কিছু কিছু জায়গা প্রথম দেখাতেই ভালো লেগে যায়। রানিক্ষেতের (Ranikhet) হোম ফার্ম রিসোর্ট দেখে সে কথাই মনে হয়েছিল আমার। সৌন্দর্যের মোড়কে যেন এক বিরাট জগৎ ধরা আছে তার দুই বাহুর মাঝে। রয়েছে এক রহস্য রোমাঞ্চ মাখানো শিহরণ জাগানো অজানার হাতছানি। এর আগে বেড়াতে গিয়ে নানান ছোট বড় সাজানো হোটেল ও রিসোর্টে (Resort) থেকেছি। কিন্তু এমন কোনো বিশেষ অনুভূতি হয়নি, যাকে আমাদের ভাষায় স্পেশাল ফিলিং বলে। কিন্তু এখানে এসে প্রথমেই মনে হল যেন হঠাৎ করে এক ইতিহাসের মাঝে এসে দাঁড়ালাম। যেন এক ভিন্ন সভ্যতা–সংস্কৃতির মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেললাম এক নিমেষে। রানিক্ষেতের অপূর্ব হিমালয়, সেই অনন্য রিসোর্টের ছায়া হয়ে জায়গা করে নিল আমার মানসপটে।
সেবারে কুমায়ুন হিমালয়ের (Kumaon Himalaya) এক সুন্দর অংশকে ঘুরে দেখব বলে আকাশ–পথে পন্তনগর বিমানবন্দর (Pantnagar Airport) দিয়ে ভীমতাল নৈনিতালের পথে এগিয়েছিলাম। ধাপে ধাপে দেখেছিলাম দিনাপানী কৌশানীর সীমান্তে সাজানো দিগন্ত জোড়া দুধসাদা শৈল–শিখরদের। অবশেষে কালানুক্রমে বিখ্যাত অভিজাত শৈল–শহর রানিক্ষেত ঘুরে এ যাত্রা সাঙ্গ করব ভেবেছিলাম। সেই কথামত কৌশানী থেকে যাত্রা শুরু করে নানান ভালো লাগার জায়গায় থামতে থামতে ও লেন্স–বন্দি করতে করতে যখন রানিক্ষেতে এসে ঢুকছি তখন বেলা বেশি না গড়ালেও, মধ্য নভেম্বরে পাহাড়ের উঁচু পাঁচিলের পিছনে সূর্য আড়াল হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। শীতল সোনা রোদের ছায়া ছড়িয়ে পড়ছে চারিধারে। সোনালী ঝিল্লির গালিচা পাতছে কুমায়ুনের বন্য–প্রান্তরে।
এককালের শৈল–সুন্দরী রানিক্ষেতকে দেখার সৌভাগ্য আগে আমার হয়নি। তাই অদেখার আশা উন্মাদনায় পরিপূর্ণ ছিল মন। কিন্তু শহরে ঢোকার মুখে থামতে হল। আমাদের বুক করা রিসোর্টটা ছিল বিশাল রানিক্ষেত শহরের একপাশে, মূল বড় রাস্তা থেকে এক কিলোমিটার ভিতরে, জঙ্গলের মধ্যে। বড় পথের সেই বাঁক পর্যন্ত পৌঁছতে বাধাপ্রাপ্ত হলাম। বাঁকের কাছেই পাহাড়ের গায়ে ছিল একটি সুবিস্তৃত মিলিটারি ক্যাম্প, যেখানে সেদিন তাদের বিশেষ কোনো অনুষ্ঠান চলছিল। ফলে হয়ে গিয়েছিল ট্রাফিক জ্যাম। কিন্তু মিলিটারিদের দেখাশোনায় থাকার জন্য বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হল না। তাদের সাজানো ক্যাম্পাসে কুচ্কাওয়াজের প্যারেড দেখতে দেখতে বড় রাস্তা ছেড়ে আমাদের গাড়ি বাঁক নিল আর এসে ঢুকল জঙ্গল কেটে তৈরি করা প্রশস্ত কাঁচা মাটির পথে।
