Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

সত্যজিতের ছবিতে পেটপুজো

Satyajit Ray
Bookmark (0)
Please login to bookmark Close
(Satyajit Ray)

“আহারের এত বাহার, এ শুধু বাংলাদেশেই সম্ভব”, বলেছিলেন “আগুন্তুক” মনমোহন মিত্র। দেশ ছেড়ে ছিন্নমূল হওয়া মানুষটির, প্রায় তিন দশক পেরিয়ে একদিন আকস্মিক আগমণ ঘটেছিল কলকাতায়, ভাগ্নি অনিলার সংসারে। চেনা অচেনার দোলাচলের মাঝে অনিলা ত্রুটি রাখেননি তাঁর মামাবাবুর যত্ন আত্তির। খাওয়া-দাওয়ার পছন্দের ব্যাপারে প্রথমদিনই মিত্তির মশাই জানিয়েছিলেন “আমি সর্বভুক এবং স্বল্পাহারি”। আসলে এই দুটি সংলাপ, সত্যজিত রায়ের সিনেমায় খাস বাঙালি আহার ও খাদ্যাভ্যাসের সারসংক্ষেপ বললে খুব একটা ভুল হবে না। এবং শুধু সিনেমার চরিত্রে নয়, খাওয়া দাওয়া সম্পর্কে সত্যজিতের ব্যক্তিগত পছন্দের বিভিন্ন দিক যা প্রকাশ পেয়েছে তাঁর রচনায়, তা একেবারে দেশীয়– বাঙালিয়ানার খুশবুতে টইটুম্বুর! (Satyajit Ray)

Satyajit Ray
গুপি গাইন বাঘা বাইনের জেলখানার ভিতরে খাওয়া দাওয়ার দৃশ্য ছিল জমপেশ

ফেলু মিত্তির, জটায়ু এবং তোপসে- যে তিন চরিত্র গল্পের পাতা থেকে উঠে এসেছে রুপোলি পর্দায়, তাদের ক্ষেত্রে এই রসনা বৈচিত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে ৩৫টি গোয়েন্দা গল্পের ঘটনা বিন্যাসে। ফেলুদার ক্ষেত্রে কখনও কার্শিয়াঙের মকাইবাড়ি এস্টেটের চা অথবা নিউমার্কেটে কলিমুদ্দির ডালমুট, নতুন গুড়ের সন্দেশ, মিহিদানা বা কাশীর কচৌরি গলির হনুমান হালুইকরের রাবড়ি; কখনও সোনা মুগের ডাল, পাঁপড় ভাজা কিম্বা বর্ষাস্নাত দুপুরে খিচুড়ি ও ডিম ভাজা! জটায়ুর রসনার স্বাদে সুখ্যাতি পায় মির্জাপুর স্ট্রিটের হালের দোকান কল্লোল মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের পাঁচ মিশালি মিষ্টি– যার অন্যতম হিরের মতো পলা কাটা রুপোর তবক দেওয়া রস ভরা, কড়া পাকের সন্দেশ “ডায়ামন্ডা”। কাঠমান্ডুর হোটেলে মোমো আর জয়পুর জংশনে উটের দুধের চা এদুটিও প্রথম চেখে দেখা “ফেলুবাবু”-র কল্যাণে। (Satyajit Ray)

আরও পড়ুন: মদিরা ও সত্যজিতের ফিল্মি চরিত্ররা

স্রষ্টা সত্যজিতের খাদ্যাভ্যাসের মধ্যে বহুলাংশে পাওয়া যাবে বাঙালি স্বাদে উদরপূর্তির আভাস। জানা যায় বিবিধ প্রকার ও প্রকরণে তৈরি ডাল, আলুপোস্ত, নানা ধরণের ভাজা। মাংস আর ডিম ছিল তাঁর প্রিয় খাদ্য– কিন্তু, মাছ নয়, ইলিশ ও চিংড়ি ছাড়া। চা-এর সঙ্গে মুখরোচক হিসেবে চলত সিঙ্গারা, কচুরি, ক্লাব চপ (মাংসের কিমার পুর দিয়ে তৈরি)। তাই বলে বিলিতি খাবার ব্রাত্য ছিল না মোটেই। স্যান্ডউইচ, ফিসফ্রাই, কেক, সুফ্লে, রোস্ট, টার্ট, নানা ধরণের পুডিং ভালবাসতেন তিনি। (Satyajit Ray)

