কতটা শূন্য হলে ছায়ার শরীর থেকে জেগে ওঠে দুখজাগানিয়া রাত… আমি মনে মনে সেই জানলাটা কল্পনা করি। এরপর জীবনের নামতায় পরিপূরক খুঁজে নেবে সাদামাটা কোপাই। আকাশ ও মাটি অবধারিত উসকে দেবে পরস্পরকে। এ এক অদ্ভুত বিস্ফোরণ। তোমার নৈবেদ্যে মুঠো খোলে স্কুলছুট করিডোর। বাঁশি বাজে, খেলতে খেলতে মায়ার সংসার
এস গন্ধ ছুঁয়ে থাকি। তোমার চিবুকে সংরক্ষিত উত্তাপ। কে যেন দাবানল লিখে রাখে, উন্মোচিত জোড়া আপেল। রহস্য ঘন হয়, শিকড়ে নিবিড় স্রোত। তোমাকে তোমার করে দেখি। উলের কাঁটায় সহজিয়া সহবাস…
*ছবি সৌজন্য: Wikimedia
পড়েছেন ইঞ্জিনিয়ারিং। বিচিত্র কর্মজীবনে কখনও আইটি কোম্পানিতে চাকরি কখনও সিনেমার স্ক্রিপ্ট লেখা এমনকি দৈনিক কাগজে ফ্রীল্যান্সও করেন। বর্তমানে শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত। প্রথম কবিতা সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্রের বাড়ির রথের মেলা নিয়ে মাত্র ১১বছর বয়সে। তার কথায় কবিতা কখনও অঙ্ক কখনও ডার্ক ফ্যান্টাসি। বিশ্বাস করেন নিজের দুর্বলতাকে সবলতা করাই সাফল্য।