আরম্ভ হল কুমায়ুনের ঘন গহীন পথের যাত্রা। শীতের দেশের বড় বড় গাছের ছাউনি ঘেরা নির্জন পাহাড়ি মেঠো পথের উঁচু–নিচু পাথুরে পরতে টাল খেতে খেতে এগিয়ে চলল আমাদের গাড়ি। নিঝুম প্রান্তর। একটা পাখির ডাকও শোনা যায় না। মনে হয়, আমাদের এই অযাচিত যন্ত্রযানের ঘরঘর শব্দে তারাও মুক–বধির হয়ে গেছে। অন্য কোনো গাড়ির আসা–যাওয়া চোখে পড়ে না। দেখা মেলে না কোনো পথচারীর। জঙ্গল কাটা পথবিহীন পথ যেন আর ফুরায় না। যথেষ্ট বিব্রত বোধ করি। সন্দিগ্ধ হয়ে পড়ি অনলাইনে বুক করা আস্তানার ওপর। এমনি যখন দ্বন্দ্বের দোলায় দুলছে মন তখন হঠাৎ দেখি ঘন জঙ্গলের নিবিড় আবেষ্টনীর বাঁধন শিথিল হয়েছে। এসে দাঁড়িয়েছি তারই আরেক উন্মুক্ত প্রান্তে। সরে গেছে বন্য প্রান্তর। সামনে কুমায়ুনের বনানী আবৃত শিখরমালার সারি, যার পিছনে দেখা যাচ্ছে তুষার শৃঙ্গদের। আর তাদেরই মুখোমুখি সুদৃশ্য বাগিচার মাঝে দাঁড়িয়ে রয়েছে সেই ভিন্টেজ বাংলোটা —- যার দর্শনমাত্র ইতিহাসের বহু পাতা টেনে উল্টে দেয়। টেনে নিয়ে যায় অতীতের দিকে, এক নিমেষে!
কুমায়ুন বিখ্যাত তার বন্য সম্ভারের জন্য। চারিদিকের শিখরমালাগুলো, সামান্য থেকে অসামান্য সব বনস্পতি ও ভেষজের পরতে ঢাকা। তার ওপর সূর্যের আলো প্রতিফলিত হয়ে এক মায়াবী পরিবেশের সৃষ্টি করে। এমনিই এক পাহাড়ির শিখরে দুশো সত্তর একর চার্নউড ফরেস্টের মাঝে দাঁড়িয়ে রয়েছে সাহেবী আমলের সেই বিশাল বাংলোটা ‘হোম ফার্ম হেরিটেজ’ (Holm Farm Heritage Resort)-এর নাম নিয়ে। গভীর জঙ্গলের ভিতরের এই সাহেব বাংলোবাড়ি দেখে প্রাথমিকভাবে চমক লাগে। সাহেবী যুগের বাংলোটা সাজানো রয়েছে সম্পূর্ণ সে সময়ের আসবাব পত্তর দিয়ে। অথচ ভিতরে তার আধুনিকীকরণ হয়েছে, যাতে পর্যটকদের কোনো রকম অসুবিধা না হয়।
আমাদের বুকিং যেহেতু আগে থেকেই করা ছিল তাই বেশিক্ষণ সময় লাগল না। ওরা সুটকেস নিয়ে প্রথমেই দোতলার একটা ঘরে গিয়ে ঢুকিয়ে দিল। বিশাল বড় ঘরটায় এখনকার এক কামরার একটা ফ্ল্যাট বাড়ি অনায়াসে ঢুকে যাবে। একটু স্যাঁতস্যাঁতে ঠান্ডা, অন্ধকারাচ্ছন্ন। সাজানো সে কালের সাহেব মেমদের আসবাব দিয়ে। ছেলেবেলা থেকে পড়া সমস্ত রহস্য রোমাঞ্চের গল্প–কাহিনীকে যেন ছাপিয়ে যায়। মেমসাহেবের কাঠের