এই ব্যাপারে বিজয়া রায় তাঁর স্মৃতি কাহিনিতে উল্লেখ করেছেন একটি মজার ঘটনা। বিলেত যাওয়ার আগে তাঁর শাশুরি মা অর্ডার দিয়ে একটা কাঠের বাক্স করালেন এবং মানিকের পছন্দমতো অড়হর, সোনামুগ ডাল, তেল, ঘি আর যাবতীয় মশলা দিয়ে সেই বাক্স বোঝাই করে দিলেন যাতে বিদেশে বিভূঁইয়ে কোনও অসুবিধা না হয়। সেই বাক্স জাহাজ থেকে নামবার পরে, পথিমধ্যে টিলবেরি রেল ষ্টেশনে হারিয়ে গেল। মাথায় বজ্রপাত। পরে অবিশ্যি শেষরক্ষা হয়েছিল; অক্ষত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল সেই মূল্যবান বাক্সখানা! (Satyajit Ray)

আরও পড়ুন: দুগ্গা- দুগ্গা

সত্যজিতের সিনেমায় খাওয়া দাওয়ার কথা উঠলে প্রথমেই যে ছবির কথা মাথায় আসবে তা নিঃসন্দেহে “গুপি গাইন বাঘা বাইন”। ভূতের রাজার এক নম্বর বরের জোরে গুপি বাঘার বরাতে জোটে “যা চাই পরতে, খাইতে পারি”র আশ্বাস। পেটের চিন্তা বড় চিন্তা। আর তাই গানের শেষ কয়েক পঙক্তি জুড়ে বুভুক্ষু গুপি বাঘার খাদ্যের জন্য আকুল প্রার্থনা। (Satyajit Ray)

“কেবল পেটে বড় ভুখ / না খেলে নাই কোন সুখ / আয়রে তবে খাওয়া যাক / মণ্ডা মিঠাই চাওয়া যাক / কোর্মা কালিয়া পোলাও / জলদি লাও, জলদি লাও”। শুণ্ডির রাজবাড়িতে গুপি বাঘার ঘরেও রেকাবিতে সুস্বাদু ফলমূল। গুপি আঙুর ছিঁড়ে খায়। বাঘা ঘরের মাঝে ফোয়ারার জলে কুলকুচি করে একটা মোটাসোটা কলা খেতে শুরু করে বিছানায় শুয়ে। খানিক নির্লিপ্তভাবেই বলে “নাহ, ব্যবস্থা ভালই- চলবে”! গুপি গাইন বাঘা বাইনের জেলখানার ভিতরে খাওয়া দাওয়ার দৃশ্য ছিল জমপেশ। সেই খাবারে বাঙালি রান্নার ছড়াছড়ি। মাংস, পোনা মাছ, ইলিশ মাছ, পটলের দোলমা। বুভুক্ষু প্রহরী দরজা খুলে দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে সেই খাবারের উপরে, পালিয়ে বাঁচে আমাদের গুগাবাবা! (Satyajit Ray)

“তোমরা দিনরাত শুধু খাই খাই করো কেন বল তো! আজ বাদে কাল যুদ্ধ হবে, এখনও শুধু খাই খাই খাই খাই!”

অপর এক দৃশ্যে হাল্লার কুচক্রী মন্ত্রী মশাইয়ের কাছে দূত আসে শুণ্ডির গোপন খবর নিয়ে; তিনি তখন মুরগির ঠ্যাং চিবুচ্ছেন। দূত ঠোঁট চাটে।
মন্ত্রীমশাই জিজ্ঞেস করেন “কী, খুব মাংস খাওয়ার শখ হয়েছে বুঝি?”
“আজ্ঞে কত দিন খাই না!”
“তোমরা দিনরাত শুধু খাই খাই করো কেন বল তো! আজ বাদে কাল যুদ্ধ হবে, এখনও শুধু খাই খাই খাই খাই!” (Satyajit Ray)

