“ময়দান” – নামটি কলকাতাবাসীর সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। দৈনন্দিন জীবনের ব্যস্ততার মাঝে ভিক্টোরিয়া থেকে ফোর্ট উইলিয়াম অবধি বিস্তৃত এই সবুজ গালিচা যেন কলকাতার হৃৎপিণ্ডসম। সেই ময়দানেরই শীতকালীন ভোরের ছবি তুলেছেন শান্তনু দে, পেশায় একটি বহুজাতিক সংস্থার একাউন্টেন্ট। নেশা স্ট্রিট ফোটোগ্রাফি।
শান্তনু দে, পেশায় একাউন্টট্যান্ট। একটি বহুজাতিক সংস্থার সাথে বিগত ১৬ বছর ধরে যুক্ত। নেশা স্ট্রিট ফোটোগ্রাফি. লোকজনের মাঝে মিশে তাদের জীবনের খুব মূল্যবান মুহূর্ত তুলে ধরাই আমার নেশা. রোজকার জীবন ও সেই জীবনে ঘটে চলা অগুনতি সুন্দর সুন্দর মুহূর্তের সাক্ষী থাকাটা ফটোগ্রাফার হিসেবে আমার সর্বশ্রেষ্ঠ পাওনা.
3 Responses
আজ সকালে ময়দানে
নাচছে দেখি শয়তানে।
আকাশপানে দুহাত তুলে
হাসছে কেমন প্রানপনে।
হোদলা মুখো পেট মোটা
মাঝ কপালে চাঁদ ফোঁটা
বিড়বিড়িয়ে বোলছে শুনি
জয় হনুমান মন্ত্রটা।
অন্য কজন তন্বীরা
উর্বশী সব বহ্নিরা,
হাঁটছে দেখি হনহনিয়ে
বাজিয়ে গানের যন্ত্রটা।
এগিয়ে দেখি বটতলায়
ফোকলাটে এক ফ্যাঁস গলায়
বোঝাচ্ছে সব অঙ্ক কষে
ঢালবে টাকা কে কোথায়।
আর এক পিসি এই ভোরে
লক্ষী ভেবে কোন ঘোরে
ভিক্টোরিয়ার মূর্তিটাকে
করছে পেনাম পা ধ’রে।
রোজ সকালেই ভোরবেলায়
পেটমোটা আর হাঁড়গিলেয়
ময়দানেতে নাচতে আসে
আগরওয়াল আর মিত্র-রায়।
অনবদ্য
Really some incredible work Santanu.