প্রথম পাতা » মলাট কাহিনি » Page 51
বাড়ির কাছেই ভালোবাসার আরশিনগরের পড়শি নবনীতাদির ভালো বাসা। কিন্তু লিখতে এসে কোনও দিনও মনে হয়নি, যাই তাঁর কাছে প্রথম বা দ্বিতীয় বা তৃতীয় বইখানি দিয়ে আসি।
এই ঘটনাগুলোর কথা এই যে এখন লিখছি, লিখতে লিখতেই বুঝতে পারছি, উঁহু - হচ্ছে না। ওঁর মতো করে বলা হচ্ছে না। গল্পগুলো একই, শুধু মজলিশী বাচনভঙ্গিটি
বোধ আর ভাষাকে নিয়ে এক নিজস্ব অবগাহনে ডুবে থেকেছেন। তর্ক বিতর্ক এড়িয়ে যাননি কখনো। তাই বাদ পড়ে গেলেই কুরু ক্ষেত্র। সে ছোটই হোক বা বড়, নগণ্য
এমন করে বাইরে থেকে ডাকব না! পারি যদি, অন্তরে তার ডাক পাঠাব আনব ডেকে!’ সে ডাক আর পৌঁছল না। ডাক হরকরা চিঠি নিয়ে মাঝপথেই দাঁড়িয়ে রইল।
ক্যাসেট। ক্যাসেট। ক্যাসেট। ক্রমশ বড় হয়েছি যত, গান ভরা এই ছোট্ট প্লাস্টিকের বাক্সগুলো আমাকে চুম্বকের মতো, আলেয়ার মতো টেনেছে
বয়স নব্বুইয়ের কোঠা ছাড়িয়ে গেলেও সবসময়ের পোশাক সাদা হাতাওলা ব্লাউজ আর ফিকে গোলাপি শাড়িটিতে বার্ধক্যের দাগ লাগতে দেননি কখনও। সে বয়সেও যোগাসনের প্রতিটি ভঙ্গিমা ছিল নিখুঁত।
নোবেল পুরস্কার ঘোষণার পরে সবার প্রথমে ফোন পাই এক বন্ধুর কাছ থেকে। আমি তখন ধর্মতলায়। একটা বাসের পাদানিতে দাঁড়িয়ে কোনও মতে ঝুলছি, কবীর সুমনের ‘ডানপিটে’ গানটার
আমাদের ছোটবেলায় পল্লির পূজা প্যান্ডেলের পাশে একটা লোক নানা রকম খেলনা নিয়ে দাঁড়াত। কাগজের চাকতি, হাওয়া পেলেই বনবন করে ঘোরে। তির-ধনুক, গদা, প্লাস্টিকের রোদচশমা আর
Notifications