ছাত্রটি তার চাঁদের পাগল
রাত্রিবেলায় স্নানের সঙ্গে স্নান
জলের বাতাস তাকে কুহু ডাকে
আয় মেঘে ছুটে আয়
দেব কীর্তন মানত মেনেছি
এই বর্ষায় দীঘি এক
যদি ঠিকমতো বাঁধে জলে মন
আমাকে নিজের ছলনায়
প্রাণ কেন? ধূপ, দেব সোনা-দুধ-গাভিও…
ছাত্রটি চায় বিকেলে ইমন
সন্ধ্যায় পিলু, কাফিরঙ!
কাফি’দা পড়ান, ‘শোনো গো বাবা’রা
পূর্বরাগকে নিজের করেই ভাবিও।’
নিজের যা আছে ছাত্রটি ঢালে তৃতীয়ায়
তবু চাঁদ বলে কাঁধ ছোটো তোর শিশু রে
শিশু কত শিশু? কী অফুরন্ত শিস দেয়!
পাখ-পাখালিরা দেয় শিস কোন শীর্ষে?
শীরে সেই চাঁদ ! চাঁদের পাগল। মই নিয়ে ঘোরে। বিশু রে…
ঠেকা ওকে, ধর… পড়ে গিয়ে ফের… ওই দ্যাখ
আকাশে অথৈ ভেসে যায়…
*ছবি সৌজন্য: Pexels