Satyajit Ray
“আগুন্তুক” এবং “শাখা প্রশাখা” দুটি ছবিতেই ডাইনিং টেবিল ঘিরে ঘরোয়া দৃশ্য দেখা গেছে

এটাই আসলে রাজার প্রকৃত চেহারা। এই শোষণের ছবি ফিরে ফিরে আসে। কখনও উপহাস, কখনও উপদেশ হয়ে। যেমন এসেছিল প্রায় এক যুগ পরে “হীরক রাজার দেশ”এ যন্তরের মন্তরে।
“অনাহারে নাহি খেদ, বেশি খেলে বাড়ে মেদ, ভরপেট নাও খাই, রাজকর দেওয়া চাই”। (Satyajit Ray)

তবে “গুপি গাইন বাঘা বাইন”এর অন্তিম লগ্নে হাল্লারাজের রণংদেহি সেনাকে স্রেফ খাইয়ে দাইয়ে তাদের পরিকল্পনা বানচাল করার দৃশ্য মনে রাখবার মতো। লক্ষ্য করতে হবে, ছবির আগের ভোজের সঙ্গে এই খাবারের মেনু একদম আলাদা। আকাশ থেকে হাঁড়ি নেমে আসে সার দিয়ে তার মধ্যে রয়েছে বাঙালির যত সেরা মিষ্টি। যেমন মণ্ডা মিঠাই, মিহিদানা, পুলিপিঠে, জিবেগজা ইত্যাদি। শুভ কাজ আরম্ভের আগে মিষ্টিমুখের রীতি থাকলেও, অশুভ কাজ রোখার জন্য মিষ্টিমুখ – সত্যিই অনবদ্য! (Satyajit Ray)

“মাংস পাওয়া যেত না বলে মানিকের জন্য ভারী দুঃখ হত। কারণ মাংসটাই ওঁর সবচেয়ে প্রিয় খাদ্য। হপ্তায় একদিন মাংস খেয়ে ওঁর তৃপ্তি হত না, কলকাতায় যেখানে হপ্তায় অন্তত পাঁচ দিন খেতেন”

ফিরে যাওয়া যাক রায় পরিবারের বিলেত বাসের সেই দিনগুলোতে! দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে সে দেশে অনেক রকম কড়াকড়ির মধ্যে একটি হল অভাবের কারণে, রেশন কার্ড দেখিয়ে সপ্তাহে একবার মাংস কেনা যেত। “মাংস পাওয়া যেত না বলে মানিকের জন্য ভারী দুঃখ হত। কারণ মাংসটাই ওঁর সবচেয়ে প্রিয় খাদ্য। হপ্তায় একদিন মাংস খেয়ে ওঁর তৃপ্তি হত না, কলকাতায় যেখানে হপ্তায় অন্তত পাঁচ দিন খেতেন”, লিখেছিলেন বিজয়া রায়। নিজের গল্প নিয়ে তাঁর প্রথম ছবি “কাঞ্চনজঙ্ঘা”তে দোর্দণ্ডপ্রতাপ ইন্দ্রনাথ রায় চৌধুরী এবং তাঁর শ্যালক পক্ষী বিশারদ জগদীশের কথোপকথনে খানিক আভাস মেলে সত্যজিতের এই রসনা আস্বাদের। যে পাখি রোস্ট করে খাওয়া যায় না, সে পাখিতে তাঁর কোনও ইন্টারেস্ট নেই এ কথা পরিষ্কার জানিয়ে দেন ইন্দ্রনাথ! (Satyajit Ray)

