প্রথম পাতা » ঐতিহাসিক উপন্যাস » Page 2
সকাল সকাল দারোগা খোদাবক্স খবর পেলেন বিশের এককালের স্যাঙাত বোদে ডাকাত বিশের হাতে মার কেয়ে শয্যাশায়ী। তাকে সুস্থ করার চেষ্টা চালাচ্ছেন নিশি কবরেজ। বোদে সুস্থ না
সাঁইত্রিশবার দার পরিগ্রহ করা কুলীন বামুন বিনোদবিহারী মুখুজ্জে বাড়িতে থাকা দুই স্ত্রীর কোন্দল আর নির্যাতনে অতীষ্ঠ। সেই লক্ষ্মীদাসি আর গৌরবালার চুলোচুলির মাঝে এসে দাঁড়ালেন এক স্ত্রীলোক।
অর্জুন সিংহ বিশেকে চৌরঙ্গীবাবার খবর দিলেন। যে বাবার আশীর্বাদ পেতে আশপাশের পাঁচ গায়ের লোক হন্যে, সেই বাবা স্বয়ং নাকি দেখা করতে চান বিশেকে! কিন্তু কেন?...
একের পর এক পারিবারিক শোক আর সহ্য করতে পারেননি ঠাকুর সাহেব। সব ছেড়েছুড়ে চলে এলেন এই পরিহারে। ফৌজদারির কাজে যা টাকাপয়সা রোজগার করেছিলেন, তাই দিয়ে কিছু
বিশে বাগদীকে খতম করতেই হবে। ম্যাজিস্ট্রেট এলিয়ট সাহেবের বাংলোয় শলাপরামর্শ করতে জড় হয়েছে কোম্পানির বাঘা বাঘা সব অফিসার আর ওপরগস্তিদের দল।
বিজয়ার পাল্কি ঘিরে ধরে লুটতে গিয়েছিল বোদের দল। ছিপ নৌকোতে বোদের দলকে ঘিরে ফেলে মারতে মারতে তাকে আধমরা করে ফেলল বিশে ডাকাত। তারপর বিজয়াকে নিয়ে গেল
তাহলে তুমিও একটা কথা কান খুলে শুনে রাখো সর্দার। তরু একমাত্র আমার। তুমি নিজে হাতে তুলে দিতে চাইলে ভালো নইলে লাঠির দাপে ওকে তুলে নিয়ে যাবো
পরমুহূর্তেই “হা রে রে রে রে” ভয়ঙ্কর বজ্রহুঙ্কারে কেঁপে উঠলো নীলের জঙ্গল। পালকির ভিতরে ভূপতি রায়ের মনে হল গোটা জঙ্গলটাই যেন ভেঙে পড়ছে মাথার ওপর। কুলকুলি
Notifications