা তো বদলেছেই। মেয়েরা যেমন ডিম্ববতী হয়েই জন্মায়, লেখক তেমন বহু গল্পবীজ নিয়েই তাঁর লেখকজীবন শুরু করেন। এতকাল জীবন তাঁর মধ্যে যেসব প্রশ্ন বা আইডিয়া জাগিয়েছে, সেগুলো নিয়েই তিনি ব্যস্ত থাকেন। তারা তো ফুরবেই, নতুন নতুন প্রশ্নও গজিয়ে উঠতে থাকবে। আমার ধারণা, অনেকদিন পর্যন্ত আমার লেখা, ব্যক্তিকে নিয়ে লেখা হয়েছে। পরের দিকে সমাজজীবন, মহাজীবন, মহাসময় নিয়ে লেখা হচ্ছে। ঘনিষ্ঠ থেকে চলে যাচ্ছি বহু, অপ্রত্যক্ষ, অজানার দিকে।
কবিতার আগমন আমার কাছেও এক বিস্ময়। কবিতা এক অর্থে তো নিজের কাছেও ফেরা। চিরকালই লিখতাম। তবে বেশিটাই কোনও না কোনও চরিত্রের মুখে। অন্যের মুড-এর মধ্যে প্রবেশ করে লেখা সে সব। এখন যা লিখছি তার মধ্যে আমার নিজের মেজাজ, মতামত, অনুভূতি, উপলব্ধির কথা সরাসরি এসে যাচ্ছে।
অরিন্দম: কাগজ-কলম বাদ দিয়ে কম্পিউটারে লেখার সুবিধেগুলির সঙ্গে রপ্ত হয়ে গেলেন একটা সময়, এখন স্মার্টফোনে ভাবনা-চিন্তা… কবিতা বা লিখে সোশাল মিডিয়াতে পোস্ট করা বা তৎক্ষণাৎ পাঠক-প্রতিক্রিয়া পাওয়া– কেমনভাবে দেখছেন এই বিষয়টা?
বাণী বসু: ‘মুখপুস্তিকা’-তে প্রকাশের ব্যাপারটা সম্পূর্ণ করোনা-প্রণোদিত। কোনও পত্রপত্রিকা বার হচ্ছে না। সবাই গৃহবন্দি। তার ওপরে অভূতপূর্ব সব অভিজ্ঞতা হতে থাকছে। লেখারা তো গড়গড় করে আসবেই! কোথায় প্রকাশ করি? হাতে আছে ফেসবুক।

অরিন্দম: আপনি বা আপনার পূর্বসূরী যাঁরা সাহিত্যজগতে স্বনামধন্য হয়েছেন, তাঁদের প্রত্যেকের লেখাই কোনও না কোনও অভিজ্ঞ সম্পাদকের মাধ্যমে বাছাই হয়েছে। সোশাল মিডিয়াতে যে ‘সাহিত্যের প্লাবন’ আমরা বেশ কিছু বছর ধরে দেখতে পাচ্ছি, তা অভিজ্ঞ সম্পাদক দ্বারা নির্বাচনের প্রশ্নই নেই। বহু বহু মানুষ নিজের ইচ্ছেমতো লিখছেন। এই দিকটা সম্পর্কে আপনি কী বলবেন?
বাণী বসু: সবচেয়ে আশ্চর্য লাগে কোনও সম্পাদনা ছাড়াই এত লেখা প্রকাশিত হয়ে চলেছে। ‘সাথে’ আর ‘জন্য’র অনুপ্রবেশ বাদে বাংলার একটা মান থাকছে কিন্তু। আর অনেক প্রতিষ্ঠিত লেখকও লিখছেন। কত ধরনের লেখা! মূল্যবান উদ্ধৃতি প্রচুর। তাছাড়া কত ছবি! কত তথ্য! তৎক্ষণাৎ পাঠক-প্রতিক্রিয়া পাওয়া তো একটা মস্ত প্রলোভন! সম্পাদনাও মানুষ নিজে নিজে করছেন। অন্যে ভুল ধরিয়ে দিচ্ছেন।
অরিন্দম: সোশাল মিডিয়া বা ফেসবুকে লিখে যাঁরা পাঠকপ্রিয় সাহিত্যিক হয়ে উঠছেন, (সেই ধারা কিন্তু ক্রমবর্ধমান, বরং কাগজ বা পত্রিকার ওপর নির্ভর করে সব সময় নতুন প্রতিভা উঠে আসছেন না) তাঁদের লেখা সম্পর্কে আপনি খোঁজ রাখেন?