“সোনার কেল্লা” ছবির মন্দার বোস এবং “আগুন্তুক” ছবির মনমোহন মিত্র– দুজনেই  ভূপর্যটক, যদিও প্রথম জনের পরিচয় ভাঁড়ানো। জটায়ু ইমপ্রেসড। তাঁর বিস্ময় বাগ মানে না। বলেন “আপনাকে তো কাল্টিভেট করতে হচ্ছে মশাই, অনেক রোমহর্ষক অভিজ্ঞতা নিশ্চয়ই”! মন্দার বোস এবার মোক্ষম অস্ত্রটি ছাড়ে, “শুধু ক্যানিবেলের হাঁড়িতে সেদ্ধটাই যা হয়নি…”! মনমোহন মিত্র তাঁর ভবঘুরে জীবন প্রসঙ্গে শোনান আর্মাডিলো, ইঁদুর, সাপ, বাদুড় এইসব প্রাণীর মাংস খাওয়ার কথা। দেশ বিদেশের নানা উপজাতির সংসর্গে তৈরি হয়েছিল এ ধরণের খাদ্যাভ্যাস। “মহাপুরুষ” ছবিতে বিরিঞ্ছিবাবার “জলহস্তীর রোস্ট” খাওয়ার কথা আছে। (Satyajit Ray)

আরও পড়ুন: সত্যজিতের সিনেমায় রেল: ফিরে দেখা

খাবারের প্রসঙ্গে অবশ্যই মনে পড়বে “জন অরণ্য”–র  নটবর মিত্তিরকে, পেশায় পাব্লিক রিলেশান কনসালটেন্ট। সোমনাথকে নিয়ে তিনি “Flury’s”এ ঢুকে অর্ডার দেন চিকেন অমলেটের।  সোমনাথের মনের অবস্থা ভাল নয়। সে মাথা নিচু করে বসে থাকে। মিত্তির হালকা ভাবে জিজ্ঞেস করেন “খাবেন না তো?” সোমনাথ “না” বলতেই, অবলীলায় নিজের প্লেটে সোমনাথের অমলেট নিয়ে সাবাড় করেন তিনি। চিজ এবং চিকেন অমলেটের প্রতি সত্যজিতের আসক্তি বেশ ভালই ছিল। আর ছিল পার্ক স্ট্রীটের সাবেকি রেস্তোরাঁ “স্কাইরুম” সম্পর্কে দুর্বলতা। হয়তো বা তাই নটবর মিত্তিরের মুখে তুলে দিয়েছিলেন সেই পছন্দের খাবার। (Satyajit Ray)

ডিমের পুষ্টিগুণ তর্কাতীত। দুর্বল রুগী, রক্ত দানকারী স্বেচ্ছাসেবক, মিড ডে মিলের কচি শিশু, ব্রিগেডগামী রাজনৈতিক ভাইটু-বোন- সবার জন্য ডিম। কোথায় ডিম নেই? টোস্ট, রোল, ডেভিল, কেক, চাউমিন, বিরিয়ানি, মোগলাই এরকম আরও আরও জানা, অজানা পদের পাদ পূরণ করে ডিম। কিন্তু এই ডিম নিয়ে সত্যজিতের ফিল্মি চরিত্ররা খুবই নীরব। যদিও বিজয়া রায়ের অপর স্মৃতিচারণে জানা যায় “ডিম ছিল মানিকের অসম্ভব প্রিয়। বিশেষ করে ডিমের হলদে অংশ, অর্থাৎ কুসুমটা। বরাবর দেখেছি ডিমের সাদাটা খেয়ে হলদেটা রেখে দিতেন শেষ পাতে খাওয়ার জন্য”। (Satyajit Ray)

“ডিম খাওয়াবেন তো?” রবি ঘোষের মুখের আপাত নির্লিপ্ততা এই দৃশ্যকে একবারে আলাদা করে মনে করিয়ে দেয়।

“অরণ্যের দিনরাত্রি” ছবিতে পালামউয়ের জঙ্গলে অসীম, সঞ্জয়, শেখর আর হরিকে দেখা গিয়েছে সাত সকালে ডিমের খোঁজ করতে। কাজের লোক লখা জোগাড় করে নিয়ে এসেছে সেই অভিপ্রেত বস্তুটি। সদাশিব ত্রিপাঠির পুত্রবধূ জয়া যখন তাঁদেরকে পরের দিন সকালে ব্রেকফাস্টের কথা বলেন, তখন শেখরের তাৎক্ষণিক প্রশ্ন “ডিম খাওয়াবেন তো?” রবি ঘোষের মুখের আপাত নির্লিপ্ততা এই দৃশ্যকে একবারে আলাদা করে মনে করিয়ে দেয়। (Satyajit Ray)