কারুকার্যের ফ্রেমে লাগানো বিশালাকৃতি মুকুরের দিকে চাইতে ভয় লাগে। মনে হয় যেন এখুনি গাউন পরিহিতা সুদর্শনা পশ্চিমী ললনা তার নীল চোখে হাসির ঝিলিক মাখিয়ে চেয়ে দেখবে আমার দিকে। এক কথায় দুতলার ঘর পেয়ে খুশি না হয়ে বেশ বিব্রত বোধ করি। ছেলেটি পাশের দরজা খুলে একটি আণ্টিরুম পেরিয়ে তেমনই একটা বড় সুন্দর ওয়াশরুম দেখায়। সেটাও সাজানো কিন্তু অতি আধুনিক সাজসজ্জা দিয়ে।
সব কিছু এত ভালো হওয়া সত্ত্বেও ছেলেটি চলে যেতে উদ্যত হলে তাকে থামাই। বলি, ‘ দাঁড়াও ভাই। আচ্ছা, দুতলায় আর কি কেউ আছে?’ ছেলেটি জানায় যে, এখন রিসোর্টটা প্রায় পুরোটাই ফাঁকা। আগামীকাল মিলিটারিদের এক বিরাট অনুষ্ঠান আছে এখানে। তখন আমি মনে মনে প্রমাদ গুনি। তাকে আমার সুটকেস নিচের তলার ঘরেই নিয়ে যেতে বলি। সেখানে অন্তত রিসেপশনের ভদ্রলোক বা ক্যান্টিন স্টাফদের ক্বচিত কদাচিৎ বিচরণ লক্ষ্য করা যাবে! ছেলেটি আমার সাহসের বহর দেখে দাঁত বের করে হাসে। সে আমার সুটকেস নিয়ে এগোলে আমি তার পিছনে ব্রিটিশ আমলের লাল কার্পেটে মোড়া কাঠের সিঁড়ি দিয়ে নামি ও তেমনই আরেকটি বিশাল ঘরে ঢুকে আস্তানা গাড়ি।
সাঁঝের বাতি জ্বলতেই নিজের ঘরে এসে ঢুকলাম। রিসোর্টের ছেলেটি চা দিতে এলেই ধরলাম তাকে। বাঘের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করাতে সে অনায়াসে বলল, “হাঁ, রাতকো ইধর ঘুমতা হ্যায়। লেকিন বাংলো মে বাত্যি জলতা হ্যায় না, ইসলিয়ে উপর নেহি আতা।..” আমার তো শুনে আক্কেল গুড়ুম। বললাম, “দেখেছ কখনো তাকে?” সে বলল, “হাম তো ইধর নয়া হ্যায়, কুছ মহিনা হুয়া কাম করতা হ্যায়”। তারপর জানাল যে, চার-পাঁচদিন আগে রাত সাড়ে সাতটা নাগাদ বাংলোর পাশেই সে কী বিকট চিৎকার! একটা বাঘ একটা হরিণকে ধরেছিল। আর সেই যুদ্ধের ভয়াবহ আওয়াজে কাঁপছিল গোটা বাংলোটা। এইসব বলে সে কাজে চলে গেল আর স্থবির হয়ে বসে রইলাম আমি।
রানিক্ষেতের একপাশে, ঘন গভীর কুমায়ুনের জঙ্গলের মাঝে ১৩ একর উন্মুক্ত জমিতে এই বাংলো বাড়ি তৈরি হয়েছিল ১৮৭০ সালের প্রথমের দিকে নর্মান ট্রুপ নামের এক ব্রিটিশ আর্মি অফিসারের হাতে। তিনি তাঁর অতি প্রিয় শৈল–শহর রানিক্ষেতে প্রকৃতির কোলে একটি পছন্দের গ্রীষ্মকালীন আবাস গড়ে তোলার আগ্রহে তৈরি করেছিলেন এই বাংলোটিকে। সময়ের প্রবাহে দিন বদলায়। ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের অবসান হলে এ সম্পত্তি ভারত সরকারের হাতে আসে ও পরে তার স্বত্বাধিকারী হন মদনমোহন উপাধ্যায় নামের এক স্বদেশী। লেডি মাউন্ট ব্যাটেন, আচার্য নরেন্দ্র দেবের মতো বহু স্বনামধন্য মানুষ এসেছেন এই বাংলো বাড়িতে। গ্রহীত হয়েছেন এক বিরল প্রাকৃতিক পরিবেশ ও আতিথেয়তায়। ঝলমলে সাজানো ডাইনিং হলের দেওয়ালের গায়ে নেহেরুর সঙ্গে তোলা তাঁদের অগাধ ছবি রয়েছে । তাঁদেরই উত্তরসূরিদের দেখাশোনায় রয়েছে এখনকার হোম রিসর্ট। রিসর্টের প্রাচীন কলোনিয়াল অবয়ব ও সযত্নে সংরক্ষিত ভিক্টোরিয়ান যুগের সাজসজ্জার মাঝে নিজের উপস্থিতি অনুভব করতে ভালো লাগে।
সমস্ত রিসোর্টটা পাইন, সিডার ও চেস্টনাট গাছের পার্বত্য বনস্পতি দিয়ে ঘেরা। ঘর ছেড়ে ঢাকা বারান্দা পেরিয়ে কাঠের সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামি। ছাঁটা সবুজ লন ও অপরূপ ফুলের বাগিচা দিয়ে ঘেরা গোটা বাংলোটা। ধাপে ধাপে পরিখা কাটা, যেখানে ওয়াটার লিলির ঝাঁক শোভা পাচ্ছে। লনের মাঝে মোরাম পথের ধারে বসার বেঞ্চি পাতা আর তারই একপাশে লাগানো ঝালরের ঢাকনা দেওয়া বিশাল দোলনাটা। এখানে বসে থাকলেই যেন সময় কেটে যায়। বাংলোর মুখোমুখি বাগানের পাশে এক ধাপ নেমে জালি দিয়ে ঘেরা লন টেনিস কোর্ট। আর তাকে ছাপিয়ে চোখে পড়ে বর্ণাঢ্য সবুজের ছাউনি মোড়া দিগন্ত স্পর্শ করা কুমায়ুনি বনস্পতি, যার অপর পারে আঁকা থাকে হিমালয়ের শুভ্র শিখরসারিগুলো— ঐক্যবদ্ধভাবে! এ ছাড়াও এই রিসোর্টকে ঘিরে বিলাসবহুলতা ও আনন্দ বিনোদনের অগাধ সুবিধা যেমন, টেবিল টেনিস, পুল টেবিল, ব্যাডমিন্টন, গল্ফ ড্রাইভিং নেট, ক্যাম্পিং সাইট, এডভেঞ্চার ওয়াক, বার্ড ওয়্যাচিং ইত্যাদি মজুত আছে। সমস্ত আধুনিক সুখ সুবিধা রয়েছে ঘরে। রয়েছে ইলেকট্রিক হিটিং–এর উষ্ণ স্পর্শে মোড়া আরামপ্রদ বিছানা ও ফ্রি ওয়াইফাই।
সাহেবী বাংলোর অন্যদিকটা সবুজের ছাউনী দিয়ে ঢাকা পথ মতো করা। বাগানে ঘুরে বেড়াচ্ছি, হঠাৎ দেখি সেই পথ দিয়ে লাঠি নিয়ে একজন বয়স্কা মহিলা আসছেন। ইভিনিং ওয়াকে প্রদক্ষিণ করছেন গোটা বাংলোটাকে। মনুষ্যবিহীন ঐ অঞ্চলে তাঁর সঙ্গে চোখাচোখি হতে তিনি আলাপ করলেন। বাংলোবাড়ির সাম্প্রতিক মালকিন। দেখালেন পাহাড়ি পথের এক ধাপ নিচের কোণায় অবস্থিত ওনার ছোট্ট বাড়িটি। বললেন, ‘ এখন আমি আর আমার কর্তা থাকি আর থাকে আমাদের দুটি কুকুর। কিন্তু এখানে রাতে বাঘ – ভালুকের উপদ্রব আছে বলে রাতে কুকুর দুটোকে আমরা বাইরে রাখি না, বরং ঘরের মধ্যে ঢুকিয়ে রাখি।‘ এরপর আরো অনেককিছু বললেন, কিন্তু সে সব কথা আমার কানেই ঢুকল না। প্রতিধ্বনির মতো শুধু বাজতে লাগলো ঐ বাঘ–ভালুকের আনাগোনার গল্পটাই।
