প্রথম পাতা » মলাট কাহিনি » Page 51
সেই বড় কাঠের বাক্সটাকে মনে পড়ে? যার সামনের দিকের ডালাটা দু’দিকে সরিয়ে দিলে মাঝে একটা কাচের পর্দা বেরিয়ে পড়ত? তারপর এত্তবড় বড় গোল গোল নব ঘুরিয়ে
সম্প্রতি ফিরোজ খানকে নিয়ে গণমাধ্যম তোলপাড়। না, তিনি বলিউডের তারকা নন। তিনি একজন তরুণ অধ্যাপক, সম্প্রতি যোগ দিয়েছেন বারাণসী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে। ফিরোজ আচার্য হওয়ার পর অর্থাৎ
এখনই সময় তাঁর ধারণাগুলিকে এবং তাঁর নীতি ও কর্মসূচিগুলিকেও খতিয়ে দেখা, তাদের থেকে প্রয়োজনীয় শিক্ষা নেওয়া। অনেক ক্ষেত্রেই সেগুলি নিয়ে সমস্যা আছে, সমালোচনা আছে, কিন্তু সেই
বাড়ির কাছেই ভালোবাসার আরশিনগরের পড়শি নবনীতাদির ভালো বাসা। কিন্তু লিখতে এসে কোনও দিনও মনে হয়নি, যাই তাঁর কাছে প্রথম বা দ্বিতীয় বা তৃতীয় বইখানি দিয়ে আসি।
এই ঘটনাগুলোর কথা এই যে এখন লিখছি, লিখতে লিখতেই বুঝতে পারছি, উঁহু - হচ্ছে না। ওঁর মতো করে বলা হচ্ছে না। গল্পগুলো একই, শুধু মজলিশী বাচনভঙ্গিটি
বোধ আর ভাষাকে নিয়ে এক নিজস্ব অবগাহনে ডুবে থেকেছেন। তর্ক বিতর্ক এড়িয়ে যাননি কখনো। তাই বাদ পড়ে গেলেই কুরু ক্ষেত্র। সে ছোটই হোক বা বড়, নগণ্য
এমন করে বাইরে থেকে ডাকব না! পারি যদি, অন্তরে তার ডাক পাঠাব আনব ডেকে!’ সে ডাক আর পৌঁছল না। ডাক হরকরা চিঠি নিয়ে মাঝপথেই দাঁড়িয়ে রইল।
ক্যাসেট। ক্যাসেট। ক্যাসেট। ক্রমশ বড় হয়েছি যত, গান ভরা এই ছোট্ট প্লাস্টিকের বাক্সগুলো আমাকে চুম্বকের মতো, আলেয়ার মতো টেনেছে
Notifications