“আগুন্তুক” এবং “শাখা প্রশাখা” দুটি ছবিতেই ডাইনিং টেবিল ঘিরে ঘরোয়া দৃশ্য দেখা গেছে। অনিলা তাঁর ফিরে পাওয়া মামাকে যত্ন করে খাওয়াচ্ছেন। মাংস, মাছ, পালং, ডাল এবং গয়না বড়ি ভাজা– যা মনমোহনের ভাষায় “অলঙ্কার বটিকা”! জানা যায়, ডালের ব্যাপারে রায়মশাই স্বয়ং ছিলেন ভারী ইনহিবিটেড! ছোলা, অড়হর, সোনামুগ ছিল তাঁর পছন্দের তালিকায়। মাছ একবারেই নাপসন্দ। মনমোহনের সংলাপে যেন তারই প্রতিফলন ঘটে যায়। (Satyajit Ray)

সত্যজিতের সিনেমায় উঠে এসেছে ভাল মন্দ দেশি বিদেশি চর্ব চোষ্যের এক লম্বা তালিকা যা বহুলাংশে ব্যক্তি সত্যজিতের রসনা তৃপ্তিরও উপাদান বটে।

“আগে ডাল, পরে মাছ” এবং তারপরেই সিদ্ধান্ত বদল “আমি বরং মাংসটাই খাই, মাছের কাঁটা বাছতে গেলে আর কথাই বলা হবে না”!
এভাবেই সত্যজিতের সিনেমায় উঠে এসেছে ভাল মন্দ দেশি বিদেশি চর্ব চোষ্যের এক লম্বা তালিকা যা বহুলাংশে ব্যক্তি সত্যজিতের রসনা তৃপ্তিরও উপাদান বটে। “পথের পাঁচালি”-র অপু দুগ্গা আলকুশির আচার খেতে পেরেছিল, কিন্তু তাদের কাছে অধরা থেকে গিয়েছিল চিনিবাসের সুস্বাদু সরভাজা, মুগের নাড়ু, ক্ষীরের ছাঁচ, চন্দ্রপুলি, কাঁচাগোল্লার স্বাদ। দর্শক হিসেবে সেই অধরা স্বাদ আমরা অনুধাবন করেছিলাম আমাদের মননে, দৃশ্য আর সংলাপের ব্যাঞ্জনার স্বাদে টইটুম্বুর এক ব্যাঞ্জনে, সেখানে শুধু অপু দুগ্গা নয়– ভিড় করে আছেন তাঁর চলচ্ছবির অসংখ্য চরিত্ররা! (Satyajit Ray)

তথ্যসুত্র:
আমাদের কথা: বিজয়া রায়, আনন্দ
মহারাজের খাওয়া দাওয়া: সন্ময় দে
মুণ্ড গেলে খাবোটা কী: পরিমল রায়
সত্যজিৎ নির্মিত বিভিন্ন চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য

Author Saptarshi Roy Bardhan

সপ্তর্ষি রায় বর্ধনের জন্ম, কর্ম এবং বর্তমান ঠাঁই তার প্রাণের শহর কলকাতায়। প্রথাগত ছাত্রজীবন কেটেছে কলকাতার পাঠভবন স্কুল, সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ এবং যাদবপুর ইউনিভার্সিটিতে। লেখাজোকা, ছবি তোলা, নাট্যাভিনয় আর হেরিটেজের সুলুক সন্ধানের নেশায় মশগুল। সঙ্গে বই পড়া, গান বাজনা শোনা আর আকাশ পাতাল ভাবনার অদম্য বাসনা। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা তিন- "রূপকথার মতো- স্মৃতিকথায় প্রণতি রায়", "খেয়ালের খেরোখাতা" এবং "চব্য চোষ্য লেহ্য পেয়"।