সাঁঝের বাতি জ্বলতেই নিজের ঘরে এসে ঢুকলাম। রিসোর্টের ছেলেটি চা দিতে এলেই ধরলাম তাকে। বাঘের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করাতে সে অনায়াসে বলল, “হাঁ, রাতকো ইধর ঘুমতা হ্যায়। লেকিন বাংলো মে বাত্যি জলতা হ্যায় না, ইসলিয়ে উপর নেহি আতা।..” আমার তো শুনে আক্কেল গুড়ুম। বললাম, “দেখেছ কখনো তাকে?” সে বলল, “হাম তো ইধর নয়া হ্যায়, কুছ মহিনা হুয়া কাম করতা হ্যায়”। তারপর জানাল যে, চার–পাঁচদিন আগে রাত সাড়ে সাতটা নাগাদ বাংলোর পাশেই সে কী বিকট চিৎকার! একটা বাঘ একটা হরিণকে ধরেছিল। আর সেই যুদ্ধের ভয়াবহ আওয়াজে কাঁপছিল গোটা বাংলোটা। এইসব বলে সে কাজে চলে গেল আর স্থবির হয়ে বসে রইলাম আমি।
ডিনারের ডাক পড়লে দরজা খুলে এদিক সেদিক চেয়ে মাঝের রিসেপশনের ফাঁকা জায়গাটুকু কোনোরকমে পেরিয়ে সামনের ডাইনিং হলে ঢুকি। ঐ রিসেপশন থেকেই সিঁড়ি নেমে গেছে লনে, যাকে ঘিরে রেখেছে নিশ্ছিদ্র ঘন জঙ্গল। সাহেবী আমলের কিউরিও আর সেকালের ও পরবর্তীকালের ছবি দিয়ে সাজানো আলো ঝলমলে ডাইনিং হলে সুস্বাদু পদ সহকারে ডিনার পর্ব সারা হয় ও সে রাতটা কাটে।
পরদিন সকাল সকাল প্রাতরাশ সেরে আমরা রওনা হলাম। আবার পেরোলাম সেই জঙ্গল–কাটা এক কিলোমিটার জনমানবহীন পথ। হোটেলের ছেলেটি বলছিল সে নাকি প্রায় সময়ই একা হেঁটে আসা যাওয়া করে ঐ পথে! তার কথায় সাবাসী দেবো নাকি শঙ্কিত হব, সে ধন্দেই পেরিয়ে যায় সময়। জঙ্গল ছেড়ে গাড়ি এসে ওঠে রানিক্ষেতের জনবহুল পথে…!!
ছবি সৌজন্য: লেখক
বিশ্বভারতী থেকে ভূগোলে স্নাতকোত্তর ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট।
পেশায় লেখক। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত বাংলা ও ইংরেজি পত্র পত্রিকায় নিয়মিত লেখা প্রকাশ। তা ছাড়া পনেরটি বাংলা ও একটি ইংরেজি বই প্রকাশিত। বিবেকানন্দ-নিবেদিতা গবেষক। এই বিষয়ে এবং আরো অন্যান্য বিষয়ে আমন্ত্রিত বক্তৃতা দিয়ে থাকেন।
2 Responses
খুব ভালো লাগলো। সাবলীল গতি। আমিও ভ্রমণের অংশীদার হলাম।
While reading this article it gives me immense pleasure.Thanks Chirasree for writing this.