বাণী বসু: জানি। ভূতপ্রেত, উদ্ভট এসব রাজত্ব করছে খুব। এগুলো চিরকালই পপুলার ট্রেন্ড, তুমি-আমি কিছু করতে পারব না। মোটাসোটা একখানা ঘরসংসারের গপ্পোওলা নভেলের জায়গা এখন নিয়েছে সিরিয়াল। ঠিক তেমনিই এই সব গথিক রচনা। এই পথে বিখ্যাত হওয়ার কথা অবশ্য শুনিনি। কিন্তু হতেই পারে। সোশ্যাল মিডিয়ার সম্ভাবনা অনেক। আন্তর্জাল পৃথিবীটাকে বদলে দিচ্ছে। মানুষ এরপর তার ইন্টেলেকচ্যুয়াল প্রপার্টি থেকে উপার্জন করবে কী করে, এটাই এখন লাখটাকার প্রশ্ন!

অরিন্দম: প্রকৃত অর্থে বই-পড়ুয়াদের থেকে ‘ফোন-পড়ুয়া’রাই এখন সংখ্যাগুরু। অধিকাংশক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে অপ্রাকৃতিক, অবাস্তব ঘটনায় ঠাসা রোমাঞ্চ কাহিনি বা তন্ত্র ও তথ্যভ্রষ্ট আধা-থ্রিলারের রমরমাতে সিংহভাগ পাঠক মগ্ন। অথচ আপনি ‘মুম’ উপন্যাস যখন লিখেছিলেন, সেখানে মানুষের অভ্যন্তরীণ অপরাধবোধের দ্বন্দ্ব মিশে গিয়েছিল রোমাঞ্চের সঙ্গে (যদিও ‘মুম’ কোনও রহস্য কাহিনি নয়। বরং তা অতিমাত্রিক যন্ত্রণাদায়ক আখ্যান)। ‘মুম’-এর সঙ্গে একদম এই মুহূর্তের লেখা অবান্তর গোল-গল্পগুলির কোনও তুলনা চলে না, কিন্তু ‘মুম’ সম্ভবত এই ধরনের লেখার প্রথম পদক্ষেপ। ‘মুম’ নিয়ে আপনার থেকে কিছু জানতে চাই এবং সেই সঙ্গে এখনকার এই বিষয়গুলি নিয়ে কী বলবেন?
বাণী বসু: ‘মুম’-এর কথা আলাদা। ‘মুম’ কোনও ভূতের গল্প নয়। ওখানে যত ভৌতিক স্বর বা উপস্থিতি আছে সবই বিবেকের কণ্ঠস্বর। এবং বিবেক আমার সাহিত্য রচনায় একটা মস্ত বড় স্থান অধিকার করে আছে। বাস্তব জীবনের বাধ্যবাধকতা ও নানারকম অভিঘাতে আমরা যে সব অন্যায় বা পাপ করে ফেলি, সমস্ত তোলা থাকে আমাদের মনের গহনে। তা কীভাবে ফুটে বেরয়, তাই নিয়েই ‘মুম’। মৃত বধূর স্বর এখানে সব রকমের কাজের লোককে তটস্থ করে রেখেছে। এ তাদেরই বিবেক।
এতদিন জীবিত ‘বহু’ কে ততটা ফাঁকি না-দিতে পেরে এখন তারা কেউ রাশি রাশি পরোটা বাড়ির জন্য ভেজে ফেলছে, কর্তার খাস লোক তার গোসলখানায় গিয়ে দামি সাবান আর দামি তোয়ালে দিয়ে চান করছে। কিন্তু ‘বহু’র স্বর তাদের ছাড়ছে না। সবচেয়ে বড় পাপ যিনি করেছেন, সেই ঠাকুরদাদা হৃদয়নারায়ণ তাঁর নিহত নাতনিকে এক ছায়া ছায়া জ্যোৎস্নার রাতে বালিকা অবতারে দেখেন এবং সে তাঁর সঙ্গ ছাড়ে না। তার বেড়ে ওঠা, তার শখসাধ, সব কিছুকেই তিনি মূর্ত দেখেন। শেষ পর্যন্ত তার বিরক্তি, ক্রোধ এবং তার জিঘাংসা তাঁকে শেষ করে ফেলে। সবটাই একটা মনস্তাত্ত্বিক প্রক্রিয়া। শাস্তিটাও তিনি নিজেই নিজেকে দিচ্ছেন।
অরিন্দম: বড়গল্প লেখার প্রতি আপনার ভালবাসার কথা সকলেরই জানা। কিন্তু বেশ কিছুদিন আপনি বড়গল্প লেখা থেকে বিরত। কবে লিখবেন আবার বড়গল্প?