Picture of সপ্তর্ষি রায় বর্ধন

সপ্তর্ষি রায় বর্ধন

সপ্তর্ষি রায় বর্ধনের জন্ম, কর্ম এবং বর্তমান ঠাঁই তার প্রাণের শহর কলকাতায়। প্রথাগত ছাত্রজীবন কেটেছে কলকাতার পাঠভবন স্কুল, সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ এবং যাদবপুর ইউনিভার্সিটিতে। লেখাজোকা, ছবি তোলা, নাট্যাভিনয় আর হেরিটেজের সুলুক সন্ধানের নেশায় মশগুল। সঙ্গে বই পড়া, গান বাজনা শোনা আর আকাশ পাতাল ভাবনার অদম্য বাসনা। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা তিন- "রূপকথার মতো- স্মৃতিকথায় প্রণতি রায়", "খেয়ালের খেরোখাতা" এবং "চব্য চোষ্য লেহ্য পেয়"।
Picture of সপ্তর্ষি রায় বর্ধন

সপ্তর্ষি রায় বর্ধন

সপ্তর্ষি রায় বর্ধনের জন্ম, কর্ম এবং বর্তমান ঠাঁই তার প্রাণের শহর কলকাতায়। প্রথাগত ছাত্রজীবন কেটেছে কলকাতার পাঠভবন স্কুল, সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ এবং যাদবপুর ইউনিভার্সিটিতে। লেখাজোকা, ছবি তোলা, নাট্যাভিনয় আর হেরিটেজের সুলুক সন্ধানের নেশায় মশগুল। সঙ্গে বই পড়া, গান বাজনা শোনা আর আকাশ পাতাল ভাবনার অদম্য বাসনা। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা তিন- "রূপকথার মতো- স্মৃতিকথায় প্রণতি রায়", "খেয়ালের খেরোখাতা" এবং "চব্য চোষ্য লেহ্য পেয়"।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Subscribe To Newsletter

কথাসাহিত্য

সংস্কৃতি

আহার

বিহার

কলমকারী

ফোটো স্টোরি

উপন্যাস

Banglalive.com/TheSpace.ink Guidelines

Established: 1999

Website URL: https://banglalive.com and https://thespace.ink

Social media handles

Facebook: https://www.facebook.com/banglaliveofficial

Instagram: https://www.instagram.com/banglalivedotcom

Twitter: @banglalive

Needs: Banglalive.com/thespace.ink are looking for fiction and poetry. They are also seeking travelogues, videos, and audios for their various sections. The magazine also publishes and encourages artworks, photography. We however do not accept unsolicited nonfiction. For Non-fictions contact directly at editor@banglalive.com / editor@thespace.ink

Time: It may take 2-3 months for the decision and subsequent publication. You will be notified. so please do not forget to add your email address/WhatsApp number.

Tips: Banglalive editor/s and everyone in the fiction department writes an opinion and rates the fiction or poetry about a story being considered for publication. We may even send it out to external editors/readers for a blind read from time to time to seek opinion. A published story may not be liked by everyone. There is no one thing or any particular feature or trademark to get published in the magazine. A story must grow on its own terms.

How to Submit: Upload your fiction and poetry submissions directly on this portal or submit via email (see the guidelines below).

Guidelines:

  1. Please submit original, well-written articles on appropriate topics/interviews only. Properly typed and formatted word document (NO PDFs please) using Unicode fonts. For videos and photos, there is a limitation on size, so email directly for bigger files. Along with the article, please send author profile information (in 100-150 words maximum) and a photograph of the author. You can check in the portal for author profile references.
  2. No nudity/obscenity/profanity/personal attacks based on caste, creed or region will be accepted. Politically biased/charged articles, that can incite social unrest will NOT be accepted. Avoid biased or derogatory language. Avoid slang. All content must be created from a neutral point of view.
  3. Limit articles to about 1000-1200 words. Use single spacing after punctuation.
  4. Article title and author information: Include an appropriate and informative title for the article. Specify any particular spelling you use for your name (if any).
  5. Submitting an article gives Banglalive.com/TheSpace.ink the rights to publish and edit, if needed. The editor will review all articles and make required changes for readability and organization style, prior to publication. If significant edits are needed, the editor will send the revised article back to the author for approval. The editorial board will then review and must approve the article before publication. The date an article is published will be determined by the editor.

 

Submit Content

For art, pics, video, audio etc. Contact editor@banglalive.com