বাণী বসু: বড়গল্প আমার অত্যন্ত প্রিয় একটি ফর্ম। ‘কাহিনী ত্রয়োদশ’ ছাড়াও ‘যখন চাঁদ এবং’ নামে বইটিতে আরও ছ’টা এবং বিভিন্ন গল্পের বইতেও আরও পাঁচ ছটি বড়গল্প রয়েছে। সবই কোনও না কোনও পত্রিকায় প্রকাশিত। লেখার অনেকটাই মুডের ওপর, পারিপার্শ্বিক অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করে। যবে সেই শুভযোগ হবে আবার লিখব।

অরিন্দম: মহাভারত নিয়ে বিগত বেশ কিছু বছর ধরে আপনি চর্চা করছেন। মহাভারতের চরিত্রদের একদম আধুনিক সময়ের প্রেক্ষিতে বাস্তবের দৃষ্টিকোণে দেখা বা ঘটনাসূত্রগুলি যাচাই করার ভাবনা সম্পর্কে আপনার থেকে কিছু জানতে চাই।
বাণী বসু: মহাভারত নিয়ে অনেকদিন থেকেই ভাবছি। মহাভারতের যে অবিশ্বাস্য জায়গাগুলো যে কোনও মানুষ গাঁজাখুরি বলে বর্জন করবেন, আমাদের দেশীয় পাঠক সেগুলোকে শাস্ত্রোক্ত মহাবাক্যের মর্যাদা দিয়ে থাকেন। ব্যাসদেব নিজেই দাবি করেছেন এবং এটা প্রমাণিত সত্য যে, মহাভারতের মূল গল্পটি ইতিহাস। ‘জয়’ নামে সেই মূল কাব্যটিকে বেদব্যাস পরে বিশদ করেছিলেন এবং যুগে যুগে বহু লেখক তাঁদের রচনা মূল পাণ্ডুলিপিতে ঢুকিয়েছেন। এই সমস্ত জটিলতা নিয়েই মহাভারত মহাকাব্য। আমি তার মধ্যে ঐতিহাসিক অংশটুকু অর্থাৎ মূল গল্পটি, কুরুপাণ্ডব ও কৃষ্ণকাহিনি বেছে নিয়ে বাস্তববুদ্ধি ও যুক্তিবোধের কাঠামোয় ফেলে দেখবার চেষ্টা করেছি।
গান্ধারীর শতপুত্র লাভ, পাণ্ডুর ওপর কিন্দম মুনির অভিশাপ, দ্রৌপদী ও ধৃষ্টদ্যুম্ন যজ্ঞাগ্নির থেকে জন্ম ইত্যাদি। অলৌকিক রটনাকে সাদা চোখে দেখবার চেষ্টা করেছি। কাজেই ‘কালিন্দী’ থেকে শুরু করে ‘কৃষ্ণ বাসুদেব’ পর্যন্ত মোট সাতটি বইয়ে আমি মহাভারতের মূল কাহিনীটির বস্তুনিষ্ঠ ব্যাখ্যা তুলে ধরেছি। হতেই পারে আমার দেখা পূর্ণ হয়নি, আরও কিছু এখনও অব্যাখ্যাত আছে। এই কাজটির জন্য যত না বই পড়তে হয়েছে তার চেয়ে বেশি প্রয়োজন পড়েছে মুক্ত বুদ্ধির… ‘সা বুদ্ধি যা বিমুক্তয়ে।‘
অরিন্দম: বাণীদি, আপনি ৮০ পার করেছেন অথচ ‘কৃষ্ণ বাসুদেব’-এর মতো উপন্যাস যখন লিখছেন, সেখানেও যাঁরা আপনার লেখার সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে পরিচিত, তাঁরা লক্ষ করছেন গদ্যভাষা, ভাবনা আর অবশ্যই মহাভারতের চেনাজানা ঘটনাগুলি একদম বাঁধাগতের বাইরে গিয়ে পরিচয় করিয়ে দিতে থাকছেন পাঠকদেরকে। এতটা পরিশ্রমের কাজ এবং দীর্ঘদিন ধরে প্রকাশিত হওয়া ‘কৃষ্ণবাসুদেব’ উপন্যাস নিয়ে আপনার থেকে কিছু জানতে চাইব।
বাণী বসু: তোমরাই বল বয়স একটা সংখ্যা মাত্র, আবার তোমরাই আমায় আশির খোঁটা দাও! আশি হয়ে গেলে নতুন কিছু আর ভাবতে পারব না, সাধারণ লঘু জীবনে অংশগ্রহণ করতে পারব না, প্রেম নৈব নৈব চ… এইসব নিষেধাজ্ঞা আমার কৌতুক জাগায়। জরা যাকে আক্রমণ করেছে, ভাবনার জরা, জিয়নের জরা, সে চল্লিশ বছরই হোক আর ষাট বছরই হোক, নতুন কিছু করতে পারবে না। কিন্তু কেউ যদি প্রকৃত লেখক হয়, তাহলে সে একই সঙ্গে শিশু এবং বালক, কিশোর এবং তরুণ, প্রৌঢ়, বৃদ্ধ এবং মুমূর্ষু। একই সঙ্গে নর এবং নারী, ধনী ও নির্ধন। নিজে সরল হওয়াটা আবশ্যিক বলে মনে হয়, কিন্তু জটিলতা বুঝতে পারা চাই। না হলে কী করে এদের সবার কথা লিখব! ‘লেবার অফ লাভ’ বলে একটা কথা আছে না? ‘কৃষ্ণ বাসুদেব’ও আমার তাই।

অরিন্দম: মহাভারত নিয়ে যাঁদের লেখার সঙ্গে আম-পাঠক পরিচিত, তাঁদের ‘কৃষ্ণ’ চরিত্র সম্পর্কে যে চেতনা, তার থেকে একদম অন্য পথে হেঁটেছেন আপনার সৃষ্ট ‘বাসুদেব’। এমন ভারাক্রান্ত, সহিষ্ণু অথচ নম্র, দৃঢ় অথচ মনের কোণে জাতিস্মর সত্তাতে রাধাকে বহন করে যাওয়ার হাহাকার, এই ‘বাসুদেব’ কেমন করে আপনার ভাবনাতে এলেন?
বাণী বসু: অন্য ছ’টি মহাভারতের ওপর নিবন্ধ উপন্যাস যতটা জায়গা নিয়েছে, একা ‘কৃষ্ণ বাসুদেব’ এই সবগুলি একত্র করলেও বোধহয় তার দ্বিগুন। আমার সাহিত্য-কৃতিতে লক্ষ্য করে থাকলে দেখবে, একজন মহামানবকে খোঁজবার প্রয়াস আছে। বুদ্ধ এবং সেই সময়ের কোনও সত্যিকার প্রশ্নশীল জাতক। আমাদের আজকের যুগের কোনও সমস্যা ও নেতৃত্বের কোনও হদিস এবং ‘কৃষ্ণ বাসুদেব’-এ কৃষ্ণ স্বয়ং।

অরিন্দম: বাণীদি, আমার শেষ প্রশ্ন… দেশ-কাল-রাজনীতির প্রেক্ষিতে সংবেদী মানবমন অশান্ত থেকেছে বরাবরই, থাকবেও। কিন্তু এমন টালমাটাল নৈরাজ্য যা আতঙ্কের এবং বিষণ্ণতার তো বটেই, এই পরিস্থিতি-কেন্দ্রিক কোনও লেখার কথা মনে হয় আপনার? নতুন কী লিখবেন ভাবছেন?
বাণী বসু: এ সময় নিয়ে বড় লেখা তৈরি করা খুব শক্ত। একটা পাস্তেরনাক বা সলঝেনিৎসিনীয় ব্যক্তিত্ব হতে হয়। সামনে ঝলসে উঠবে তিহার, আলিপুর, বাস্তিল, সাইবেরিয়া। সামান্য প্রশ্ন করলে কার্টুন আঁকলে কবিতা লিখলে জেল হয়ে যাচ্ছে। তা ছাড়াও এ সময়ের অসুখ হল যাকে বলে গ্লোবাল। প্রেক্ষিত দাঁড়াচ্ছে সমগ্র পৃথিবী, যা এক কথায় বলতে গেলে উন্মাদ লোভে আক্রান্ত। একটু দূরত্ব দরকার। সময়ের। জানি না কী হবে এর পরিণাম। কে লিখবেন এই ওডিসি, এই মহাভারত!
অরিন্দম: ধন্যবাদ বাণীদি, আপনার কলম, আপনার ভাবনা আমাদের প্রত্যেক পাঠককে এভাবেই সমৃদ্ধ করুক। নমস্কার।
*ছবি সৌজন্য: goodreads, wikipedia, wikidata
অরিন্দমের জন্ম ১৯৮২-তে। প্রথাগত শিক্ষা শ্রীরামপুর নন্দলাল ইন্সটিটিউশনে। লেখা নয়, বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনা নিয়েই দিনের অধিকাংশ সময় কাটে। ওটাই প্যাশন। পেশাগতভাবে বিখ্যাত এক বই বিপণীর সঙ্গে যুক্ত ও ব্যবসায়িকভাবে যুক্ত 'keytub' অনলাইন বুকশপের সঙ্গে। চিঠি লেখা আর ফুল সাজানো ভীষণ পছন্দের। বেড়ানো, বিশেষত হাঁটাপথে এদিক সেদিক বেরিয়ে পড়াতে আনন্দ।
One Response
খুব ভালো সাক্ষাতকার।